× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

সবকিছুই পণ্ড হয়েছে পণ্ডিতপাড়ার

রুবেল রেহান

প্রকাশ : ০৯ এপ্রিল ২০২৪ ০৪:০৯ এএম

ময়মনসিংহের টাউন হল মোড়ে অবস্থিত অন্যতম পুরোনো এই ভবনটি আদতে রেস্টুরেন্ট নয়, পণ্ডিতপাড়া অ্যাথলেটিক ক্লাব। প্রবা ফটো

ময়মনসিংহের টাউন হল মোড়ে অবস্থিত অন্যতম পুরোনো এই ভবনটি আদতে রেস্টুরেন্ট নয়, পণ্ডিতপাড়া অ্যাথলেটিক ক্লাব। প্রবা ফটো

বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনের শতবর্ষী ক্লাবগুলোর সোনালি অতীত হারিয়ে গেছে কালের গর্ভে। ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখার দায়ও অনুভব করেননি কেউ। শতবর্ষী ক্লাবগুলোকে নিয়ে প্রতিদিনের বাংলাদেশের পাঁচ পর্বের ধারাবাহিক আয়োজনের আজ শেষ পর্ব

সাধারণত পণ্ডিত শব্দের ব্যাখ্যায় বলা হয়ে থাকে, যার সবকিছু পণ্ড হয়েছে। এটা কতখানি বাস্তবসম্মত সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। তবে ১১৪ বছর বয়সি পণ্ডিতপাড়া অ্যাথলেটিক ক্লাবের বেলায় এটা এক চরম সত্য। আগে থেকে চেনা থাকলে ভিন্ন কথা। নয়তো প্রথম দেখাতে স্রেফ রেস্টুরেন্টই মনে হবে। ভবনে সাঁটানো সাইনবোর্ডে লেখা ‘ওল্ড টাউন রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড পার্টি সেন্টার’ বোধকরি সেটিরই পরিচয় বহন করে। ময়মনসিংহের টাউন হল মোড়ে অবস্থিত অন্যতম পুরোনো এই ভবনটি আদতে রেস্টুরেন্ট নয়, পণ্ডিতপাড়া অ্যাথলেটিক ক্লাব। প্রায় ১১৪ বছরের ‍পুরোনো ক্লাব ভবনের দোতলা ভাড়া দেওয়া হয়েছে রেস্টুরেন্টের জন্য। রাস্তার পাশে থাকা ক্লাবের অপর পাশেই সার্কিট হাউস মাঠ। মাঠের দিক থেকে ক্লাবের সম্মুখভাগ। সেখানেও নেই ক্লাবের নাম কিংবা সাইনবোর্ড। জানা গেছে, বছরখানেক আগে ভবনে রঙ করার কারণে ক্লাবের নাম মুছে গেছে। সেটি আর নতুন করে লেখা হয়নি। 

সার্কিট হাউস মাঠের পাশেই পন্ডিতপাড়া ক্লাব। প্রবা ফটো

ক্লাব ভবনে রেস্টুরেন্ট! এমনটা এর আগে কোথাও দেখা গেছে কি না জানা নেই। তবে এর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন ক্লাবের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফারুক হোসেন, ‘আগে দোতলায় কার্ড খেলা হতো। বছর তিনেক আগে সেটি বন্ধ হয়ে যায়। পরে কার্ড খেলা থেকে সরে আসি আমরা। জায়গাটা ফাঁকা থাকে বলেই রেস্টুরেন্টের জন্য ভাড়া দেওয়া।’ তবে রেস্টুরেন্ট ভাড়া দিয়ে খুব বেশি যে আয় হচ্ছে, ব্যাপারটা তেমনও নয়। আয়ের পরিমাণ উল্লেখ না করলেও ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জানালেন টাকার পরিমাণ কমই। তারই হিসাব মতে, ক্লাব পরিচালনা করতে বছরে অন্তত ১২-১৩ লাখ টাকার ওপরে খরচ। সেটির জোগানদাতা ক্লাবের বর্তমান সভাপতি ময়মনসিংহ সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু। ফারুক হোসেন নিজেও কিছু সহায়তা করেন। দুজনই প্রায় ৮০-৯০ শতাংশ অর্থ খরচ করেন নিজেদের পকেট থেকে। কিন্তু একটা স্পোর্টিং ক্লাবের সঙ্গে রেস্টুরেন্ট কতটা মানানসই সেই প্রশ্নটা থেকেই যায়।

ক্লাব সূত্রেই জানা যায় ক্লাবের নিচতলায় একসময় আড্ডা দিতেন প্রয়াত সাবেক রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম। দীর্ঘ একটা সময় পর্যন্ত ছিলেন ক্লাবের সভাপতিও। তার বাবাও ছিলেন এই ক্লাবের সহসভাপতি। ক্লাবের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক ছিল নজরুল ইসলামের বড় ছেলে, আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের। তিনি এই ক্লাবের হয়ে খেলেছেনও। এছাড়া ময়মনসিংহের আরও কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিÑ মতিউর রহমান, শামসুল হক, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, নাজিম উদ্দিনরাও যার যার সময়ে এই ক্লাবে আড্ডা দিয়েছেন। ইতিহাসের এতসব মহানায়ক যেই ক্লাবে আড্ডা দিয়েছেন, যেই ক্লাবকে তাদের সময়ে টেনে নিয়েছেন, নাম হারিয়ে সেই ক্লাবটির এখন যেন দৈনদশা।

ক্লাবের পেছনের দিক, অর্থ্যাৎ মেইন রাস্তা থেকে এই গেইট দিয়েই রেস্টুরেন্টে যাওয়ার পথ। প্রবা ফটো

অন্তত ক্লাবের পরিবেশ সেটিই বলে। রাস্তার পাশের গেট দিয়ে ঢুকতেই চোখে পড়ে ছোট্ট একটা টানেল। কিছুটা এগোলেই বামপাশ দিয়ে ওপরে ওঠার সিঁড়ি। সিঁড়ির পাশ কাটিয়ে আরেকটু সামনে এগিয়ে ডানে মোড় নিলে ক্লাবের প্লেয়ার্স রুম। ক্লাবের যত স্মৃতিমূলক পুরোনো দিনের ছবি এবং ক্লাবের ট্রফি অর্জন সবই এখানে সংরক্ষিত। তার মধ্যে আছে ২০০৩ সালে অনুষ্ঠিত পুনর্মিলনীর ছবি, ২০১৭ প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট দলের ছবি, ২০১১-১২ মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন দলের ছবি, ছোট্ট একটি আলমারিতে রাখা কিছু ট্রফি আর স্মারক। ওই রুমের পাশে ক্লাব সভাপতির রুম। মাঝেমধ্যে সভাপতি ইকরামুল হক টিুটু এখানে বসেন। সময় পেলে আসেন ফারুক হোসেনও।

ক্লাবটির জৌলুস বলতে কিচুই নেই। যদিও এই ক্লাবে একটা সময় রাত-দিন ছিল জমজমাট। ক্লাবের সদস্যরা আসতেন, আড্ডা দিতেন, একটা উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। পুরোনো সেই দিনের গল্প শুনিয়েছেন পণ্ডিতপাড়ার সাবেক খেলোয়াড় এবং কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার চক্রবর্তী। ক্লাবের হয়ে ১৯৬৪ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত খেলেছেন। একযোগে ক্রিকেট, হকি এবং ফুটবলেও খেলেছেন প্রদীপ। ভালো খেলার সুবাদে সুযোগ পেয়েছিলেন ময়মনসিংহ জেলা দলে। সেই দলের হয়েও আছে দারুণ কিছু স্মৃতি। পণ্ডিতপাড়া ক্লাব নিয়ে স্মৃতিচারণ করলেন এভাবে, ‘আমরা যখন ছোট ছিলাম, স্কুলে পড়তাম, তখন ওই ক্লাবের ক্রিকেট খেলা দেখতে যেতাম। বল ‍কুড়োতাম। বড়রা যারা খেলত, তাদের মধ্যে কেউ ইনজুরড হলে কিংবা অনুপস্থিত থাকলে আমরা সুযোগ পেয়ে যেতাম। এভাবেই খেলাটা শিখে ফেলি। তারপর তো ক্লাবের হয়ে তিন ডিসিপ্লিনেই খেলি। তবে এখন যে রকম পেশাদারিত্ব আছে, আমাদের সময় সেটা ছিল না। মনের আনন্দে খেলতাম।’

পন্ডিতপাড়া ক্লাবে ঝুলছে রেস্টুরেন্টের সাইনবোর্ড। কিন্তু ক্লাবের নাম নেই কোথাও। প্রবা ফটো

২০০৮ সাল থেকে পরিবার নিয়ে স্থায়ীভাবে রাজধানীর উত্তরায় থাকেন প্রদীপ চক্রবর্তী। বছরে একবার হলেও যান ময়মনসিংহ। আর প্রিয় ক্লাব, ভালোবাসার ক্লাব পণ্ডিতপাড়াতেও ছুটে যান মনের টানে। নিজের সময়ের সঙ্গে তুলনা টানতে বলা হলে ময়মনসিংহ কলেজিয়েট স্কুলের সাবেক এই শিক্ষক বলেন, ‘আগে ক্লাবের পরিবেশ অন্যরকম ছিল। এখন সেটা নেই। আগে এই ক্লাবে সন্ধার পর কিংবা দিনেও মিলনমেলার মতো হতো। এখন কাউকে দেখা যায় না সেরকম। তবে মাঠের খেলাতে ভালোই করছে পণ্ডিতপাড়া। যদিও হকি, ফুটবল হারিয়ে গেছে। ক্রিকেটটা আছে মেয়রের জন্য। তিনি সবসময় অর্থনৈতিকভাবে ক্লাবকে সহায়তা করেন। নয়তো ক্রিকেটও থাকত না।’

ক্লাব সূত্রে জানা যায়, স্বাধীনতার পর অন্তত ১৫ বার চ্যাম্পিয়ন হয় পণ্ডিতপাড়া ক্লাব। ক্রিকেটের সঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হয় ফুটবলেও। ময়মনসিংহ জেলার সরকারি ওয়েবসাইট সূত্র বরাতে, একনাগাদ ১৮ বছর (১৯২২-৩৯ সাল) পর্যন্ত ময়মনসিংহের স্পোর্টস অ্যাসোশিয়েশনের ফুটবল লিগের চ্যাম্পিয়ন ছিল পণ্ডিতপাড়া। আহমদ তৌফিক চৌধুরীর ‘শহর ময়মনসিংহের ইতিকথা’ থেকে জানা যায়, কলকাতার বিখ্যাত মোহনবাগান ফুটবল ক্লাবের সঙ্গেও বেশ কয়েকবার খেলেছিল পণ্ডিতপাড়া। কিন্তু পণ্ডিতপাড়াকে পরাজিত করার রেকর্ড নেই মোহনবাগানের। সার্কিট হাউস মাঠেও প্রীতি ম্যাচ খেলতে আসে মোহানবাগান। সেই ম্যাচের জন্য সে সময় নাকি টিকিটও বিক্রি হয়েছে। ম্যাচটি পাকিস্তান আমলে হয়েছে। তবে কত সালে সেটি নির্দিষ্ট করে কেউ বলতে পারেননি। অতিথিদের সঙ্গে উপেন সাহার একমাত্র গোলে জয় তুলে নেয় পণ্ডিতপাড়া এসি। এছাড়া বিখ্যাত সূর্যকান্ত ফুটবল শিল্ড টুর্নামেন্টে বিজয়ী হয়েছিল পণ্ডিতপাড়া। এই ক্লাবের কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন পাখী সেন। তবে স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে এই ক্লাব থেকে হারিয়ে যায় ফুটবল। ক্রিকেটটা অবশ্য ধরে রেখেছে পণ্ডিতপাড়া। সবশেষ দুই আসরেই ময়মনসিংহ প্রিমিয়ার লিগে ফাইনাল খেলে তারা। একবার চ্যাম্পিয়ন, আরেকবার রানার্সআপ হয় ক্লাবটি। এই ক্লাবের হয়ে খেলেছেন দারুণ কিছু ক্রিকেটার। তাদের মধ্যে কিংবদন্তি প্রয়াত বাঁহাতি স্পিনার রামচাঁদ গোয়ালার শুরুটাও এই ক্লাবের হয়ে। মাত্র ১৪ বছর বয়সে ময়মনসিংহে লিগ খেলার সুযোগ পান তিনি। এরপর ১৯৬২ সালে ভিক্টোরিয়ার হয়ে অভিষেক। আন্তর্জাতিক ম্যাচ তো নয়ই, কখনও আইসিসি ট্রফির ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। তবুও আপন কীর্তিতেই কিংবদন্তি তকমা পেয়েছেন রামচাঁদ গোয়ালা। বাংলাদেশের ক্রিকেটে বাঁহাতি স্পিনের যে জোয়ার, সেটির শুরু ছিল তার হাত ধরে। ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটে খেলে গেছেন ৫৩ বছর বয়স পর্যন্ত। অনেক জনশ্রুতি আছে একসময় ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে চেপে ক্রিকেটার না এলে ঢাকার লিগই জমত না। আর সেই সব ক্রিকেটারের অধিকাংশ আসত ১৯১০ সালে প্রতিষ্ঠিত পণ্ডিতপাড়া এসি থেকে। যাদের মধ্যে অলোক চক্রবর্তী, আজহারুল ইসলাম, সদরুল আমীম, সাইফুল ইসলাম, হারুন-উর রশিদ লিটনদের নাম উল্লেখ না করলেই নয়।

প্লেয়ার্স রুমের দেয়ালে সাটানো পুরনো দিনের ছবি। প্রবা ফটো

পণ্ডিতপাড়া ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন মুক্তাগাছার মহারাজ শশীকান্ত আচার্য চৌধুরীর ছোট ছেলে স্নেহাংশু আচার্য চৌধুরী। ১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের আগে ভারতের আনডিভাইডেড বেঙ্গল টিমে খেলেছেন ফখরুদ্দিন আহমেদ। এরপর কোচ হিসেবে পণ্ডিতপাড়ায় যোগ দেন। তার সময় জানা যায় সাত-আট দিনের পরীক্ষা দিয়ে তার দলে সুযোগ পেত ক্রিকেটাররা। তার হাত ধরেই পণ্ডিতপাড়া ক্লাবে খেলোয়াড় হিসেবে সুযোগ পান কামাল উজ্জামান খান সাদেক। ১৯৬১ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ক্রিকেট খেলেন সাদেক। ময়মনসিংহে একটা টুর্নামেন্টে আজাদ বয়েজের বিপক্ষে পণ্ডিতপাড়ার হয়ে ম্যাচ খেলেন তিনি। সেই ম্যাচে পণ্ডিতপাড়ার পরাজয় হলেও ৬৫ রানের ইনিংস খেলেন উদ্বোধনী উইকেটরক্ষক ব্যাটার সাদেক। পরবর্তীতে নজর কাড়েন ঢাকার ক্লাবগুলোর। 

এই সেই পন্ডিতপাড়া ক্লাবের প্লেয়ার্স রুম। যেখানে শোভা পাচ্ছে বতর্মান, সাবেক ক্লাব কর্মকর্তা এবং খেলোয়াড়দের ছবি। প্রবা ফটো

১৯৬২ সালে ঢাকার ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাবে ‍সুযোগ পান। যেখানে তিনি খেলেন কয়েক বছর। সে সময় বর্তমান বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের বিপক্ষেও খেলেছেন। ফুটবলের কিংবদন্তি সালাউদ্দিন তখন আজাদ বয়েজের হয়ে ক্রিকেট খেলতেন। সাদেক খেলেছেন রকিবুল হাসানের সঙ্গেও। ১৯৮১ সালে এক বছর খেলেন ওয়ারী ক্লাবের হয়ে। দীর্ঘ সময় ক্রিকেট মাঠ দাপিয়ে বেড়ানো প্রবীণ এই ক্রিকেটার ১৯৮২ সালে পাড়ি জমান বিদেশে। দেশে ফিরে দায়িত্ব নেন পণ্ডিতপাড়ার কোচিংয়ের। সেই সময় অনেক ক্রিকেটারই উঠে এসেছে তার হাত ধরে। বর্তমানে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলা আব্দুল মজিদের হাতেখড়িও সাদেকের হাত ধরে। নিজের বাসার ছাদেও তাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন বলে জানান সাদেক। এছাড়া অনেক ক্রিকেটারকে আবিষ্কার করেন তিনি। বয়সের ভারে কিংবা ব্যক্তিগত কারণে ক্লাবকে এখন আর সময় দিতে পারেন না। তবে মন থেকে পণ্ডিতপাড়ার জন্য ভালোবাসাটা রয়ে গেছে আজও। যে কারণে তিনি স্মৃতিচারণ করলেন অনেক কথাই। ক্লাবের সাইনবোর্ড না থাকায় তিনি আক্ষেপ করলেন আবার প্রশংসা করেন বর্তমান কমিটিরও। তাদের প্রচেষ্টাতেই ক্লাব এখনও টিকে আছে বলে জানান তিনি, ‘পণ্ডিতপাড়া ক্লাবকে একনামে সবাই চেনে। অন্তত ময়মনসিংহের মানুষ চেনে। তারপরও একটা কিছুর পরিচয় তার নামেই। ক্লাবের সাইনবোর্ডটা থাকলে ভালো হতো।’

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা