× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

সড়কে বিদেশি ছাত্রীর মৃত্যু

চট্টগ্রামের আউটার রিং রোডে কী হয়েছিল সেই রাতে

আলাউদ্দিন আরিফ, ঢাকা ও আবু রায়হান তানিন, চট্টগ্রাম

প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:৩৬ এএম

আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০২৪ ১২:৪৫ পিএম

 ফুতফাফোনে বমবাম জায়ডালা। ছবি: সংগৃহীত

ফুতফাফোনে বমবাম জায়ডালা। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের আউটার রিং রোডে ‘সড়ক দুর্ঘটনায়’ একজন বিদেশি ছাত্রীর মৃত্যু ঘিরে নানা প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। ঘুরপাক খাচ্ছে নানা সন্দেহ। বিভিন্ন কারণেই এই মৃত্যু নিয়ে আলোচনা জোরালো হচ্ছে। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে পতেঙ্গা থানার চরপাড়া ঘাটের পাশে দুর্ঘটনার শিকার হয় একটি টয়োটা প্রাডো গাড়ি। এর ভেতর থেকে লাউসের নাগরিক ফুতফাফোনে বমবাম জায়ডালা নামে ২৩ বছর বয়সি ওই বিদেশি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করে পতেঙ্গা থানা পুলিশ। তিনি চট্টগ্রামের এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যানের অনার্স শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। 

ফুতফাফোনের মৃত্যু নিছক দুর্ঘটনা নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ পোষণ করেছেন। কারও কারও সন্দেহ হচ্ছে, তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে সড়ক দুর্ঘটনার নাটক সাজানো হয়েছে। পুলিশের সুরতহাল প্রতিবেদন নিয়েও সন্দেহ করছেন অনেকে। সেখানে ‘যৌন নিপীড়ন বা ধর্ষণের কোনো লক্ষণ থাকলে তার বর্ণনা’Ñ এই অংশটি সাদা রাখা হয়েছে। এদিকে দুর্ঘটনার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও ওই গাড়ির মালিক, যিনি নিজেই গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সেই মারুয়ান সিহাবকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। 

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) পোর্ট বিভাগের উপকমিশনার শাকিলা সোলতানা প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘আমরা প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণ বা নির্যাতনের বিষয়ে কোনো তথ্য পাইনি। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।’ 

সুরতহালে ‘যৌন নিপীড়ন বা ধর্ষণের কোনো লক্ষণ থাকলে তার বর্ণনা’ অংশটি খালি থাকার কারণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মরদেহ যেখানে যে অবস্থায় পাওয়া গেছে তার ওপর ভিত্তি করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে। তিনি জানান, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িটি আইল্যান্ডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে তিনবার পল্টি খেয়েছে। এতে ফুতফাফোনের শরীরে এ ধরনের জখম হয়েছে। তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে এমন কোনো আলামত মিলেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ধর্ষণ করবে কে? তার সঙ্গে যারা ছিল তারাও তো আহত।’ 

ফুতফাফোনের সুরতহাল প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘তার মুখমণ্ডল মারাত্মক আঘাতের কারণে বিকৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। কপাল, চোখ, নাক ও চোখের ভ্রু নাই। মাথার মধ্যে মগজ নাই, মুখ নাই, ঠোঁট নাই। ওপরের পাটিতে ৭টি ও নিচের পাটিতে ৫টি দাঁত দেখা যায়। দুই কানে লালচে রক্ত দেখা যায়। ডান কানের চোয়ালের ওপরে চার ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা কাটা দাগ আছে। থুতনিতে ৩ ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা কাটা দাগ। দাগের ভিতর দিয়ে হাড় দেখা যায়। বুক, পেট, বগলসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় রক্তাক্ত জখম আছে। পিঠ স্বাভাবিক, ডান হাতের কবজি ভাঙা। বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির দুই ইঞ্চি পরিমাণ কাটা। বাম হাতের শাহাদত আঙুলের অর্ধেক নাই। তর্জনি আঙুলের এক ইঞ্চি পরিমাণ কাটা।’ 

জানা গেছে, ফুতফাফোনের মৃত্যুর ঘটনায় মারুয়ান সিহাবকে আসামি করা হয়েছে। তবে সাক্ষী করা হয়েছে তার বাসার দারোয়ান ও ব্যক্তিগত গাড়িচালককে। যাদের দুজনই দুর্ঘটনার সময় ছিলেন ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরে। দুর্ঘটনার পর খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে যান। এই পুরো ঘটনায় পুলিশের পেশাদারত্বের অভাব দেখছেন অপরাধ বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, স্পষ্টভাবেই গাড়ি যিনি চালাচ্ছিলেন তাকে দায়মুক্তি দেওয়ার একটা চেষ্টা দেখা যাচ্ছে। যেহেতু একটি ভিন্ন দেশ থেকে পড়তে আসা একজন শিক্ষার্থী এখানে নিহত হয়েছেন সেহেতু বিষয়টি অনেক বেশি সংবেদনশীল। এটি মাথায় রেখে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলকে মামলাটির তদারকি করা উচিত। 

ঘটনার দিন পতেঙ্গা থানার এসআই আকাশ মাহমুদ ফরিদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। মামলার বর্ণনা অনুযায়ী, গাড়িতে ফুতফাফোনেসহ তিনজন আরোহী ছিলেন। তবে বাকি দুজন কোথায় আছেন, কী অবস্থায় আছেন সে বিষয়ে এজাহারে কোনো বর্ণনা নেই। তবে প্রতিদিনের বাংলাদেশের অনুসন্ধানে জানা গেছে, দুর্ঘটনাই ফুতফাফোনের শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেলেও বাকি দুজনের আঘাত অতটা গুরুতর ছিল না। হাতে ও পায়ে সামান্য আঘাত নিয়ে চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তারা। পরদিনই তাদেরকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। একই গাড়ির ভেতর থাকা তিন যাত্রীর মধ্যে আঘাতের এমন তারতম্য কেন সে বিষয়ে কারো কাছ থেকেই সদুত্তর পাওয়া যায়নি। 

পতেঙ্গা থানায় দায়ের হওয়া মামলায় বলা হয়েছে, দুর্ঘটনার শিকার গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন নম্বর চট্ট মেট্রো-গ-১১-১৪২১। নিহত ফুতফাফোনে তার বান্ধবী আপন্নান শিহাব ও ওই বান্ধবীর ভাই মারুয়ান শিহাবের সঙ্গে ওই দিন চট্টেশ্বরী রোড থেকে পতেঙ্গা সি বিচ এলাকায় ঘুরতে বেরিয়েছিলেন। পতেঙ্গা থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে ফুতফাফোন মারা যান। ওই সময় গাড়ি চালাচ্ছিলেন মারুয়ান শিহাব। আশপাশের লোকজন ও পথচারীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ‘গাড়ির চালক দ্রুত ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে ট্রাফিক আইল্যান্ড পার হওয়ার সময় সড়ক বিভাজকের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই ওই শিক্ষার্থী মারা যায়। তাকে সেই অবস্থায় রেখে চালক পালিয়ে যায়। দ্রুত ও বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে গুরুতর জখম ও ক্ষতিসাধন করার অপরাধে মারুয়ান শিহাবকে মামলায় আসামি করা হয়েছে। 

ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, আউটার রিং রোডের ফৌজদারহাটমুখী চার লেনের চরপাড়া অংশের সড়ক বিভাজকের প্রায় ৩০০ ফুট অংশে গাড়ির চাকার স্পষ্ট ছাপ। আশপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে গাড়ির বিভিন্ন অংশের টুকরা। স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গাড়িটি বেশ কিছুক্ষণ এলোমেলোভাবে চলার পর সড়ক বিভাজকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে এক পর্যায়ে উল্টে যায়। পতেঙ্গা থানা চত্বরে গিয়ে দেখা যায় দুর্ঘটনার শিকার গাড়িটির ডান পাশ পুরোপুরি দুমড়েমুচড়ে গেলেও বাম অংশ সেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। সামনের উইন্ডশিল্ড বাম পাশে ভাঙা। সামনের ডান পাশের চাকাটিও পাংচার হওয়া। গাড়ির পেছনের সিটে তখনও রক্তের ছোপ ছোপ দাগ স্পষ্ট। 

মামলায় মারুয়ানকে পালাতক দেখানো হয়েছে। গাড়িতে থাকা অন্য আরোহী আপন্নানের বিষয়ে কিছুই উল্লেখ নেই। এসআই আকাশ মাহমুদ ফরিদের করা ওই মামলায় তিনজনকে সাক্ষী করা হয়েছে। তারা হলেনÑ মো. তোফায়েল, মো. ইদ্রীস ও মো. হুমায়ুন কবির। এদের মধ্যে তোফায়েল ও ইদ্রিস যথাক্রমে মারুয়ানের গাড়িচালক ও বাসার নিরাপত্তাকর্মী। হুমায়ুন কবির পুলিশের কনস্টেবল। তোফায়েল ও ইদ্রিস দুর্ঘটনার পর খবর পেয়ে চট্টেশ্বরী থেকে ঘটনাস্থলে যান। চট্টেশ্বরী রোড থেকে ঘটনাস্থলের দূরত্ব প্রায় ১৪ কিলোমিটার।

মামলার সাক্ষীদের মধ্যে মো. ইদ্রিস জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আরেকটি গাড়ি নিয়ে তোফায়েলসহ তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে গাড়ি আর লাশ দেখেছেন। কীভাবে দুর্ঘটনা হয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানেন না। 

মারুয়ান ও আপন্নানের বিষয়ে জানতে চাইলে ইদ্রিস বলেন, পথচারীরা তাদেরকে মা ও শিশু হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে ন্যাশনাল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মারুয়ান ও আপন্নানের সঙ্গে দেখা করতে চাইলে বাসা থেকে বলা হয়, তাদেরকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে সে বিষয়ে কিছু জানা নেই। 

মারুয়ান ও আপন্নানের চিকিৎসার বিষয়ে জানতে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে গেলেও তারা সেখানে ভর্তি হয়েছেন কি না সেটা কেউ নিশ্চিত করেননি। তবে ন্যাশনাল হাসপাতালের রোগী ভর্তির রেজিস্ট্রারে মারুয়ান ও আপন্নাহর ভর্তির তথ্য রয়েছে। তারা ‘সামান্য আহত’ ছিলেন জানিয়ে হাসপাতালের এডমিন বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘তারা তো পরদিনই বাসায় চলে গেছে।’ তবে তাদের চিকিৎসার বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে রাজি হননি ওই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মোহাম্মদ ইউসুফের রেফারেন্সে তারা ভর্তি হয়েছিলেন। তারা স্যারের বন্ধুর ছেলে মেয়ে। বিস্তারিত জানতে স্যারের সঙ্গে কথা বলুন।’ 

ডা. মোহাম্মদ ইউসুফের মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ না করায় তার সঙ্গে কথা বলা যায়নি। তবে ন্যাশনাল হাসপাতালের ম্যানেজার মোহাম্মদ ফারুক প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘মারুয়ান ও আপন্নান ভর্তি হওয়ার পরের দিনই হাসপাতাল থেকে ছাড় পেয়েছেন। তারা হাতে ও পায়ে সামান্য আঘাত পেয়েছিলেন। সিটি স্ক্যানেও কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। এ কারণে ভর্তির পরের দিন তাদেরকে হাসপাতাল থেকে ছাড় দেওয়া হয়।’

দুর্ঘটনার শিকার একই গাড়ির অপর যাত্রীদের অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাস্থলে গিয়ে একটি পরিত্যক্ত গাড়িতে একজনের লাশ পেয়েছি আমরা। ওই গাড়িতে কারা ছিল এটা দেখিনি। গাড়ির চালক পলাতক ছিল। গাড়ির অন্য আরোহীর সঙ্গে এখনও কথা বলা সম্ভব হয়নি। আমরা লাশের পোস্টমর্টেম করেছি। তদন্ত শেষে এসব বিষয়ে বলতে পারব।’

পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কবিরুল ইসলাম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘মারুয়ানকে আমরা গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে আত্মীয়-স্বজনই ঘটনাস্থলে আসে, তাদেরই সাক্ষী করা হয়। সেই মতেই করা হয়েছে।’ 

এদিকে এই ঘটনায় পুলিশ যথেষ্ট পেশাদারত্বের পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছে মন্তব্য করে সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) চট্টগ্রাম জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে ছিল না এমন ব্যক্তিকে কেন পুলিশ সাক্ষী করবে? তাও আবার আসামির বাসার দারোয়ান ও গাড়িচালককে! তা ছাড়া ওই দুর্ঘটনার যে বর্ণনা শোনা যায়, তাতে তো এটাও একটা গুরুতর প্রশ্ন যে চালক ওই সময় কী পরিস্থিতিতে ছিলেন? তার ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল কি না? এখন পর্যন্ত পুলিশ কেন তাকে গ্রেপ্তার করল না তিনিও বা কেন নিজেকে আইনের কাছে সমর্পণ করলেন না এসব প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবেই আসছে। দুর্ঘটনায় অনেক সময় কম্প্রোমাইজ ঘটে ক্ষতিগ্রস্ত ও দায়ী পক্ষের মধ্যে। এখানে পুলিশের দিক থেকেই একটা কম্প্রোমাইজের চেষ্টা দেখা যাচ্ছে। এটা দৃষ্টিকটু।’ কবির চৌধুরী বলেন, ‘ওই বিদেশি শিক্ষার্থী একজন তরুণী। তিনি নির্যাতন বা শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন কি না সেটার তদন্ত হওয়া জরুরি।’ 

মামলার বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নজর দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একজন বিদেশি শিক্ষার্থী এখানে পড়তে এসে মারা গেল। ওই রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও তো তারা জানতে চাইতে পারে যে, কী ঘটেছে? তা ছাড়া এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যানের সঙ্গেও অনেক বিশ্বনেতার সংশ্লিষ্টতা আছে। এর মধ্যেই পুলিশ অনেক গাফিলতি করেছে বলে মনে হচ্ছে। সেগুলো মিটিয়ে নেওয়ার সময় এখনও চলে যায়নি। আমি মনে করি পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের বিষয়টি তদারক করা উচিত।’

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যানের ডিন অফ স্টুডেন্টস সুমন চ্যাটার্জি বলেন, এই বিষয়ে আরও অনুসন্ধান করে আমরা কথা বলব। আপাতত আমরা পর্যবেক্ষণ করছি।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা