× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ভোটের রোডম্যাপে আওয়ামী লীগ

দীপক দেব

প্রকাশ : ০৪ মে ২০২৩ ০৮:৩৯ এএম

আপডেট : ০৪ মে ২০২৩ ১২:০৭ পিএম

ভোটের রোডম্যাপে আওয়ামী লীগ

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দ্রুতই সাংগঠনিক রোডম্যাপ ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করবে আওয়ামী লীগ। এ লক্ষ্যে দলটি ঢাকায় বিশেষ বর্ধিত সভা আয়োজনের চিন্তা করছে। যাতে এ প্রক্রিয়ায় দলের সকল সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাদের সম্পৃক্ত করে মতামত নেওয়া যায়। তৃণমূল নেতাদেরও অভিমতও তুলে আনা সম্ভব হয়। এসব মতামত ও প্রস্তাবনা যাচাই-বাছাই করার পর প্রস্তুত করা সাংগঠনিক রোডম্যাপ অনুযায়ী নেতাকর্মীদের সর্বাত্মকভাবে মাঠে নামার নির্দেশনা দেওয়া হবে। 

আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়ের বিভিন্ন সূত্র ছাড়াও একাধিক পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে সংগঠনকে ঢেলে সাজানোর কাজ বর্তমানে শেষের দিকে। এ পর্যায়ে দলের ছোটখাটো সমস্যার সমাধানের মাধ্যমে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। যাতে নির্বাচনে সংগঠনের নেতাকর্মীরা দ্বিধাহীন ভূমিকা রাখতে পারে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশ সফর শেষ করে দেশে ফেরার পর সাংগঠনিক রোডম্যাপ প্রণয়নের এ কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হবে বলে জানা গেছে।

গুরুত্ব পাচ্ছে দলীয় প্রচারাভিযান 

দলের উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানাচ্ছে, নির্বাচন সামনে রেখে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে দলীয় প্রচারাভিযানের ওপর। নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, আওয়ামী লীগের কাছে জনগণের সামনে তুলে ধরার মতো অনেক সফল কার্যক্রম রয়েছে। যেমন, দৃশ্যমান উন্নয়ন কার্যক্রম তো বটেই, প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের মানুষের জন্যও অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর মাধ্যমে নানা ভাতা দেওয়া ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা, অর্থ সহায়তা এবং গৃহহীন ও ভূমিহীনদের আশ্রয়ণের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে সরকার। দেশের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী সরাসরি সরকারের উপকারভোগী। এসব বিষয় গুরুত্ব দিয়ে প্রচার কৌশল নির্ধারণ করছে এ দল। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের বিবরণসংবলিত প্রচারপত্র প্রণয়ন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রচারকৌশল এবং বিরোধীদের অপপ্রচারের জবাব দিতে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ কর্মীবাহিনী তৈরির কাজ অব্যাহত রেখেছেন নীতিনির্ধারকরা। প্রাথমিকভাবে এসব কাজের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখাগুলোই করছে। এসব কর্মপরিকল্পনাই কয়েকটি পর্যায় হয়ে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে উপস্থাপন করা হবে।

গ্রহণযোগ্য প্রচারকৌশল নির্ধারণ করা হচ্ছে

এ পর্যায়ে দলটির পরিকল্পনাকারীরা বিশেষভাবে পর্যালোচনা করে দেখছেন, বিশেষ করে সরকারের উন্নয়নমূলক কার্যক্রম কোন কৌশলে জনগণের সামনে তুলে ধরলে তা গ্রহণযোগ্যতা পাবে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে, কোন কোন মাধ্যমে এসব উপস্থাপন করা হবে, দলীয় নেতাকর্মী নয় অথচ সরাসরি সুবিধাভোগী বিভিন্ন শ্রেণিপেশার এমন মানুষদের কীভাবে সম্পৃক্ত করা হবে; বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে সফলতা অর্জনকারী তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে জনগণের সামনে প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করা হবে। 

প্রচারাভিযানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, মাথাপিছু আয়সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত ১৪ বছরে যেসব সফলতা এসেছে তার সঙ্গে তুলনামূলক তথ্য-উপাত্ত দিয়ে বিএনপি আমলের সঙ্গে তুলনা করা হবে। এসব কাজের জন্য সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন প্রণয়ন করা হবে। যার ওপর ভিত্তি করে ৩০০ আসনেই একাধিক টিম কাজ করবে। কেন্দ্রীয় প্রচার সেল ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটি এবং এর অধীনে গঠিত বিভিন্ন উপকমিটি এসব কাজে নির্দেশনা ও তথ্য-উপাত্ত দেওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকবে। দলের প্রচার ও প্রকাশনা সেল এসব কাজ করছে। তথ্য ও গবেষণা উপকমিটি ও দলের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিআরআই এসব কাজে যুক্ত রয়েছে। 

দলের একজন কেন্দ্রীয় নেতা ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের একজন মন্ত্রীও পৃথক একটি টিম নিয়ে প্রচার ও প্রচারাভিযানের কৌশল নির্ধারণসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাজ করছেন।

স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে গুরুত্বারোপ

এবার আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কার্যক্রমে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। যাতে ভোট একটি উৎসবে পরিণত হয় এবং ভোটের হার নিয়ে কোনো প্রশ্ন না ওঠে। আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে এই ধারণা বাস্তবায়নের প্রিগ্রাউন্ড হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে দলীয় কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে।

ধর্মভিত্তিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ 

আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ধর্মভিত্তিক দলগুলোর মধ্যে অনেকের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হচ্ছে, কথা হচ্ছে। অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে নয়। জনসমর্থন রয়েছে, নিজস্ব ভোট ব্যাংক রয়েছে এমন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে বলে জানান তিনি।

সভাপতির মতবিনিময় 

গণভবনের একটি সূত্র জানায়, সারা দেশে তৃণমূল থেকে শুরু করে দলের সব পর্যায়ের দ্বন্দ্ব ও সমস্যা নিরসন করে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে নিজেই কাজ শুরু করেছেন দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে দুই দফায় ২০ জেলারও বেশি কমিটির নেতাদের নিয়ে গণভবনে মতবিনিময় করেছেন তিনি। সেখানে জেলার নেতারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে সংগঠনের সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন দলীয় সভাপতির কাছে। আগামী নির্বাচনের জন্য কীভাবে কাজ করতে হবে, সে বিষয়েও নিজেদের মতামত তুলে ধরেছেন তারা। মতবিনিময়কালে শেখ হাসিনা সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। জানিয়েছেন, আগামী নির্বাচন খুবই চ্যালেঞ্জিং ও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। তাই দলের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এবং নিজের এলাকায় গিয়ে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, ‘গত ১৪ বছরে এই সরকার জনগণের জন্য যে উন্নয়ন করেছে, তা অতীতের অন্য কোনো সরকার করতে পারেনি। আমাদের বিশ্বাস জনগণ ভোটের মাধ্যমে এর মূল্যায়ন করবে।’ আওয়ামী লীগ সব দলের অংশগ্রহণে বিশ্বাসী জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন, তারা সবাই নির্বাচনে অংশ নেবেন, মানুষ ভোট দিয়ে তাদের প্রার্থী নির্ধারণ করবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া নির্বাচনে মানুষ ভোট দিয়ে তাদের প্রার্থী নির্বাচিত করেছে। সেখানে যেমন কেউ ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকেনি, আমাদের বিশ্বাস, আগামীতেও কেউ ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকবে না।’ 

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরেও তৃণমূল নেতাদের মতামত নেওয়ার কার্যক্রম অব্যাহত রাখবেন। এর ধারাবাহিকতায় অন্য জেলার নেতাদেরও গণভবনে ডাকা হবে। এরই অংশ হিসেবে প্রাথমিকভাবে আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারাভিযানে দলের কেন্দ্রীয় এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাদেরও মাঠে নামানোর কাজ শুরু হয়েছে।

টেস্ট কেস গাজীপুর

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী আজমত উল্লা খান যাতে জয়ী হতে পারেন সেজন্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে ২৮ সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা টিম। গত মঙ্গলবার এই টিমের সদস্যরা আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সদস্যদের নিয়ে বৈঠক করে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করেছেন। গাজীপুরেও একটি অস্থায়ী কার্যালয় করে নির্বাচনি কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা হবে বলে টিমের প্রধান ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া জানিয়েছেন। পর্যায়ক্রমে অন্য চার সিটি নির্বাচনেও বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে গঠিত টিম কেন্দ্র থেকে নির্বাচন পরিচালনার কাজ চালাবে বলে বিভিন্ন সূত্র জানিয়েছে। 

গাজীপুর সিটির ৪৮০টি কেন্দ্রের জন্য কেন্দ্রভিত্তিক টিমের নির্বাচনী প্রচারাভিযানে ও নির্বাচনের দিন ভোটারদের অংশগ্রহণে যাতে কোনো বাধা না আসে, এসব বিষয়েও সতর্ক নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভোটের সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সর্বস্তরের ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করতে এই টিমগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে জানান মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। এ প্রক্রিয়ায় সুফল এলে ভবিষ্যতের নির্বাচনেও একই পদ্ধতি অনুসরণ করা হতে পারে। 

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘আমরা চাই নির্বাচনে সব দলের প্রার্থী অংশ নিক। জনগণ ভোট দিয়ে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করুক। অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতে আমরা বদ্ধপরিকর।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর একজন সদস্য বলেন, নির্বাচনকে বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত এরই মধ্যে নানাবিধ ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তাদের আসল উদ্দেশ্য জনগণকে নির্বাচন থেকে দূরে রেখে ভোটকে প্রশ্নবিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক ধারাকে ব্যাহত করা। কিন্তু আওয়ামী লীগ তাদের সেই সুযোগ দেবে না। উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের ধারাকে অব্যাহত রাখতে সর্বস্তরের জনগণকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে ব্যাপক ও বৃহৎ আঙ্গিকে প্রচার কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের অন্যতম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। দলীয় পরিকল্পনা প্রণয়নে সম্পৃক্ত সকলকে নিয়েই এই পরিকল্পনা করা হবে। তৃণমূলের নেতাদের মতামতও নেওয়া হবে। সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের প্রচারকাজ এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে। এটিকে কীভাবে আরও ব্যাপক পরিসরে বৃহৎ আঙ্গিকে করা যায়, সেই পরিকল্পনা করা হবে। নির্বাচনে সাধারণ জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়িয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যেই এসব পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

দলীয় সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম

আওয়ামী লীগের একজন কেন্দ্রীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে তৃণমূলে কর্মচাঞ্চল্য তৈরি করতে দলীয় সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। সম্প্রতি বিদেশ সফর শুরুর আগে তিনি এই নির্দেশ দেন। শুধু সদস্য সংগ্রহ নয়, ওই সাংগঠনিক ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা থাকলে তাও সমাধানের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। 

গত ২৯ এপ্রিল রংপুর বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের সদস্যপদ নবায়নের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হয়। এ অনুষ্ঠানে রংপুরের কয়েকটি থানা নিয়ে বেশ খোলামেলা আলোচনা হয়। বিশেষ করে বাণিজ্যমন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকার দুটি থানার সমস্যা নিয়ে তৃণমূলের নেতাদের কথা শুনেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধান করতে কেন্দ্রীয় তিন সদস্যের একটি কমিটিও করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সমস্যাসংকুল সকল জেলা-উপজেলার নেতাদের নিয়ে এভাবে বসা হবে বলে জানিয়েছেন এই নেতা। 

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, সাংগঠনিক রোডম্যাপ প্রণয়ন করে দলীয় প্রচারের কাজ শিগগিরই শুরু করা হবে। আসন্ন পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচন থেকেই এ কার্যক্রম শুরু হবে।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা