× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ডিপিএলে কেমন ছিল জাতীয় তারকাদের পারফরম্যান্স

প্রবা প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৫ মে ২০২৩ ২২:০৩ পিএম

আপডেট : ১৫ মে ২০২৩ ২২:২৭ পিএম

ডিপিএলে কেমন ছিল জাতীয় তারকাদের পারফরম্যান্স

ডিপিএল চলাকালীন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ত ছিল বাংলাদেশ। ঘরের মাঠে আইরিশদের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলেছে। আবার আইরিশদের বিপক্ষে সুপার লিগ খেলতে ইংল্যান্ডে যায় বাংলাদেশ। ফলে বেশিরভাগ সময়ই ডিপিএলে নিজ নিজ ক্লাবের জার্সিতে খেলতে পারেননি জাতীয় দলে থাকা ক্রিকেটাররা।

আরও পড়ুন : দিবালাকে ভিনির ভালোবাসা

তবুও মাঝেমধ্যেই ক্লাবের জার্সিতে তাদের দেখা মিলেছে। হুটহাট ক্লাবের হয়ে খেলা এই ক্রিকেটাররা ডিপিএলে কেমন করেছেন সেটাই তুলে ধরা হলো প্রতিদিনের বাংলাদেশের পাঠকদের জন্য।

আইরিশদের বিপক্ষে গতকাল শেষ হওয়া ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ দলে থাকা ১৫ ক্রিকেটারের কেউই সুপার লিগে খেলতে পারেননি একটি ম্যাচও। সুপার লিগে খেলার সুযোগ না পেলেও রাউন্ড রবিন লিগে প্রত্যেকেই খেলেছেন ম্যাচ। বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল খেলেছেন প্রাইম ব্যাংকের হয়ে। লিগ পর্বে দুই ম্যাচে দলটির জার্সিতে মাঠে নামেন। দুই ম্যাচে তার ব্যাটে আসে ১২৪ রান। দুই ম্যাচে ছিল এক সেঞ্চুরি। অন্যদিকে বাংলাদেশ দলের ওপেনার লিটন দাস ডিপিএলে খেলেননি একটি ম্যাচও। আইপিএলে খেলতে যাওয়ায় লিটনকে পায়নি আবাহনী। তার মতোই আইপিএলে খেলতে যাওয়ায় প্রাইম ব্যাংক পায়নি মুস্তাফিজুর রহমানের সার্ভিস।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডেতে অভিষেক হওয়া রনি তালুকদার মোহামেডানের জার্সিতে খেলেন চার ম্যাচ। মোহামেডানের হয়ে রনির ব্যাটে আসে ১৩৭ রান। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা নাজমুল হোসেন শান্তও জাতীয় দলের ব্যস্ততার মাঝে খেলেছেন আবাহনীর জার্সিতে। তিন ম্যাচে আসে ১২৫ রান। তার ব্যাটে ছিল একটি সেঞ্চুরিও। শেখ জামালে নাম লেখানো তাওহিদ হৃদয় দলটির হয়ে খেলেছেন সাত ম্যাচ। দলটির জার্সিতে তিন হাফসেঞ্চুরিতে ৩১৬ রান করেন। জাতীয় দলে থাকা ক্রিকেটারদের মধ্যে ডিপিএলে সবচেয়ে বেশি রান হৃদয়ের। ডিপিএলে খেলবেন কি না এমন শঙ্কা ছিল সাকিব আল হাসানকে ঘিরে। আইপিএলে না যাওয়ায় শেষ পর্যন্ত ডিপিএলে খেলেন। মোহামেডানের জার্সিতে আহামরি ভালো কিছু করতে পারেননি। কিন্তু বদলে দিয়েছেন দলের ড্রেসিংরুমের চেহারা। চার ম্যাচে তার ব্যাটে আসে ৯৮ রান। বল হাতে নেন ৪ উইকেট। মোহামেডানের হয়ে তার চেয়ে এক ম্যাচ বেশি খেলেছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। বল হাতে নেন ৬ উইকেট। ব্যাট হাতে করেন ৫৫ রান।

শেখ জামালের পেসার এবাদত হোসেন জাতীয় দলের ব্যস্ততায় খেলেছিলেন চার ম্যাচে। স্বল্প সময়েও অবশ্য বল হাতে দ্যুতি ছড়ান এবাদত। নেন ৯ উইকেট। বাঁহাতি পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী ডিপিএলে খেলেছেন সবচেয়ে বেশি ৯ ম্যাচ। এই সময়ে ১৫ উইকেট পকেটে পুরেন মৃত্যুঞ্জয়। ব্যাট হাতে ৬ ইনিংসে ছিল ৭৭ রান।

প্রাইম ব্যাংকের তামিম ছাড়াও জাতীয় দলে আছেন মুশফিকুর রহিম, ইয়াসির আলী রাব্বি ও শরিফুল ইসলাম। মুশফিক ডিপিএলে ৬ ম্যাচে করেন ২৭৩ রান। ইয়াসির আলী রাব্বি ৮ ইনিংসে করেন ২৫৭ রান। ডিপিএলে দলটির হয়ে শরিফুল ইসলাম তিন ম্যাচে নেন মাত্র ১ উইকেট। জাতীয় দলের হয়ে আলো ছড়ানো হাসান মাহমুদ ছিলেন রূপগঞ্জ টাইগার্সের ডেরায়। জাতীয় দলে দ্যুতি ছড়ালেও ডিপিএলে পারেননি। চার ম্যাচে তার পকেটে ঢুকেছে মাত্র ৪ উইকেট।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা