× ই-পেপার প্রচ্ছদ সর্বশেষ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি শিক্ষা ধর্ম ফিচার ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ভাষার মাস

বাংলাদেশের ভাষা পরিস্থিতি

ড. হাকিম আরিফ

প্রকাশ : ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১১:৩৫ এএম

বাংলাদেশের ভাষা পরিস্থিতি

উপমহাদেশে বাংলাদেশ একমাত্র ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র। মূলত ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনই এ দেশের মানুষের মনে স্বাধীনতা ও মুক্তির আকাঙ্ক্ষা উদ্দীপ্ত ও ত্বরান্বিত করেছিল- যার চূড়ান্ত পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। ফলে বাংলাদেশে ভাষা আন্দোলন, ভাষা ও ভাষিক চেতনা সব সময় গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই বাংলাদেশের ভাষা পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত হওয়ার একটি তাৎপর্য রয়েছে। ২০১৬ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট কর্তৃক সম্পাদিত গবেষণা জরিপ অনুসারে বাংলাদেশে মোট ভাষার সংখ্যা ৪১টি। এখানে ভাষা বলতে মাতৃভাষাকে বোঝানো হচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে একটি বহুভাষী দেশ। তবে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৯৮ শতাংশের বেশি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা। তাই ভূপ্রকৃতিগত বিস্তৃতি অনুসারে যেহেতু দেশের সিংহভাগ জুড়েই বাঙালি জনগোষ্ঠীর বসবাস, সেহেতু এ দেশটিকে আপাতদৃষ্টে একভাষী দেশ বলে মনে হতে পারে। কিন্তু আন্তর্জাতিক নীতি ও মানদণ্ড অনুসারে এটি একটি বহুভাষী দেশ। বাংলার পাশাপাশি এ দেশ চাকমা, মারমা, গারো, সাঁওতাল, মণিপুরি, রাখাইন, খাসিয়া ইত্যাদি আলাদা ভাষা, যার অনেকেরই লেখার জন্য লিপি আছে। এ ক্ষেত্রে একটি মোটামুটি গ্রহণযোগ্য হিসাব হচ্ছে, সারা বিশ্বে প্রচলিত মোট ভাষার মাত্র এক চতুর্থাংশের লিপি আছে। বাকিগুলোর শুধু মৌখিক রূপই বর্তমান। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এ হিসাবটিই মোটামুটি প্রযোজ্য।

ভাষার সংখ্যার বিচারে বাংলাদেশ একটি বহুভাষী দেশ হলেও বহুভাষার আবহ ও চর্চা এখানে বেশ অনুপস্থিত। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জনবহুল এলাকায় বহুভাষিতা চর্চার প্রমাণ পাওয়া যায় না। এ থেকে একটি বিষয় প্রমাণিত হয়, বাংলাভাষী ছাড়া অন্য ভাষার জনগোষ্ঠী এখনও প্রান্তিকই রয়ে গেছে। দেশের মূলস্রোতে অঙ্গীভূত হওয়া বা কেন্দ্রে বসবাসের ব্যাপারটি এখনও ব্যাপকহারে হয়ে ওঠেনি। এ ক্ষেত্রে এসব ক্ষুদ্র্র জনজাতির শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণজনিত অনগ্রসরতার কথা উল্লেখ করা যায়। তাছাড়া এ বহুভাষী দেশে এখনও কোনো প্রত্যক্ষ ভাষানীতি তৈরি হয়নি, যদিও সরকার বিভিন্ন সময় জাতীয় শিক্ষানীতি তৈরির বেলায় এক ধরনের প্রচ্ছন্ন ভাষানীতির চর্চা করেছে।

কিন্তু প্রত্যক্ষ ভাষানীতি না থাকায় ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবহ এ দেশে ভাষার চর্চা ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখনও নানা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। প্রথমত. ক্ষুদ্র জনজাতির শিশু জন্মগ্রহণের পর কোন ভাষায় পড়াশোনা করবে বা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তাদের কতটি ভাষা শিখতে হবে, তার কোনো নির্দেশনা নেই। দ্বিতীয়ত. বাংলাদেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত ইংরেজি ভাষাটির আনুষ্ঠানিক পরিচিতি কী, এটি কি দ্বিতীয় ভাষা বা বিদেশি ভাষা, এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। তৃতীয়ত. মূলস্রোতের বাঙালি শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাজীবনে ঠিক কতটি ভাষা শিখবে সে বিষয়েও কোনো নির্দেশনা নেই। আবার ইংরেজি বা মাদ্রাসা মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা এ দেশের রাষ্ট্রভাষা অধ্যয়ন না করেও কি তাদের শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারবে, সে বিষয়েও কোনো রাষ্ট্রীয় নীতি নেই।

বাংলা বাংলাদেশের অতি সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মাতৃভাষা। এ দেশের রাষ্ট্রীয় নামটিও আনুষ্ঠানিকভাবে রাখা হয়েছে এ ভাষা কেন্দ্র করেই। এ ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে এ অঞ্চলে হাজার বছর ধরে বাঙালি জাতির একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা, তাদের সমৃদ্ধ সাহিত্য ও সংস্কৃতিচর্চা এবং ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের অবদান ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, বাংলা মৌখিক ভাষা হিসেবে কখনই হারিয়ে যাবে না। এ ভাষার মৃত্যু নেই। শুধু তাই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন মাতৃভাষীর সংখ্যার বিচারে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও এ ভাষাটির হারিয়ে যাওয়ার কোনো আশঙ্কা নেই। এ তো গেল, মৌখিক ভাষা হিসেবে বাংলার অবস্থান। লিখিত ভাষা হিসেবে বাংলার সেই শক্ত অবস্থানটি কিন্তু নেই। দিনে দিনে লিখিত বাংলার অবস্থান দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছে। ভাষার লিখিতরূপ চর্চার প্রধান ক্ষেত্র হচ্ছে শিক্ষার মাধ্যমরূপে ব্যবহৃত হওয়া। এ ক্ষেত্রে বাংলা ব্যবহারের অগ্রগতি ক্রমে নিম্নগামী। বিশেষত, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা লিখনের ব্যাপারটি দিনে দিনে সংকুচিত হচ্ছে।

স্বাধীনতার পর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে উত্তর লেখার ক্ষেত্রে বাংলার ব্যবহার বেড়েছিল। কিন্তু বিশ্বায়নের প্রভাবে বাংলার এ স্থানটি প্রায় ইংরেজির দখলে চলে গেছে। এ বিষয়টিকে ভাষাবিজ্ঞানের অ্যাকাডেমিক পরিভাষায় ‘ভাষিক সরণ’ বলা হয়। এ অ্যাকাডেমিক সরণ এখন এক অব্যাহত প্রক্রিয়া। জানা মতে, এখনও শুধু কলা অনুষদের বাংলা ও অন্য কয়েকটি বিষয় ছাড়া কোথাও পরীক্ষার উত্তর লেখার ক্ষেত্রে বাংলাকে উৎসাহিত করা হয় না। এ তো গেল পাবলিক বা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলায় লেখার খতিয়ান। প্রতিষ্ঠিত ও উদীয়মান বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলায় উত্তর লেখা তো একরকম নিষিদ্ধ ব্যাপারই বটে। এমনকি ক্লাসে পাঠদানের ক্ষেত্রে বাংলা বলাকেও নিরুৎসাহ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষার খাতায় উত্তর লেখার পাশাপাশি বাংলায় প্রবন্ধ রচনা এবং গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এতে বাংলার লিখিত রূপটির গবেষণাসক্ষমতার রূপটিও সমৃদ্ধ হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বাংলার অবস্থা খুবই শোচনীয়। সম্প্রতি সরেজমিন দেখা গেছে, বাংলা বিভাগ ছাড়া অন্য কোনো বিভাগের শিক্ষক বা গবেষকরা বাংলায় প্রবন্ধ রচনা বা গবেষণা সম্পাদনা খুবই অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখে থাকেন। খুবই সম্প্রতি এমন অবস্থাও পরিলক্ষিত হয়েছে যে, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞানের বাংলা জার্নালগুলো মানসম্মত বাংলা প্রবন্ধ না পাওয়ার কারণে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করতে হিমশিম খাচ্ছে।

শিক্ষার পাশাপাশি বাংলায় লেখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হলো প্রশাসন। এ ক্ষেত্রে সরকারি প্রশাসনে বাংলায় নথি ও ফাইল লেখার বিষয়টি মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত। বিদেশ মন্ত্রণালয়ের বৈদেশিক সম্পর্ক ছাড়া সমস্ত সরকারি ফাইল এবং নথিই এখন বাংলায় লেখা হয়। শুধু তাই নয়, বাংলায় ফাইল ও নথি লেখার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রশাসনিক পারিভাষিক শব্দের বাংলাও করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের বাংলাভাষা বাস্তবায়ন কোষ (বাবাকো)-এর মাধ্যমে। কিন্তু এ দেশের বেসরকারি অফিসের ক্ষেত্রে আমরা সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র দেখি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বীমা, ব্যাংক, কোম্পানি বা এনজিওর কোনো প্রশাসনিক ফাইলই বাংলায় লেখা হয় না। এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কোনো আক্ষেপ বা ভাবান্তরও নেই।

বাংলা লেখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হচ্ছে সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড এবং পণ্যের মোড়কে বাংলা ব্যবহার। এ ক্ষেত্রে মিশ্রচিত্র দেখা যায়। মূলত উদ্দিষ্ট গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী বাংলা বা ইংরেজি ব্যবহৃত হয়। তবে বাংলাদেশের বিভিন্ন নগর ও শহরে সংখ্যার বিচারে সাইনবোর্ড এবং বিলবোর্ডে নিঃসন্দেহে এখনও ইংরেজির তুলনায় বাংলার স্থান নগণ্যই। বিশেষ করে কোনো পণ্য সম্পূর্ণ বাংলাভাষীদের ব্যবহারের জন্য তৈরি হলেও, যেমন ওষুধের মোড়ক, সেখানে পণ্যের মোড়কে বাংলা নেই বললেই চলে। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের একটি নীতিমালা থাকা উচিত যাতে স্পষ্ট নির্দেশনা থাকবে যে, পণ্যের মোড়কের যেকোনো একটি তল বা অংশে অবশ্যই বাংলায় নির্দেশনা ও ব্যবহারবিধি থাকতে হবে। আবার বাংলাদেশের যেসব পণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে সে ক্ষেত্রেও দেশপ্রেমের অংশ হিসেবে ইংরেজি এবং উদিষ্ট বিদেশি ভাষার পাশাপাশি একটি অংশে অবশ্যই বাংলার ব্যবহার থাকতে হবে; যাতে বিদেশিরাও বাংলা ভাষার পরিচিতি লাভ করতে পারে।

এ তো গেল বাঙালির দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলা ভাষার বর্তমান অবস্থা। এখন আমরা ভাষিক সংখ্যালঘুদের দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের ভাষিক পরিস্থিতির কথা আলোকপাত করতে পারি। ভাষিক সংখ্যালঘুরা সব সময় মনে করেন, তাদের ভাষার বিকাশের ক্ষেত্রে বাংলা বাধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি বাংলা ভাষাটি তাদের ভাষার ওপর এক ধরনের ভাষিক সাম্রাজ্যবাদও তৈরি করছে। কথাটি হয়তো আপাতসত্য। কারণ, তাদের শিক্ষাদীক্ষা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনযাপন যেহেতু সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি জনগোষ্ঠীর সঙ্গে করতে হচ্ছে, সেহেতু পরোক্ষভাবে হলেও বাংলা ভাষার শব্দসহ নানা উপাদান দ্বারা তাদের জীবনপদ্ধতি প্রভাবিত হচ্ছে। এর প্রতিবিধানের জন্য দরকার সরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ এবং গবেষণার ব্যবস্থা করা। বিশেষ করে অ্যাকাডেমিক বা আর্থসামাজিক কারণে বাংলা ভাষার অব্যাহত প্রভাব অন্য ক্ষুদ্র জনজাতির ওপর পড়লে এর দ্বারা ক্ষুদ্র ভাষাগুলোর বিভিন্ন উপাদান ক্ষতিগ্রস্ত না হয়ে বরং আপাতসমৃদ্ধ বাংলা ভাষার সংস্পর্শে এসে কীভাবে ইতিবাচক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে এসব ভাষার শব্দ, পরিভাষা এবং ভাব প্রকাশ সমৃদ্ধ হতে পারে, সে বিষয়ে সরকারি উদ্যোগে অব্যাহতভাবে গবেষণা সম্পাদন, সভা, সেমিনার ইত্যাদি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে।

বাংলাদেশে ক্ষুদ্র জনজাতির মাতৃভাষাগুলোর উন্নয়নের বিভিন্ন ব্যক্তিগত উদ্যোগ চোখে পড়ে। তবে সম্প্রতি এসব ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত উদ্যোগের চেয়ে সরকারি প্রচেষ্টাই বেশি কার্যকর। উদাহরণস্বরূপ, মাতৃভাষায় প্রাথমিক শিক্ষা চালুর জন্য সরকার ২০১২ সাল থেকে ‘মাতৃভাষাভিত্তিক বহুভাষী শিক্ষা’ কর্মসূচি চালু করেছে। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বর্তমানে পাঁচটি ক্ষুদ্র জাতির ভাষায় প্রাথমিক শ্রেণিতে বই তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে সংশ্লিষ্ট ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর শিশুরা তাদের নিজেদের মাতৃভাষা পাঠের সুযোগ পাচ্ছে; যা তাদের মানসিক উদ্দীপনা সৃষ্টিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। সরকার এ প্রকল্পে পর্যায়ক্রমে অন্য মাতৃভাষাগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করবে বলে আশা করা যায়।

পরিশেষে, ভাষা বিষয়ে বাংলাদেশের মানুষ বিশেষ করে বাঙালির অতি আবেগ থাকলেও নিজের মাতৃভাষার প্রতি তাদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের রীতিটি কম। শুধু তাই নয়, মাতৃভাষা বাংলাকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এ দেশের মানুষের কোনো সক্রিয় উদ্যোগও লক্ষণীয় নয়। তাই বাংলাসহ অন্যান্য ক্ষুদ্র জনজাতির মাতৃভাষা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যথাযথ মর্যাদায় যাতে প্রতিষ্ঠিত করা যায়, সে বিষয়ে এ রাষ্ট্রের সরকারসহ সবাইকে সুনির্দিষ্ট নীতি ও পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

  • অধ্যাপক, যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মোরছালীন বাবলা

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা