প্রবা প্রতিবেদন
প্রকাশ : ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৬:০০ পিএম
পর্যটনের বিকাশে দৃষ্টি দিন
আমাদের প্রকৃতিতে রয়েছে দেখার মতো অনেক শোভাময় এবং দর্শনীয় স্থান। আমাদের পর্যটন টানার জন্য অনেক দর্শনীয় স্থান থাকলেও প্রচারের অভাবে বিদেশের পর্যটক টানতে আমরা ব্যর্থ। পর্যটন খাত নিয়ে সঠিক পরিকল্পনার অভাবে বিদেশি পর্যটক আসছে না। সুন্দরবনের গাছপালা, চিত্রাহরিণ, বাঘ, কুমিরসহ অন্যান্য পশুপাখির কলতানে মুগ্ধ দৃশ্য আর কোথাও পাওয়া যাবে না। সেই সুন্দরবন আমরা কাজে লাগাতে পারছি না। কক্সবাজারে রয়েছে দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত। এত বড় সৈকত বিশ্বে আর নেই। সেখানে পর্যটকদের পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিতে পারি না। নারী পর্যটক সৈকতে লাঞ্ছনার শিকার হন। পর্যটকের ভিড় বাড়লেই হোটেলগুলো খাবারের দাম বাড়িয়ে দেয়। পর্যটন অনেক দেশেরই অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। আমাদের পর্যটনও অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। এজন্য দেশে পর্যটন খাতের বিকাশে নজর দিতে হবে এবং পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
অলিউর রহমান ফিরোজ
মিরাপাড়া, রিকাবীবাজার, মুন্সীগঞ্জ
সড়কটি সংস্কার করুন
ভৈরব থেকে কিশোরগঞ্জ যাওয়ার বড় সড়কটি সংস্কারের অভাবে গাড়ি চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। কিশোরগঞ্জ সদরে যেতে এ সড়কটি ব্যবহার করে চার উপজেলার মানুষ। সংস্কারের অভাবে সড়কে তৈরি হয়েছে অসংখ্য খানাখন্দ; যা গাড়ি চলাচলে সমস্যা তৈরি করছে। যাত্রীরা চরম দুর্ভোগ ও ঝুঁকিতে রাস্তাটি ব্যবহার করছেন। বিশেষ করে আগরপুর টু কটিয়াদী রাস্তাটুকুতে ভোগান্তি অনেক। রাস্তা ভাঙা, ছোট ছোট গর্ত এবং উঁচুনিচু থাকায় চালককেও ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। বাদল দিনে রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালানোই কঠিন। কর্দমাক্ত রাস্তায় গাড়ির চাকা আটকে যায়। পথের দুর্ভোগে কিশোরগঞ্জ সদর ও কটিয়াদী উপজেলার শিক্ষার্থীরাও সময়মতো ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে না। এটি শুধু কিশোরগঞ্জ সদরের প্রধান নয়, বরং দুটি বিভাগের সংযোগকারী সড়কও। সড়কটি ময়মনসিংহ বিভাগের মানুষের রাজধানীতে পৌঁছানোর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। যাত্রীদের কথা বিবেচনায় সড়কটি অতিদ্রুত সংস্কারের দাবি জানাচ্ছি।
রুনা লায়লা
শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া