কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৯ আগস্ট ২০২৩ ১৬:৪০ পিএম
আপডেট : ২৯ আগস্ট ২০২৩ ২০:২২ পিএম
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, সিইও শফিউল আজিম ও কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলস। প্রবা ফটো
ঢাকা-টরেন্টো রুটে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধি ও এয়ার কানাডার সঙ্গে কোড শেয়ারিং চুক্তি নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফা কামাল উদ্দীন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিমের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলস বৈঠক করেছেন।
মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) এক সংবাদ বিজ্ঞপিতে এ তথ্য জানান বিমান। এর আগে সোমবার রাজধানীর কুর্মিটোলায় বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এ বৈঠক হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপিতে বলা হয়, বিমানের চেয়ারম্যান ও সিইও বলাকায় কানাডার রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান। আনুষ্ঠানিক বৈঠকে কানাডা- বাংলাদেশের মধ্যে বিমান চলাচল ও এয়ার কানাডার সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তির সম্ভাব্য দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকোলাস বলেন, ‘বিমানের ঢাকা-টরেন্টো ফ্লাইট দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজ করেছে। এ রুটে যাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায়, ঢাকা-টরেন্টো ফ্লাইটের সফলতার ব্যাপারে সন্দেহগুলো দূর হয়েছে।’
বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফা কামাল উদ্দীন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও কানাডিয়ান হাইকমিশনের সহযোগীতায় ঢাকা-টরন্টো ফ্লাইট চালু করতে পেরেছে বিমান বাংলাদেশ। বিমানের এ রুটটি বর্তমানে অন্যতম লাভজনক রুটে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে এই রুটে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধিরও প্রস্তাব আসছে। রুটটি চালু হওয়ার ফলে ট্রানজিট জটিলতা নিরসন হয়েছে। বন্ধুপ্রতীম দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় শিক্ষা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর যাত্রীরাও উপকৃত হচ্ছেন।’
বিমানের সিইও শফিউল আজিম বলেন, ‘১৯৯৯ সাল থেকে কানাডার সঙ্গে বিমানের ইন্টারলাইন যোগাযোগ রয়েছে। আমরা সেটি আরও বিস্তৃত করতে চাই। এয়ার কানাডার সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তি সম্পন্ন হলে দুই এয়ারলাইন্সের পাশাপাশি যাত্রীরাও উপকৃত হবেন। ক্রমবর্ধমান যাত্রী চাহিদার কথা বিবেচনায় নিয়ে ফ্লাইট ফ্রিকুয়েন্সি বৃদ্ধির বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।;