× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

সাংবাদিক বৃষ্টির বাবা সেই সবুজ শেখই

প্রবা প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১০ মার্চ ২০২৪ ২২:১৬ পিএম

আপডেট : ১১ মার্চ ২০২৪ ১৯:০০ পিএম

সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনের (অভিশ্রুতি শাস্ত্রী) বাবা সবুজ শেখ (মাঝে)। ছবি : সংগৃহীত

সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনের (অভিশ্রুতি শাস্ত্রী) বাবা সবুজ শেখ (মাঝে)। ছবি : সংগৃহীত

সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুনের (অভিশ্রুতি শাস্ত্রী) বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুন। ডিএনএ নমুনা পরীক্ষা করে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

রবিবার (১০ মার্চ) পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় মারা যান  বৃষ্টি খাতুন। তিনি বন্ধু ও সহকর্মীদের কাছে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত ছিলেন। মৃত্যুর পর রমনা মন্দিরের পুরোহিত বৃষ্টিকে সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন নিজের সন্তান বলে দাবি করেন। এরপর মরদেহ শনাক্ত করতে নেওয়া হয় ডিএনএ নমুনা। এর ১১ দিন পর বৃষ্টির ডিএনএ নমুনার ফল পাওয়া গেল।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের প‌শ্চিমপাড়ায়। 

অপরদিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গে থাকা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাজমুল ইসলামের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে। তিনি নজরুল ইন্ডাস্ট্রিজের (পাইপ ও ফিটিংস) মালিক নজরুল ইসলামের সন্তান। 

ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম জানান, বৃষ্টি ও নাজমুলের পরিবারের সদস্যরা ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নমুনা দিয়েছিলেন।  শনিবার (৯ মার্চ) তাদের ডিএনএ শনাক্ত হয়েছে। উভয়েরই পরিবারের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে।

এই কর্মকর্তা আরও জানান, ডিএনএ শনাক্তের পর তদন্ত কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। পরবর্তী ব্যবস্থা তারাই নেবেন।

মরদেহ হস্তান্তরের বিষয়ে জানতে চাইলে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উৎপল বড়ুয়া  বলেন, ‘মরদেহ শনাক্তের বিষয়ে সিআইডি এখনও আমাদের কোনো কিছু জানায়নি। ডিএনএ যদি শনাক্ত হয়, তবে অবশ্যই পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।’

এ বিষয়ে বৃষ্টির বাবা সবুজ শেখ জানান, মরদেহ নেওয়ার জন্য এখনও তাদের কিছু জানানো হয়নি। একই কথা বলেন নাজমুলের মামা আনোয়ার হোসেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনের একটি রেস্তোরাঁয় আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ওই আগুনের ঘটনায় শিশুসহ ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা