× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

এক্সপ্রেসওয়ের যুগে চট্টগ্রামও

এস এম রানা ও সুবল বড়ুয়া, চট্টগ্রাম

প্রকাশ : ১৪ নভেম্বর ২০২৩ ০১:১৪ এএম

আপডেট : ১৪ নভেম্বর ২০২৩ ১৭:০২ পিএম

চট্টগ্রামে নবনির্মিত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’। প্রবা ফটো

চট্টগ্রামে নবনির্মিত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’। প্রবা ফটো

মাত্র ১৮ দিন আগে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) ভার্চুয়ালি চট্টগ্রামে নবনির্মিত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে’ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্য দিয়ে তিন সপ্তাহের কম সময়ে চট্টগ্রামের যোগাযোগব্যবস্থায় আরেকটি মাইলফলক উন্মোচিত হচ্ছে। রাজধানীর পর এক্সপ্রেসওয়ের যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বন্দর নগরীও। নির্বাচনের আগে যোগাযোগব্যবস্থায় নতুন মাইলফলক-চট্টগ্রামবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার বলে উল্লেখ করেছেন সিডিএ চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ।

এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামের যাতায়াতব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে উল্লেখ করে সিডিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘এক্সপ্রেসওয়ে ছাড়াও আরও দুটি প্রকল্প উদ্বোধন হবে। এর মাধ্যমে চট্টগ্রামের যাতায়াতব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আসবে। আর কর্ণফুলী নদীর তীরে কালুরঘাট থেকে শাহ আমানত সেতু পর্যন্ত যে সড়ক নির্মিত হচ্ছে, সেটির নির্মাণকাজ শেষ হলে চট্টগ্রামের মানুষ বুঝতে পারবে, প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিজ কাঁধে নিয়ে কতটা পরিবর্তন এনে দিয়েছেন।’

বিশ্বের ১৬তম ধীরগতির শহরের একমাত্র প্রধান সড়কটি কালুরঘাট থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত বিস্তৃত। ২৫ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ এই সড়কে রিকশা, ভ্যান, ঠেলাগাড়ির সঙ্গে টোকাঠুকি করে চলতে বাধ্য হয় কার, বাস ও ট্রাক। এ কারণে সড়কের গতি কমে গেছে। দীর্ঘ সময় যাত্রীদের সড়কে বসে থাকতে হয়। কর্মঘণ্টা কমে যাওয়ার সঙ্গে জ্বালানি ব্যয় বেড়েছে। সঙ্গে পরিবেশদূষণের বিষয়টি তো আছেই। সব মিলিয়ে যানজটে নাকাল রাজধানী ঢাকার মানুষের মতোই বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের মানুষকে নাকানি-চুবানি খেতে হয় পথ চলতে।

সেই অস্বস্তিকর যাত্রাপথে আজ থেকে কিছুটা স্বস্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়াল মহাসড়ক। সিডিএর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এই সড়ক চালু হলে ২০ মিনিটের মধ্যেই টাইগারপাস থেকে বিমানবন্দর পৌঁছে যাবে প্রাইভেট গাড়ি। এতে ভোগান্তি কমবে। অবশ্য উড়াল মহাসড়কের আরও কিছু কাজ বাকি আছে। এসব কাজ শেষ হলে পুরোপুরি সুবিধা পাওয়া যাবে। চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগও মনে করে, উড়াল মহাসড়কের সুফলে যানজট কমবে।

অবশ্য উড়াল মহাসড়কের যুগে চট্টগ্রাম প্রবেশ করেছে অনেক আগেই। বহদ্দারহাট ফ্লাইওভারের পর নির্মিত হয়েছে আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভার। এখন চালু হচ্ছে মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে। সব মিলিয়ে বহদ্দারহাট থেকেই এখন চট্টগ্রাম বিমানবন্দর কিংবা পতেঙ্গামুখী যাতায়াত সহজ হয়ে যাচ্ছে। এতে নাগরিক দুর্ভোগও কমবে। আগে সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সময় লাগত দেড় থেকে দুই ঘণ্টা। এখন লাগতে পারে সর্বোচ্চ ২০ মিনিট। এতে কর্মঘণ্টা ও জ্বালানি সাশ্রয়ের পাশাপাশি পরিবেশদূষণ কমবে। আজ উদ্বোধন হলেও কয়েক দিন পর এটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হবে।

গত রবিবার দুপুরে মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরী সিডিএ এক্সপ্রেসওয়ে সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, প্রায় সাড়ে ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ দুই লেনের এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি চট্টগ্রাম মহানগরীর লালখান বাজার থেকে শুরু হয়ে পতেঙ্গা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়েছে। প্রাথমিকভাবে উদ্বোধনের জন্য পতেঙ্গা মোড় থেকে টাইগারপাস মোড় পর্যন্ত বাম লেনের দুই লেনের সড়কটি যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। 

দেখা গেছে, এক্সপ্রেসওয়েটির ডান লেনের কাজ এখনও শেষ হয়নি। উদ্বোধনের জন্য বাম লেন প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রকল্পের শুরুর দিকে পতেঙ্গা থেকে লালখান বাজার পর্যন্ত ৯টি জংশনে ২৪টি র‌্যাম্প নির্মাণের কথা থাকলেও প্রকল্প সংশোধন করে এখন ১২টি নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে র‌্যাম্পগুলো এখনও নির্মিত হয়নি। শুধু নিমতলা এলাকায় র‌্যাম্পের পিলার নির্মাণের কাজ চলমান দেখা গেছে। পাশাপাশি নির্মাণাধীন এই এক্সপ্রেসওয়েতে বৈদ্যুতিক সংযোগও দেওয়া হয়নি।

পরিদর্শনকালে এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের কতর্ব্যরত ম্যাক্স ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশনের প্রকৌশলী মেহেদী হাসান প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। আগামী দুই মাসের মধ্যে বিদ্যুৎ সংযোগসহ বাকি কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ এগিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

এই প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য বিষয়ে তিনি বলেন, এই প্রকল্পের সবচেয়ে বড় অর্জন বাংলাদেশি প্রকৌশলীদের দিয়েই নির্মাণকাজ শেষ করা। এই কাজের শুরুতে চায়নার কয়েকজন প্রকৌশলীর সহযোগিতা নেওয়া হলেও পরে সব কাজ দেশীয় প্রকৌশলীরা সম্পন্ন করেছেন। প্রকল্পে দেশীয় অন্তত ৮০ জন প্রকৌশলী কাজ করেছেন।

এই প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতার বিষয়ে তিনি বলেন, বন্দরের সঙ্গে অ্যালাইনমেন্ট ইস্যুতে কাজ এগিয়ে নেওয়া খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আলোচনার মাধ্যমে তা শেষ পর্যন্ত সমাধান হয়েছিল। এ ছাড়া কেইপিজেডের সামনে হাইভোল্টেজের বিদ্যুৎ লাইন ছিল। সেই লাইন স্থানান্তর করতে খুব বেগ পেতে হয়েছিল। বাকি সব কাজ নির্বিঘ্নে হয়েছে।

এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক ও সিডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধনের পর টাইগারপাস থেকে পতেঙ্গা পর্যন্ত যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

ইতোমধ্যে প্রকল্পের ৮৮ শতাংশ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে প্রকল্প পরিচালক বলেন, ৪ হাজার ২৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই প্রকল্পের মেয়াদ আগামী জুন পর্যন্ত রয়েছে। ১৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ১৫ দশমিক ৫ মিটার প্রস্থের এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের বাকি কাজ শেষ হলেই দুই অংশের চার লেন খুলে দেওয়া হবে।

সিডিএ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালের ১১ জুলাই চট্টগ্রাম মহানগরীর যানজট নিরসনে ৩ হাজার ২৫০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পটির পিলার পাইলিংকাজের উদ্বোধন করেন। শুরুতে ২০২০ সালের মধ্যেই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সাড়ে তিন কিলোমিটার অংশের অ্যালাইনমেন্ট নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে জটিলতা তৈরি হওয়ায় তা সম্ভব হয়নি। পরে দুই দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়। শুরুতেই প্রকল্পের অধীনে ৯টি জংশনে ২৪টি র‌্যাম্প (গাড়ি ওঠানামার পথ) নির্মাণের কথা ছিল। পরে প্রকল্প সংশোধন করে ২৪টির পরিবর্তে ১২টি র‌্যাম্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সিডিএ। এর মধ্যে জিইসি মোড়ে একটি, টাইগারপাসে দুইটি, আগ্রাবাদে চারটি, ফকিরহাটে একটি, নিমতলায় দুটি, সিইপিজেডে দুটি এবং কেইপিজেড এলাকায় দুটি র‌্যাম্প নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া উড়াল মহাসড়কে ২ হাজার ৫০০ এলইডি লাইন স্থাপনের কথা রয়েছে। সব মিলিয়ে সংশোধিত প্রকল্প ব্যয় দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৯৮ কোটি টাকায়।

ব্যয় বৃদ্ধি প্রসঙ্গে প্রকল্প পরিচালক বলেন, ফ্লাইওভারের অ্যালাইনমেন্টে সামান্য পরিবর্তন আনতে হয়েছে। সংশোধিত ডিপিপিতে ভূমি অধিগ্রহণ খাতে অনুমোদিত ১৩৮ কাঠার পরিবর্তে ৫৯৬ দশমিক ১৮ কাঠা ভূমি অধিগ্রহণ করতে হয়েছে। এ সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভূমির তিন গুণ ক্ষতিপূরণের অর্থ। এ কারণে প্রকল্পটি সংশোধন করে ১ হাজার ৪৮ কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে।


ডিটি-বায়েজিদ লিংক রোড

উড়াল মহাসড়কের পাশাপাশি আজ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে বায়েজিদ বোস্তামী থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার সড়ক। এই সড়কের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১৯৯৬ সালে। তখন বায়েজিদ বোস্তামী সড়কের সঙ্গে ঢাকা ট্রাঙ্ক রোডকে (ডিটি রোড) যুক্ত করতে পাহাড়ি জনপদে সড়কটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। শুরুতে ৩৩ কোটি ৮১ লাখ টাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা থাকলেও এখন প্রকল্প ব্যয় বেড়ে ঠেকেছে ৩৫৩ কোটি টাকায়। এ ছাড়াও শুরুতে এই প্রকল্পে টোল নেওয়ার পরিকল্পনা না থাকলেও পরে সিডেএ টোল আদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অবশ্য ২০১৯ সাল থেকেই সড়কটি দিয়ে যান চলাচল করছে। 


বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড

কক্সবাজার, বান্দরবানসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষকে যানজটের ভোগান্তি ছাড়াই চট্টগ্রাম মহানগরীতে আসা-যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড। নির্মাণকাজ শেষে এই বাকলিয়া অ্যাকসেস রোডে এখন যান চলাচল করছে। এই প্রকল্পটিও প্রধানমন্ত্রী আজ উদ্বোধন করবেন। চট্টগ্রাম মহানগরীর শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়কের কালামিয়া বাজারের উত্তর পাশ থেকে নবাব সিরাজুদ্দৌলা রোডের চন্দনপুরা মসজিদ পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ (১৪৫৫ মিটার) সড়কটি নির্মাণ করেছে সিডিএ। 

২২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬০ ফুট প্রস্থের চার লেনের এই সড়কের দুই পাশে ড্রেন কাম ফুটপাথও নির্মাণ করা হয়েছে। উভয় পাশের ২০টি সংযোগ সড়কের সঙ্গে এই রাস্তাটি সংযুক্ত করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে যাতায়াত সমস্যায় ভুগতে থাকা বাকলিয়া ও চন্দনপুরার অর্ধলক্ষাধিক মানুষ সরাসরি এই সড়কটির মাধ্যমে উপকৃত হচ্ছে। এলাকাকে জলাবদ্ধতামুক্ত রাখতে রাস্তাকে মূল জমি থেকে প্রায় তিন ফুট উঁচু করা হয়েছে।

বাকলিয়া অ্যাকসেস রোডের প্রকল্প পরিচালক ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) প্রকৌশলী কাজী কাদের নেওয়াজ টিপু বলেনÑ কক্সবাজার, বান্দরবান জেলাসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের জনসাধারণকে যানজট থেকে মুক্তি দিতে সিডিএ এই বাকলিয়া অ্যাকসেস রোড প্রকল্পটি গ্রহণ করে। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই সড়ক নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। কিন্তু বাকলিয়ার ডিসি রোডের মৌসুমী আবাসিক এলাকায় ১০ তলা একটি ভবন নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ায় সড়কটি নির্মাণে একটু বিলম্ব হয়েছে। পরে সিডিএ অ্যালাইনমেন্ট পরিবর্তন করে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এই সড়কটির মাধ্যমে দিনে কমপক্ষে দুই লাখ মানুষ যাতায়াতের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। প্রকল্পটি যানজট নিরসনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা