প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৬ মে ২০২৩ ২০:০০ পিএম
আপডেট : ২৬ মে ২০২৩ ২০:০৩ পিএম
আফিফ হোসেন, নাঈম শেখ, জাকির হাসানদের মতো ক্রিকেটারদের নিয়ে গড়া হয়েছিল বাংলাদেশ এ দল, যারা এখন খেলছে উইন্ডিজ এ দলের বিপক্ষে। তবে জাতীয় দলের আশপাশে থাকা এ ক্রিকেটাররা নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারছেন কোথায়?
আরও পড়ুন - পদত্যাগ করছেন নারী ফুটবল দলের কোচ ছোটন
প্রথম ম্যাচে কোনো রকমে হারের মুখ থেকে নিজেদের বাঁচিয়েছে বাংলাদেশ এ দল। দ্বিতীয় ম্যাচেও ব্যাটিং লাইনআপ ব্যর্থ। সব মিলিয়ে প্রত্যাশাটা মেটাতে পারছে না দল, সে কথাটা নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমনের কথাতেই পরিষ্কার- ‘এক্সপেকটেশন একটু বেশি। এই দলে কিন্তু কিছু কারেন্ট প্লেয়ার খেলছে। কিছু ফিউচার প্লেয়ার খেলছে। তাদের কাছে ফোর ডে ম্যাচের ব্যাটিং প্রত্যাশা একটু বেশি ছিল। অবশ্যই বলতে হবে, আমরা যথেষ্ট পাইনি। বাট আরও একটা ইনিংস ম্যাচ বাকি আছে। আশা করি, আমাদের সেই প্রত্যাশাটা পূরণ করতে পারবে।’
সে কারণেই কি না উইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচে স্কোয়াডে যোগ করা হয়েছে মমিনুল হক, নুরুল হাসান সোহানদের মতো অভিজ্ঞদেরও। সঙ্গে ইয়াসির আলী রাব্বি, শরিফুল ইসলাম ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীরাও যোগ দেবেন এ দলের সঙ্গে।
তবে ব্যাটারদের ব্যর্থতার ভিড়েও নিজের জাত চিনিয়েছেন শাহাদাত হোসেন দিপু। দ্বিতীয় ম্যাচের প্রথম ইনিংসে খেলেছেন ১২৪ বলে ৭১ রানের ইনিংস। বাংলাদেশের রানটা ২০০ ছুঁয়েছে তার কল্যাণেই তো!
নির্বাচক হাবিবুলও তাকে ভাসালেন প্রশংসায়। তিনি বলেন, ‘তাকে বেশ গোছানো মনে হচ্ছিল। লঙ্গার ভার্সনে যেরকম ব্যাটিং করতে হয়, দিপুকে দেখে ওইরকম মনে হয়েছে। খুবই গোছানো, টেকনিকেও বেশ ভালো। ওর ব্যাটিং বেশ ইম্প্রেসিভ। উইকেটটা কিন্তু অত সহজ ছিল না। কারণ, সিলেটে দুই ম্যাচেই ৬ মিলি ঘাস রেখেছি। বেশ সিমিং কন্ডিশন। এই কন্ডিশনে কে কেমন ব্যাটিং করে দেখার বিষয় ছিল। দিপু তো ভালো ব্যাটিং করছে অনেক দিন ধরেই। আমাদের ফাস্ট ক্রিকেটেও ভালো ব্যাটিং করেছে। সিমস লাইক, এইভাবে কন্টিনিউ করতে পারলে ভালো প্লেয়ার হতে পারে ফিউচারের জন্য।’