× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

আওয়ামী লীগ চায় কব্জায় রাখতে, বিএনপির আশঙ্কা নিরাপত্তায়

বাছির জামাল ও দীপক দেব

প্রকাশ : ২৭ নভেম্বর ২০২২ ১৩:০২ পিএম

আপডেট : ২৭ নভেম্বর ২০২২ ১৭:৪৫ পিএম

আওয়ামী লীগ চায় কব্জায় রাখতে, বিএনপির আশঙ্কা নিরাপত্তায়

ঢাকায় বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশ ঘিরে রাজনৈতিক উত্তাপ ক্রমেই বাড়ছে। উত্তাপের কেন্দ্রে এখন স্থান। যেকোনো মূল্যে নয়াপল্টনই চাইছে বিএনপি। তাদের বক্তব্য থেকে মনে হচ্ছে, নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগই প্রধান কারণ। তবে উন্মুক্ত রাস্তায় সমাবেশের সুযোগ দিয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে রাজি নয় আওয়ামী লীগ। উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি কবজায় রাখা যায় এমন কোনো স্থান দিতে যায় তারা।

কী বিএনপি, কী আওয়ামী লীগ-যেখানে যে দলের নেতা কথা বলছেন, তাদের মুখে একটিই শব্দ ‘নয়াপল্টন’। কেউ বলছেন, নয়াপল্টনই; কেউ বলছেন, নয়াপল্টন নয়। তার সঙ্গে মহাসমাবেশের পর সরকার পতন ও তারেক জিয়ার দেশ চালানো নিয়ে বিএনপি নেতাদের কথিত হুমকি যুক্ত হয়ে ‘টক অব দ্য কান্ট্রি’ এখন ১০ ডিসেম্বর। সারা দেশে এ নিয়ে এক ধরনের উৎকণ্ঠা রয়েছে। 

আসলেই বিএনপি কী করবে, সরকারকে কতটা ঝাঁকি দিতে পারবে? আওয়ামী লীগইবা কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবে-প্রশ্নগুলো এখন সবার মুখে। ক্ষমতাসীন দল হিসেবে আগামী সংসদ নির্বাচন মাথায় রেখে বিএনপিকে ফাঁকা মাঠে ঝড় তুলতে দিতে চাইছে না আওয়ামী লীগ। আর ১০ ডিসেম্বরকে নির্বাচনকেন্দ্রিক ‘টার্নিং পয়েন্ট’ বানিয়ে ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে জনজোয়ার সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি।

মহাসমাবেশের জন্য বিএনপির নয়াপল্টন নির্বাচন করার পেছনে তিনটি কারণ ও তিনটি আশঙ্কার কথা উঠে আসছে দলটির নেতাদের মুখে। তাদের বলা তিন যুক্তি হলো- এক. নানা স্থাপনায় ভরে ওঠা রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বড় সমাবেশ করার মতো জায়গা নেই। দুই. নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও আশপাশে নেতাকর্মীরা থাকার সুবিধা পাবে। তিন. ৮ ও ৯ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দীতে ছাত্রলীগের সম্মেলন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের একচ্ছত্র আধিপত্য।

বিএনপি নেতারা যে তিন আশঙ্কার কথা বলছেন, তা হলো- এক. সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হওয়া নেতাকর্মী ও সমর্থকরা ধরপাকড় ও গণগ্রেপ্তারের শিকার হতে পারেন। দুই. সোহারাওয়ার্দী বা অন্য কোনো স্থানে সমাবেশ করলে সারা দেশ থেকে ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করে ব্যাপক বাধার সৃষ্টি করা হতে পারে। তিন. সোহরাওয়ার্দীর মতো স্থানে আওয়ামী লীগ বা ছাত্রলীগের সঙ্গে বড় সংঘর্ষ হতে পারে। 

গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানান, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেওয়া হবে। ওইদিন রাতেই সিদ্ধান্তটি তাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দেয় ঢাকা মেট্রো পলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। 

শনিবার (২৬ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবার জানিয়েছেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই বিএনপির সমাবেশের স্থান নির্ধারণ করেছে পুলিশ। তাদের সেখানেই সমাবেশ করা উচিত।

সরকার ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে বারবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কথা বলা হলেও বিএনপির শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন, নয়াপল্টনেই সমাবেশ করতে চান তারা। 

যদিও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়ার যে চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এরই মধ্যে দিয়েছে, এ নিয়ে রবিবার (২৭ নভেম্বর) বৈঠক করবেন দলটির নেতারা। এরপর এ সম্পর্কিত সিদ্ধান্তের কথা ডিএমপিকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম।

নয়াপল্টনে সমাবেশ করার যুক্তি তুলে ধরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, ‘আমরা তো সবসময় পার্টি অফিসের সামনেই সমাবেশ করি, এটা না দেওয়ার কিছু নাই।’

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা অন্য কোনো মাঠে ভেন্যু নয় কেন-এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমাদের তো কোনোদিনই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান দেওয়া হয় না। আমাদের তো কোনোদিনই কোনো জায়গা দেয় না (সমাবেশের জন্য)।’

বিএনপির সমাবেশের ভেন্যু নিয়ে সেলিমা রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের ভেন্যু আমরা চেয়েছি পার্টি অফিসের সামনে। এটা আমাদের জন্য সুবিধা হয়, সেজন্য আমরা চেয়েছি।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনেক কিছু তৈরি হয়েছে। সেখানে আসলে তেমন কোনো মাঠ নাই।’ ঢাকা সিটির মাঝখানে আগে পল্টন ময়দান ছিল, যেখানে সবসময় বিএনপি জনসমাবেশ করত। সে মাঠটা আর এখন রাখা হয়নি, সেটা খেলার মাঠ বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘তারপর রেসকোর্স ময়দান (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ছিল। সেখানে এখন অনেক অট্টালিকা হয়েছে। ওখানে একটা কোনার মধ্যে মিটিং করলে কেমন হবে। যেহেতু বিভিন্ন জেলা থেকে নেতাকর্মীরা আসবে।’

বিএনপির কয়েকজন নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মহাসমাবেশের জন্য ঢাকার আবাসিক হোটেলগুলোতে বিএনপি নেতাকর্মীরা রুম ভাড়া পাবেন না। হোটেলে থাকলে তারা গ্রেপ্তারও হতে পারেন। এমন অবস্থার মধ্যে নেতাকর্মীদের সমাবেশস্থলে এসেই থাকতে হতে পারে। নয়াপল্টন দলটির নেতাকর্মীদের চেনা জায়গা। সেখানে কেন্দ্রীয় কার্যালয় এবং ভাসানী ভবনে মহানগর কার্যালয়সহ আশপাশে নেতাকর্মীরা থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন।

বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কীভাবে বিএনপি সমাবেশ করবে? ১০ ডিসেম্বরের আগের দুই দিন সেখানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগের সম্মেলন রয়েছে। সেখানে ১০ ডিসেম্বর বিএনপিকে সমাবেশের অনুমতি দিলে তা হবে সাংঘর্ষিক।’

দলের এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মধ্যে। ক্যাম্পাসে এবং আশপাশের এলাকায় সবসময় ছাত্রলীগের সরব উপস্থিতি থাকে। বিএনপি নেতাকর্মীরা সেখানে নানাভাবে বাধা পেতে পারেন। 

বিএনপি নেতাকর্মীরা মনে করছেন, ছাত্রলীগ তারিখ পরিবর্তন করে কেন তাদের সমাবেশের আগের দুই দিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলন ডাকল? দলের নেতাকর্মীরা মনে করছেন, এর পেছনে হয়তো কোনো উদ্দেশ্য আছে।

গত শুক্রবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নয়াপল্টনেই সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত আছে।’ 

কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আমরা অনেক সমাবেশ করেছি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতেও সমাবেশ হয়েছে। তাহলে এখন সমস্যা কোথায়? এ নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ১০ ডিসেম্বর শনিবার। ওইদিন সাপ্তাহিক ছুটি। জনসাধারণের কোনো সমস্যা হবে না।’

বিএনপিকে নয়াপল্টন দিতে কোনোভাবেই রাজি নয় আওয়ামী লীগ। দলটির একাধিক নেতা প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেছেন, বিএনপি নেতারা ১০ ডিসেম্বরের এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে যে ধরনের কথা বলেছেন, বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে আসছেন। এতে শুধু আওয়ামী লীগ নয়, জনসাধারণের মধ্যে ইতোমধ্যে একটা আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। 

তা ছাড়া বিএনপি নেতারা এমনভাবে কথা বলছেন, সেজন্য ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকার সমাবেশকে কেন্দ্র করে কী হতে পারে, তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া বিএনপির এই সমাবেশের উদ্দেশ্য অসৎ। যেটা আমরা আগে থেকেই বলে আসছি। এজন্য নয়াপল্টনে বিএনপির এ ধরনের কর্মসূচিকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করাটাই স্বাভাবিক তাদের অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য। 

যদিও বিএনপির অন্য বিভাগের সমাবেশগুলোতে এ ধরনের ঝুঁকির বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতাদের বক্তব্যে শোনা না গেলেও বিভন্ন ধরনের কৌশল নেওয়া হয় সমাবেশে আসা জমায়েত ঠেকাতে। এর মধ্যে পরিবহন ধর্মঘট ছিল উল্লেখযোগ্য। সমাবেশে নেতাকর্মীদের আসা বন্ধ করতে সরকার পরিবহন ধর্মঘট করিয়েছে-বিএনপির পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করতে দেখা গেছে।

এদিকে ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও আশঙ্কা প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছেন আগেই। গত ১৮ নভেম্বর এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, এখন ভিন্ন সুর, না জানি কী কৌশল। এখন মুখে বলছে, আমাদের সমাবেশ হবে-অনুমতি চাই। মুখে হলো রক্ষণাত্মক মনোভাব, আর অন্তরে হচ্ছে আক্রমণাত্মক শোডাউন।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, বিএনপির এই সমাবেশের উদ্দেশ্য কী, সেটা আগে পরিষ্কার হওয়া দরকার। বিএনপির উদ্দেশ্য সৎ না, তাদের উদ্দেশ্যতে ডালমে কুঁচ কালা হ্যায়। যেটা তাদের নেতাদের বক্তব্যের মধ্যেই উঠে এসেছে। যেটা আমরা আগে থেকেই বলে আসছি। 

তিনি বলেন, নয়াপল্টনে বিএনপির এ ধরনের কর্মসূচিকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করাটাই স্বাভাবিক তাদের অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য। তা ছাড়া তারা বলছে, ১০ লাখ লোকের সমাগম ঘটাবে, রাস্তার ওপরে কি এত বড় সমাবেশ করা সম্ভব। এত বড় সমাবেশ করতে হলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান রয়েছে, সেখানে না করতে চাইলে বিশ্ব ইজতেমার ময়দান আছে বা পূর্বাচলে যেখানে বাণিজ্য মেলা হয়-সেই মেলার মাঠ আছে। ওখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছে বলে শুনেছি।

ভেন্যু নিয়ে বিপরীতমুখী ভাষ্য

ডিএমপি বলছে, ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের জন্য তিনটি স্থানের কথা উল্লেখ করে অনুমতির আবেদন করে বিএনপি। কিন্তু বিএনপি বলছে, তারা নয়াপল্টনকে সমাবেশের ভেন্যু হিসেবে দিতে আবেদন করেছে।

ডিএমপির মুখপাত্র ফারুক হোসেন বলেন, ‘তারা (বিএনপি) দাবি করছে তাদের প্রথম পছন্দের ভেন্যু নয়াপল্টনে তাদের পার্টি অফিসের সামনে। দ্বিতীয় পছন্দের ভেন্যু সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। তৃতীয় পছন্দের ভেন্যু সংসদ ভবনের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ।’

ডিএমপির পক্ষ থেকে বিএনপির কাছ থেকে ওই তিনটি জায়গা ছাড়া আর কোনো পছন্দের জায়গা আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেÑমিরপুরের ফাঁকা জায়গা, ঢাকার সঙ্গে লাগোয়া টঙ্গীতে বিশ^ ইজতেমার মাঠ এবং ৩০০ ফুট এলাকায় বিশ^বাণিজ্য কেন্দ্র। এসব স্থানে লাখ লাখ মানুষের অংশগ্রহণে সমাবেশ হতে পারে বলে উল্লেখ করেছে ডিএমপি।

ডিএমপির মুখপাত্র ফারুক হোসেন বলেন, ‘নানা অপশন আমরা দিয়েছি, তারাও তাদের পছন্দের তালিকা দিয়েছে। ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশের জন্য ভেন্যু হিসেবে বিএনপি রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অনুমতি চায়নি বলে জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী।

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘আমরা নয়াপল্টনেই সমাবেশ করব। সমাবেশ হবে শান্তিপূর্ণ। এর আগেও নয়াপল্টনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করেছে বিএনপি।’

এ ব্যাপারে বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম বলেন, ‘আমরা ঢাকা বিভাগের গণসমাবেশের জন্য নয়াপল্টন ছাড়া অন্য কোনো স্থান ভেন্যু হিসেবে চাইনি।’

এদিকে রাজধানীতে বিভাগীয় গণসমাবেশের ভেন্যু হিসেবে নয়াপল্টনে দলীয় অফিসের সামনের সড়কে চাইলেও সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়ার যে চিঠি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এরই মধ্যে দিয়েছে, এ নিয়ে রবিবার (২৭ নভেম্বর) বৈঠক করবে বিএনপি। এরপরই এ সম্পর্কিত সিদ্ধান্তের কথা ডিএমপিকে জানিয়ে দেওয়া হবে। 

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: protidinerbangladesh.pb@gmail.com

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: pbad2022@gmail.com

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: pbonlinead@gmail.com

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: pbcirculation@gmail.com

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা