× ই-পেপার প্রচ্ছদ সর্বশেষ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি শিক্ষা ধর্ম ফিচার ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

শিক্ষা

বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠন-পাঠন ও বাস্তবতা

মো. সাখাওয়াত হোসেন

প্রকাশ : ০৩ জুলাই ২০২৫ ১৬:৩৯ পিএম

মো. সাখাওয়াত হোসেন

মো. সাখাওয়াত হোসেন

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের পরম আরাধ্য বিষয়। প্রতিযোগিতামূলক ভর্তিযুদ্ধের মাধ্যমে উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হয়। এসএসসি ও এইচএসসি ফলাফলের ভিত্তিতে মার্কসসহ ভর্তি পরীক্ষার মার্কস একত্রে করে শিক্ষার্থীদের মান যাচাই করে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ভর্তি সম্পন্ন হয়। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে নতুনভাবে ভাবতে শেখায়, জ্ঞান অন্বেষণে উৎসাহ প্রদান করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সরবরাহ করে থাকে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়ে হাতে-কলমে পাঠদানের মাধ্যমে প্রায়োগিক ও বাস্তবভিত্তিক জ্ঞান উদ্ভাবনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে থাকে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যকে বাস্তবে রূপদানের প্রয়াসে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠন-পাঠন একটি সমন্বিত প্রয়াসের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়ে থাকে। এ প্রক্রিয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়কে ইতিবাচকভাবে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হয়। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠন-পাঠন প্রক্রিয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়াও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সহযোগিতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও অন্য স্টাফদের ইতিবাচক দায়িত্ব পালন বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে থাকে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এক্ট-১৯৭৩-এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্তব্য উল্লেখ করা হয়েছে। কর্তব্যগুলো হচ্ছে : (ক) বক্তৃতা, টিউটোরিয়াল, আলোচনা, সেমিনার এবং প্রদর্শনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়া; (খ) গবেষণাকর্ম সম্পাদন করা, নির্দেশনা দেওয়া এবং তত্ত্বাবধান করা; (গ) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ব্যক্তিগত যোগাযোগ রক্ষা করা, তাদেরকে এককভাবে নির্দেশনা দেওয়া এবং তাদের পাঠ্যক্রম-অতিরিক্ত কার্যাবলি তত্ত্বাবধান করা; (ঘ) কোর্সগুলো ও পাঠ্যক্রম তৈরি, পরীক্ষা পরিচালনা, গ্রন্থাগার, গবেষণাগার সংগঠন এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও এর বিভাগগুলো, কলেজগুলো এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অপরাপর পাঠ্যক্রমভুক্ত ও পাঠ্যক্রম-অতিরিক্ত কার্যাবলিতে কর্তৃপক্ষগুলোকে সহায়তা করা এবং (ঙ) উপাচার্য কর্তৃক তাদের ওপর অর্পিত অন্যান্য কার্য সম্পাদন করা এবং অনুরূপ অন্যান্য একাডেমিক কর্তব্য পালন করা। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যকে শিক্ষার্থীদের আত্মস্থ করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম-কানুন ও প্রচলিত আইনকে যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ডিন্যান্সে উল্লেখ রয়েছে; পরীক্ষায় অংশগ্রহণের নিমিত্তে শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ৬০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। অন্যথায় তিনি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এ বাধ্যবাধকতা মূলত শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠনের ক্ষেত্রে আগ্রহী করে তোলা এবং একটি সুনির্দিষ্ট কারিকুলামকে সামনে রেখে লেখাপড়ার জগতে বিচরণ করার মাধ্যম হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে। প্রকৃত অর্থে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থায় কারিকুলামের বাইরেও শিক্ষার্থীদের মনোজাগতিক চিন্তায় জ্ঞানের পরিসীমাকে বিস্তুত করতে বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর। বিশ্ববিদ্যালয় একজন শিক্ষার্থীকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে তৈরির করার সব ধরনের রসদ সরবরাহ করে থাকে। বোদ্ধাগণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনকে একজন শিক্ষার্থীর জীবনের স্বর্ণযুগ হিসেবে উল্লেখ করে থাকেন। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে সঠিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনকে অতিবাহিত করতে পারলে রাষ্ট্রের জন্য সম্পদে পরিণত হয়। 

আবার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের উল্টো চরিত্রও রয়েছে। সীমাহীন সম্ভাবনা নিয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর জীবন অকালে নষ্ট হওয়ার অসংখ্য উদাহরণ এ দেশে রয়েছে। কাজেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠন-পাঠনে যেভাবে রাষ্ট্রের সম্পদ হওয়ার সুযোগ থাকে, বিপরীতপক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হলে জীবন গ্লানিময় হয়ে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীরা নানাবিধ কারণ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে, অনেকেই মাদক বাজারজাতকরণে জড়িয়ে পড়ে। ফলশ্রুতিতে শিক্ষাজীবন ব্যাহত হয়, হতাশায় বিপন্ন হয় অনেকের জীবন। ইভটিজিং, ছিনতাই, দখলদারিত্ব, অপরাজনীতি এমনকি ধ্বংসাত্মক অপকর্মে লিপ্ত অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন নষ্ট হয়ে পড়ে। 

 দেশে প্রতিষ্ঠিত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ বছর মেয়াদি অনার্স কোর্সে প্রায় ১৫ লাখ টাকা খরচ হয়। কোর্সভেদে আবার ভিন্নতাও রয়েছে। অর্থাৎ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে গৃহীত টাকা থেকেই সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন সমাপ্তির উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। অন্যদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা ভর্তি হয় তাদের শিক্ষাজীবন শেষ করতে সর্বসাকুল্যে খরচ হয় ১৮০০০ থেকে ২০০০০ টাকা। আবার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবৃত্তি, দরিদ্র বৃত্তিসহ অন্যান্য বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়ে থাকেন, তাদের অনেকের ২০০০০ টাকাও খরচ হয় না। উল্লেখ করা যায়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ৪৪৭ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

 বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে উল্লিখিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ২৮০০০ জন। সে হিসাবে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পেছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিবছর খরচ হয় ১,৬০,০০০ টাকা। বাংলাদেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় একজন শিক্ষার্থীর পেছনে ৪ বছর মেয়াদি অনার্স ডিগ্রির জন্য খরচ হয় ৬,৪০,০০০ টাকা। সঙ্গত কারণেই শিক্ষার্থীদের প্রতি রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল আচরণের বহিঃপ্রকাশ যেমন পাওয়া যায় ঠিক তেমনি এ দেশের আপামর জনসাধারণের ট্যাক্স ভ্যাটের টাকায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার সাধারণ মানুষের ত্যাগের পরিচয়ও উঠে আসে। ফলশ্রুতিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের দেশের প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের স্থায়িত্বশীলতাকে অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক হিসেবে ধরা হয়। সবকিছু বিবেচনায় শিক্ষার্থীদেরও যথাযথ শিক্ষাগ্রহণ শেষে দেশের জন্য অবদান রাখার মানসে পঠন-পাঠনে মনোযোগী ও প্রায়োগিক হয়ে উঠতে হবে। যদি এ কাজটি শিক্ষার্থীরা যথাযথভাবে সুসম্পন্ন করতে পারে তাহলে আগামীর বাংলাদেশে রাষ্ট্রের সম্পদ হিসেবে তারা পরিচিতি পাবেন। 

পঠন-পাঠন কেমন হওয়া উচিত সে প্রসঙ্গে সাহিত্যের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব আহমদ ছফাকে উদ্দেশ করে জাতীয় অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আপনে যখন মনে করলেন, কোনো বই পইড়্যা ফেলাইলেন, নিজেরে জিগাইবেন যে-বইটা পড়ছেন, নিজের ভাষায় বইটা আবার লিখতে পারবেন কি না। আপনের ভাষার জোর লেখকের মতো শক্তিশালী না অইতে পারে, আপনের শব্দভান্ডার সামান্য অইতে পারে, তথাপি যদি মনে মনে আসল জিনিসটা রিপ্রোডিউস না করবার পারেন, ধইর‌্যা নিবেন, আপনার পড়া অয় নাই।’ এ বিষয়গুলোকে মনোজগতে স্থাপন করে শিক্ষার্থীদের পঠন-পাঠনে মনোযোগী হতে হবে। বিশেষ করে মুখস্থ পড়া, না বুঝে শেখা, পরীক্ষার জন্য পড়াÑ এসব অভ্যাস পরিহার করে সত্যিকারের শেখার জন্য বুঝেশুনে প্রয়োগবিধি উদ্ভাবন করে পাঠ্যপুস্তক অধ্যয়ন করতে হবে। কেননা বুঝে পড়ার মাধ্যমে আগ্রহ তৈরি হয়, পরবর্তী ধাপের জন্য প্রস্তুতি নিতেও পূর্বের পাঠাভ্যাস অনুপ্রেরণা জোগায়। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে জ্ঞান সৃজন করা এবং সৃজিত জ্ঞানকে ছড়িয়ে দেওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় মূলত গবেষক তৈরির কারখানা। গবেষকদের মূল কাজই হচ্ছে উদ্ভাবিত গবেষণাকর্মকে প্রায়োগিক ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত ক্ষেত্রে কার্যকর করা। অর্থাৎ উদ্ভাবিত জ্ঞানকে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া এবং সৃষ্ট জ্ঞানকে মানবকল্যাণের জন্য কাজে লাগানো। বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে গবেষণার জন্য। দুটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে সাধারণত গবেষণা পরিচালিত হয়ে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে নতুন করে জ্ঞান সৃষ্টি এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে প্রচলিত জ্ঞানের যাচাই-বাছাই তথা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার মাধ্যমে জ্ঞানের কার্যকারিতা তুলে ধরা। সঙ্গত কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম অন্য মাধ্যম থেকে ব্যাপক আলাদা এবং সে লক্ষ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয়ে থাকে। 

এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী, বিভিন্ন সংসদ, বিভাগভিত্তিক সংগঠন শিক্ষার্থীদের মানস ও ব্যক্তিত্ব তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আবৃত্তি সংসদ, ইংলিশ ক্লাব, সাহিত্য ক্লাব, ডিবেটিং সোসাইটি, সাংস্কৃতিক সংগঠন, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো বিষয়ভিত্তিক অনুষ্ঠান আয়োজন করে থাকে। বিশেষ দিবস ও আয়োজনে সংশ্লিষ্ট সংগঠন থেকে প্রকাশিত ক্রোড়পত্র, সাময়িকী ও স্মরণিকা প্রকাশ শিক্ষার্থীদের সাহিত্যচর্চাকে বেগবান করে তোলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত অনুষ্ঠানেও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পঠন-পাঠনের ভিত ক্রমান্বয়ে মজবুত হয়। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আয়োজিত সেমিনার ও কনফারেন্সে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দেশ ও বহির্বিশ্বে নেটওয়ার্ক তৈরি হয়। এ ধরনের নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য তৈরি করতে সহায়তা করার পাশাপাশি ক্যারিয়ার ও গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত করে থাকে। সুতরাং একাডেমিক কারিকুলামের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রচলিত সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর গুরুত্ব প্রদান করতে হবে এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। 

বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনায় সৃষ্ট সীমাবদ্ধতা নিয়ে কর্তৃপক্ষকে সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও লেখাপড়ার পরিবেশকে নিরাপদ ও স্থিতিশীল করার নিমিত্তে সব উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে আবাসন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে হবে, হলের পরিবেশ আধুনিক করতে হবে, গণরুমের সংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে, হলের ডাইনিংয়ে খাবারের মান উন্নত করতে প্রভোস্টদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। লাইব্রেরি কালচার গড়ে তুলতে হবে; কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার ও সেমিনার লাইব্রেরিকে সর্বদা চালু রাখতে হবে। শিক্ষার্থীদের মনস্তাত্ত্বিক সমস্যা সমাধানকল্পে মানসিক স্বাস্থ্য সেন্টার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ছাত্রছাত্রী পরামর্শ ও নির্দেশনা কেন্দ্রকে কর্মক্ষম রাখতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা সহজেই এ সেন্টার থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারে। নিরাপদ ক্যাম্পাস ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমকে সার্বক্ষণিক তৎপর ও সজাগ থাকতে হবে। সর্বোপরি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ্য একাডেমিক ও নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে উপাচার্য মহোদয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। 

  • সহকারী অধ্যাপক, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মারুফ কামাল খান

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা