প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১২ মার্চ ২০২৩ ১৬:৩৯ পিএম
আপডেট : ১২ মার্চ ২০২৩ ১৬:৫৩ পিএম
আগের ম্যাচে একাদশে ছিলেন না। ফিরেছেন আজ। ফিরেই মেহেদি হাসান মিরাজ দেখালেন জাদু। ১২ রান খরচায় তুলে নিলেন ৪ উইকেট। তার স্পিন বিষেই মূলত নীল ইংল্যান্ড। ৯৯ রান তুলতে খুইয়ে বসেছে ৭ উইকেট।
শুরুটা করেছিলেন মইন আলিকে ফিরিয়ে। নবম ওভারের শেষ বলে খানিকটা ফ্লাইট দিয়ে ডেলিভারিটা করেছিলেন অফ স্টাম্পের বাইরে। সেটাই মইন আলি স্লগ সুইপে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন। তবে সে পরিকল্পনাতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। ডিপ মিড উইকেটে বদলি ফিল্ডার শামীম পাটোয়ারীর হাতে জমা পড়ে বল। ১৭ বলে ১৫ রান করে ফেরেন মইন।
এরপর ডাকেট আর কারানের জুটিটিও ভেঙেছেন তিনি। সে জুটি জমে গিয়েছিল মোটামুটি। ৩১ বলে করে ফেলেছিল ৩৪ রান, প্রস্তুতি ছিল শেষের ঝড়ের। তবে সে ঝড়টা আর তোলা হলো না তার আঘাতে। ইনিংসের ১৫তম ওভারে আক্রমণে আসা তার বলে কারান এগিয়ে আসছিলেন সামনে। তা দেখেই ওভারের দ্বিতীয় বলে দিলেন একটু গতি। সেটা মিস করতেই হলেন লিটন দাসের স্টাম্পিংয়ের শিকার।
আরও পড়ুন: হাসানের চাওয়া ‘৫০০’
এক বল বাদে নতুন ব্যাটার ওকসও একইভাবে দেখলেন সাজঘরের পথ। ৯১ রান তুলতেই ৬ উইকেট খুইয়ে ফেলে দলটি। বড় স্কোরের সম্ভাবনা যাও ছিল তাদের, সেটাও তাতে কমে আসে আরও।
মিরাজ এরপর ফিরিয়েছেন ক্রিস জর্ডানকেও। তার শর্ট বলটা সপাটে হাঁকিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন জর্ডান। তবে বাউন্ডারি লাইনে রনি তালুকদারের হাতে ক্যাচই কেবল তুলতে পেরেছেন শেষমেশ। ৯৯ রানে ইংলিশরা খোয়ায় ৭ উইকেট। আর ১২ রানে ৪ উইকেট তুলে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং ফিগারের দেখাও পেয়ে যান মিরাজ।