× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ভোটের জন্য বিদ্যুৎকেন্দ্র, দাম দিচ্ছেন ভোটাররাই

মামুন-অর-রশিদ

প্রকাশ : ১০ জানুয়ারি ২০২৩ ১০:২২ এএম

আপডেট : ১০ জানুয়ারি ২০২৩ ১১:৪৫ এএম

প্রবা অলংকরণ

প্রবা অলংকরণ

শুনতে অবাক লাগলেও দেশের অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইউনিটপ্রতি উৎপাদন ব্যয় কখনও কখনও দেড় হাজার টাকা ছাড়িয়ে গেছে। পাঁচ বছর ধরে ভান্ডার শূন্য হয়ে আসা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) নির্দিষ্ট কয়েকটি কেন্দ্রকে এমন অদ্ভুত দাম পরিশোধ করে আসছে। এসব কেন্দ্রকে অনেকেই বলছেন ‘পলিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট’ বা ‘রাজনৈতিক বিদ্যুৎকেন্দ্র’।

দেশের ব্যবসায়ীরা সরকারকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন, এ তারই একটি দৃষ্টান্ত।

পাওয়ার সেলের সাবেক মহাপরিচালক বিডি রহমত উল্লাহ বলেন, ব্যবসায়ীরা যেভাবে সুবিধা হয় সেভাবেই করতে বলেন। রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতিটি পুরোনো মেশিন কিনে এনে বানানো হয়েছে। তিনি বলেন, সিঙ্গাপুর ও মধ্যপ্রাচ্য যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্র আর চলবে না বলে বাতিল করে দেয়, সেগুলোই রংচং করে এখানে এনে বসানো হয়।

পিডিবি কর্মকর্তারা বলছেন, ২০১৬-১৭ থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরজুড়ে এমন অস্বাভাবিক দাম পরিশোধ করতে হয়েছে। দেশের ইতিহাসে আগে যা কোনো দিন ঘটেনি। ফলে কেন এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হলো এখন সেটিই বড় প্রশ্ন। এসব কেন্দ্র একদিকে যেমন রাষ্ট্রের কোষাগার ফাঁকা করেছে, তেমনি দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করতে সরকারকে বাধ্য করেছে। বিদ্যুতের দামের সঙ্গে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষকে এই বোঝা বহন করতে হচ্ছে।

কেন পলিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট : দেশের ইতিহাসে ২০১৫ সালের গ্রীষ্মকালে (মার্চ-জুন) ভয়াবহ লোডশেডিং হয়। সরকার তার আগে থেকে বিদ্যুৎব্যবস্থার উন্নতির বার্তা প্রচার করে আসছিল। কিন্তু লোডশেডিং বিব্রতকর অবস্থা সৃষ্টি করে। তখন ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে এর কী প্রভাব পড়তে পারে, সরকারের মধ্যে তা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়। সূত্র বলছে, জন-অসন্তোষ যাতে সৃষ্টি না হয় সেজন্য জরুরি পদক্ষেপ নিতে বলা হয়। তখন তড়িঘড়ি করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) সূত্র বলছে, ২০১৫ সালে অন্তত ১ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের ঘাটতি ছিল। ওই বছর বিদ্যুতের সব মিলিয়ে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ১১ হাজার ৫৩৪ মেগাওয়াট। এক দিনে সর্বোচ্চ উৎপাদন ছিল ৭ হাজার ৮১৭ মেগাওয়াট। কিন্তু ওই বছর গ্রীষ্মের সময় গড়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ৭ হাজার মেগাওয়াট, যেখানে গড় চাহিদা ছিল সাড়ে ৮ হাজার মেগাওয়াট। কিন্তু গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ উৎপাদন ৭ হাজার মেগাওয়াট হওয়ায় রাজধানী ঢাকায় তিন থেকে চার ঘণ্টা, কোনো কোনো দিন এর বেশিও লোডশেডিং ছিল। এর পরের বছর ২০১৬ সালে পিডিবি সর্বোচ্চ ৯ হাজার ৩৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। তখনও লোডশেডিংমুক্ত বিদ্যুৎ পরিস্থিতির ঘোষণা দিতে পারেনি সরকার।

বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতির জন্য সরকার ২০১৫ সালে তেলচালিত ৩ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কার্যাদেশ দেয়। এর মধ্যে ৬০০ মেগাওয়াট ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল, যেগুলো ২০১৭-১৮ অর্থবছরের পর সেভাবে আর উৎপাদন করেনি। প্রায় সব কেন্দ্র বসেই থাকে। গত বছর ২০২২ সালে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকটের আগ পর্যন্ত তেল ও গ্যাসের বাজারমূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকায় দেশে লোডশেডিং হয়নি বললেই চলে। তবে ২০১৮ থেকে ২০২১ পর্যন্ত সময়েও ডিজেলচালিত এই ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র সেভাবে চলতে দেখা যায়নি। অর্থাৎ ভোটের বৈতরণী পার হওয়ার পর এগুলো সরকারের মনোযোগ হারায়।

জানতে চাইলে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ইজাজ হোসেন সোমবার (৯ জানুয়ারি) প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ওই সময় এ কেন্দ্রগুলো নির্মাণের কাজ দেওয়া মোটেই উচিত হয়নি। আমরা যেহেতু ডিজেল এবং ফার্নেস অয়েল ব্যবহার করি, সেখানে উচ্চ মূল্যের ডিজেল পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণ করে বসিয়ে রেখে তাদের অর্থ দেওয়া উচিত হয়নি। তিনি বলেন, এ ধরনের পরিস্থিতি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, বিদ্যুৎ খাতকে একটি ভালো জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার কোনো প্রচেষ্টা আমাদের ছিল না।

উদ্যোক্তাদের কেউ কেউ বলছেন, তাদের ডেকে নিয়ে বলা হয়, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবেন কি না। দেশের বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো উন্নয়ন খাতের প্রথম সারির একটি কোম্পানির কর্ণধার প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমাদের মন্ত্রণালয়ে ডাকা হলো। তৎকালীন বিদ্যুৎ বিভাগের শীর্ষ কর্মকর্তা বললেন, ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করবেন কি না। খানিকটা অবাক হয়ে বললাম, করব। তখন কেন্দ্র নির্মাণের জন্য লবিং তো করতেই হয়নি, উল্টো সরকার দ্রুত কেন্দ্র নির্মাণের জন্য সব ধরনের সহায়তা করেছে।’

বিদ্যুৎ বিভাগের বিভিন্ন নথিপত্র ঘেঁটে দেখা যায়, অপ্রয়োজনীয় এসব কেন্দ্র নির্মাণের আগে লোকদেখানো সমীক্ষা করে বিদ্যুতের কল্পিত চাহিদা দেখানো হয়েছে। অথচ পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান ২০১৬-তে এমন ধরনের কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্রের কথা ছিল না। ফলে দিন যত গড়িয়েছে কেন্দ্রগুলোকে স্রেফ বসিয়ে বসিয়ে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ অর্থ পরিশোধ করতে হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার যদি নির্বাচন টার্গেট করে কেন্দ্র নির্মাণ করত, তাহলে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া যেত। কোনো দেশে বছরের বিশেষ সময়ে যদি কোনো ইভেন্ট থাকে, তখন তিন মাস বা ছয় মাসের জন্য উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বাড়তি দামে চুক্তি করা হয়। এতে বিদ্যুৎ সমস্যার যেমন সমাধান হয়, তেমনি পরে আর এটি বোঝা হয়ে দাঁড়ায় না। তা না করে সরকার কেন দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করতে গেল, এখন এটি একটি বড় প্রশ্ন। এখানে কোন কোন গোষ্ঠীকে বিশেষ আনুকূল্য দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা জরুরি।

উৎপাদন খরচের হিসাব কী বলছে : একটা হিসাব করা যাক। একটি ১০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি পূর্ণ ক্ষমতায় অর্থাৎ ১০০ ভাগই চলে, তাহলে প্রতিদিন ২৪ লাখ ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। এ হিসাব ধরে যদি উচ্চমূল্যের এসব বিদ্যুৎকেন্দ্রের হিসাব করা হয়, তাহলে দেখা যাবে কোনো কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্র বছরে তিন দিনও চলেনি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে কেন্দ্রটি বছরজুড়ে ৫৯ লাখ ৯২ হাজার ৩২০ ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। এ কেন্দ্রটি যদি পূর্ণ ক্ষমতায় ৫৯ ঘণ্টা চালানো হতো, তা হলেই এ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব ছিল। তা করা হয়নি। অথচ প্রতিষ্ঠানটি সরকারের কাছে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ বিক্রি করেছে ৬০৬ টাকা ৮ পয়সায়।

একই বছরে এপিআর এনার্জির ৩০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার কেন্দ্র প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ ১ হাজার ৫৭৯ টাকা ৫৭ পয়সায় সরকারের কাছে বিক্রি করেছে, যা বিদ্যুৎ খাতে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দাম। এপিআরকে ২০১৯-২০ অর্থবছরে পিডিবি ৫৪৪ কোটি ৬৯ লাখ ৯৬ হাজার ১১৬ টাকা দিয়েছে। বিনিময়ে এপিআর বিদ্যুৎ দিয়েছে মাত্র ৩৪ লাখ ৪৮ হাজার ২১৫ ইউনিট। কেন্দ্রটি যদি সম্পূর্ণ সক্ষমতায় এক দিনও চলত, তাহলে ৭২ লাখ ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করার কথা ছিল। অথচ কেন্দ্রটি মাত্র ১১ ঘণ্টা ৪৯ মিনিটে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে, বছর ধরেই সেই পরিমাণে করেছে।

এভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্র যখন বোঝা হয়ে উঠেছে, ঠিক তখন আরও একটি কেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যার নাম প্যারামাউন্ট বি ট্রাক সিরাজগঞ্জ। এ কেন্দ্র থেকে প্রথমে ৯৪৪ টাকা ২১ পয়সায় প্রতি ইউনিট এবং ২০২০-২১ সালে ১৮০ টাকা ৬৭ পয়সায় প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনেছে সরকার। যেখানে গড়ে ১ ইউনিট ডিজেলচালিত বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ সাধারণত ৩০ টাকা। অতিরিক্ত এ ব্যয় জনগণের জন্য ‘বোঝার ওপর শাকের আঁটি’র মতো চাপ তৈরি করেছে।

এ নিয়ে কথা হয় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান আবদুল জলিলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘যেসব বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন খরচ অত্যধিক, সেগুলো যেন মেয়াদ শেষে আর বৃদ্ধি না করা হয় সে বিষয়ে আমরা এর আগে নির্দেশনা দিয়েছি। বিদ্যুৎ ক্রয়চুক্তি মূলত পিডিবি এবং সরকারের ইচ্ছাতেই হয়ে থাকে। তারা বলতে পারবে কেন এমনটি করেছে। কিন্তু ফরমুলা অনুযায়ী উৎপাদন খরচ যা হয়, বিনিয়োগকারীদের তা পরিশোধ করে দিতে হবে।’

পিডিবির একজন কর্মকর্তা জানান, একটি ১০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎকেন্দ্রকে প্রতি ইউনিটে ২ টাকা করে ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিলেও বছরে ১৫০ কোটি টাকার ক্যাপাসিটি পেমেন্ট দিতে হয়। সে ক্ষেত্রে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রর জন্য পাঁচ বছরে পিডিবির সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে। এই কর্মকর্তার দেওয়া তথ্যানুযায়ী, রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকেই এ পরিমাণ টাকা গচ্চা যাচ্ছে।

সামনের গ্রীষ্মেও কি ফের চলবে পলিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট : এবারের গ্রীষ্মে ইউক্রেন সংকটে জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে শিডিউল লোডশেডিং করা হয়েছে। কিন্তু আগামী ডিসেম্বর কিংবা ২০২৪-এর জানুয়ারিতে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে লোডশেডিং ঘিরে বিরোধীরা সরকারের সমালোচনা করছে। গ্রীষ্মে বিদ্যুতের করুণ দশার কারণে সরকার চাপে পড়তে হতে পারে। এ বিবেচনায় রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় খাত হলেও এ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো ফের চালানো হতে পারে। যদিও ঢাকা-পায়রা বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনের কাজ শেষ হওয়ার পাশাপাশি রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ভারতের আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ শেষ হয়েছে। ফলে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতির আশা করছে সরকার।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলছেন, ‘আগামী গ্রীষ্মে তেলের বিকল্প জ্বালানি কয়লাভিত্তিক বড় তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হচ্ছে। ফলে গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি মোকাবিলা করা খুব একটা কঠিন হবে বলে মনে করছি না।’

কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম প্রশ্ন তুলেছেন, শুধু নির্বাচন ঘিরে পৃথিবীর কোনো দেশের সরকার এমন বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করে কি না? তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য বিদ্যুৎকেন্দ্র বা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য নির্বাচনএটি কখনও হতে পারে না। অন্তত আমাদের জানাশোনা, পড়ালেখায় এ ধরনের কিছু কোথাও পাইনি।’ তিনি বলেন, ‘অনেক ভবন অপ্রয়োজনে নির্মাণ করা হয়েছে। এখন সেগুলো খালি পড়ে আছে। এভাবে অনেক কিদ্যুৎকেন্দ্রও বানানো হয়েছে, যেগুলো এখন পড়ে আছে। এর মাধ্যমে দেশের টাকা পাচার হয়ে গেছে।’

তবে পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্তিতে এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র চলতি বছর অবসরে যাওয়ার কথা। অর্থাৎ চলতি গ্রীষ্মে বিদ্যুতের চাহিদা সামলে কেন্দ্রগুলো অবসরে যাবে।

সম্প্রতি পিডিবি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমানও বলেছেন, কেন্দ্রগুলোর সঙ্গে চলতি বছর চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। অর্থাৎ ২০১৮ ও ২০২৩ সালের গ্রীষ্মকে সামাল দিতে কেন্দ্রগুলো নির্মাণ করা হয়েছেপিডিবি চেয়ারম্যানের এ বক্তব্যে বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা