পাকিস্তানের দেওয়া ১৩৮ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লে শেষের আগেই দুই উইকেট হারিয়েছে ইংল্যান্ড। হারিস রউফের ইনটু দ্য উইকেট ডেলিভারিটা টেনে মারতে গিয়েছিলেন সল্ট, মিডউইকেটে সরাসরি ক্যাচ গেছে ইফতিখারের হাতে। এর আগে হেলসকে ফেরায় পাকিস্তান।
এর আগে ফাইনাল ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের বোলারদের কাছে নাস্তানাবুদ হয় পাকিস্তানের ব্যাটাররা। নেম কারেনের বোলিং তোপে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে মোটে ১৩৭ রান সংগ্রহ করে পাকিস্তান।
আগে ব্যাটিং করতে নেমে দলকে ভালো শুরু এনে দিতে ব্যর্থ হন পাকিস্তানের দুই ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান এবং বাবর আজম। রিজওয়ান ১৪ বলে ১ ছয়ে ১৫ রান করে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন।
এরপর তিন নম্বরে নেমে এদিন রীতিমতো সংগ্রাম করতে থাকেন মোহাম্মদ হারিসও। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তিনি। ১২ বল খেল তিনি করেন ৮ রান। পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে পাকিস্তানের রান ছিল ৩৯ রান। ৫০ রান পার করার আগেই দলটি হারায় দুই উইকেট।
এরপর তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৯ রান যোগ করেন বাবর ও শান মাসুদ। ২৮ বলে ২ চারে ৩২ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন পাকিস্তানের অধিনায়ক। বাবরের বিদায়ের পরপরই ফেরেন ইফতিখার আহমেদও। ৬ বল খেললেও কোনো রানই করতে পারেননি তিনি।
অন্যপ্রান্তে শান মাসুদ রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা চালালেও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি। ২৮ বলে ২টি চার ও ১টি ছয়ে ৩৮ রান করতে পারেন শান।
শেষদিকে শাদাব খান ১৪ বলে ২ চারে ২০ রান করেন। এছাড়া অন্য ব্যাটসম্যানরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি।
ইংল্যান্ডের পক্ষে কারেন ৪ ওভারে ১২ রানের দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। আদিল রশিদ ২২ রান দিয়ে ২টি ও ক্রিস জর্দান ২৭ রান দিয়ে ২টি করে উইকেট নেন।