× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

খাস জমি ইজারা দেওয়ার ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স : ভূমিমন্ত্রী

প্রবা প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৬ মার্চ ২০২৪ ১৭:১২ পিএম

ডিসি সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। বুধবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। প্রবা ফটো

ডিসি সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। বুধবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে। প্রবা ফটো

খাস জমি ইজারা দেওয়ার বিষয়ে সরকারের অবস্থান জিরো টলারেন্স বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।

তিনি বলেছেন, ভূমি সংক্রান্ত স্বচ্ছতার বিষয়ে মন্ত্রণালয় নজরদারি করবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বুধবার (৬ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের চতুর্থ দিনে প্রথম কার্য অধিবেশন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব একথা বলেন।

নারায়ণ চন্দ্র বলেন, ‘ভূমি অপরাধ আইন হলে বিধির দরকার হয়। বিধির জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। এই আইন হলে জনগণ উপকৃত হবে। কেউ দখলে থাকলে তিনি সুবিধা পাবেন না। কাগজই হবে শেষ কথা।’

তিনি বলেন, ‘অর্পিত সম্পত্তি সংক্রান্ত অনেক আইন চলমান। এগুলো তো আমরা নিষ্পত্তি করতে পারব না। তবে এর বাইরে যেগুলো আছে সেগুলো যা করা দরকার সেসব আমরা করছি। একটি পরিপত্র জারি হয়েছে। একটা খতিয়ান থেকে কেউ হয়তো বের হয়ে গেছে, ওই খতিয়ান ধরে অনেকে খাজনা দিতে পারছেন না। যারা বের হয়ে গেছে তাদেরটা আলাদা করে, যারা বের হয়নি তাদেরকে পৃথক খতিয়ান করে খাজনা দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। যারা বের হয়ে গেছে তাদেরকে খাস খতিয়ানে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে। একটা পর্যায়ে খ তফসিল থাকবে না।’

ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভূমির ডিজিটালাইজেশন, ভূমি কর, নামজারি অনলাইন করার কথা। যারা সেবাটা নেবেন তাদেরকে এখনও ভূমি অফিস বা সাব রেজিস্ট্রার অফিসে যেতে হচ্ছে। যেমন ধরেন একটা খতিয়ানে ১০ জন শরিক বা অংশিদার আছেন। এখন কাউকে না জানিয়ে একজন শরিক বিক্রি করে দিয়েছেন। নামজারির আগে তো অন্য শরিকদের বিষয়টি জানাতে হবে, এটা তো তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়। নোটিশ করতে হবে। কারণ আইন অনুযায়ী শরিককে বঞ্চিত করার সুযোগ নাই।’

তিনি বলেন, ‘যখন ডিজিটালাইজড হয়ে যাচ্ছে তখন তো প্রত্যেকটা খতিয়ান পৃথক ব্যক্তির নামে হচ্ছে। সেই পৃথক খতিয়ান অনুযায়ী ম্যাপিং হচ্ছে। এই পদ্ধতিতে চললে সাব রেজিস্ট্রার যখন রেজিস্ট্রি করবেন তা অনলাইনে চলে যাবে এসিল্যান্ডের কাছে। এসিল্যান্ড অফিসে কিন্তু সব ছবি আসছে ম্যাপসহ। তখন আর নোটিশ হবে না, অটোমেটিক নামপত্র হয়ে তার কাছে চলে যাবে। এখন আমরা যদি ভুল ম্যাপ দেই অথবা ম্যাপ যদি ডিজিটালাইজড করতে না পারি তাহলে নোটিশটা পৃথক নামে থেকেই যাবে।’

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা