× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১৯ বছর

ফেরত আনা যাচ্ছে না বিদেশে পলাতকদের

প্রবা প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২১ আগস্ট ২০২৩ ০০:৪১ এএম

আপডেট : ২১ আগস্ট ২০২৩ ১২:০৮ পিএম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ফাইল ছবি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ফাইল ছবি

রক্তাক্ত বিভীষিকাময় ২১ আগস্ট আজ সোমবার। বাংলাদেশের ইতিহাসে নৃশংস এক হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলটির সন্ত্রাসবিরোধী শান্তিপূর্ণ সমাবেশে এই নজিরবিহীন গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এ হামলায় প্রাণে বেঁচে গেলেও আক্রান্ত হন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই দিন দলীয় নেতাকর্মীরা মানববর্ম রচনা করে তাকে রক্ষা করেন। তবে আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী নিহত হন এই হামলায়। গ্রেনেডের স্প্লিন্টারে ক্ষতবিক্ষত হয়ে গুরুতর আহত হন কয়েকশ নেতাকর্মী। শরীরে স্প্লিন্টার নিয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করে আজও এ হামলার ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছেন অনেকেই। এই হামলার বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করে অন্যতম অভিযুক্ত তারেক রহমানসহ সকল অপরাধীর বিচার কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন আহতরা। মৃত্যুর আগে এই বিচারের রায় কার্যকর দেখে যাওয়ার আবেদনও জানিয়েছেন আহতদের অনেকে। ২১ আগস্টের সেই নারকীয় সন্ত্রাসী হামলার ১৯তম বার্ষিকী আজ।

২১ আগস্ট উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২১ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় ও নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিন। তিনি বলেন, ২০০৪ সালের এ দিনে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী সমাবেশে বর্বরতম গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এ হামলার মূল লক্ষ্য ছিল দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করা এবং আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করে হত্যা, ষড়যন্ত্র, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতি ও দুঃশাসনকে চিরস্থায়ী করা। আমি ২১ আগস্টের সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।


আরও পড়ুন: মৃত ভেবে আমাকে হাসপাতালে ফেলে রাখা হয়েছিল

আসামিদের ফেরাতে প্রচেষ্টা অব্যাহত


তারেক রহমানসহ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে আনতে নানা চেষ্টা চালাচ্ছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘আইন অনুযায়ী যে যে ব্যবস্থা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নেওয়া দরকার, সেটা নেওয়া হয়েছে। আমরা তারেক রহমানসহ দণ্ডিতদের ফিরিয়ে আনতে যেসব প্রক্রিয়া রয়েছে সেগুলো অনুসরণ করছি।’
এই মামলায় পলাতক ১৮ আসামির মধ্যে ৫ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিস জারি করা রয়েছে। কিন্তু তাদের ফেরত আনা সম্ভব হচ্ছে না। এই তালিকায় রয়েছেন মাওলানা তাজউদ্দিন, হারিস চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, রাতুল আহমেদ বাবু ও মো. হানিফ মিয়া। এদের মধ্যে হারিস চৌধুরীর মৃত্যু হয়েছে এবং তাকে রাজধানীর অদূরে সাভারে দাফন করা হয়েছে বলে ২০২২ সালের প্রথম দিকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। কিন্তু পুলিশের তালিকায় তিনি এখনও পলাতক।

এ প্রসঙ্গে পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি ইন্টারপোল শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) শরিফ মোস্তাফিজুর রহমান প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘গণমাধ্যমে হারিস চৌধুরীর মৃত্যু ও দাফনের খবর এলেও পুলিশ সেটা এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি। খবরটির সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।’

গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তারেক রহমানের নামে বিচারকাজ চলাকালে ২০১৫ সালের ১৩ মার্চ ইন্টারপোল রেড নোটিস জারি করে। কিন্তু ২০১৬ সালের ২৬ জানুয়ারি তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে তার বিরুদ্ধে পুনরায় রেড নোটিস ইস্যুর চেষ্টা করা হলেও তা সফল হয়নি। অন্যদিকে এ মামলায় হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানির যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
এই মামলার আসামিদের দেশে ফেরত এনে বিচারের মুখোমুখি করার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, ‘আইন অনুযায়ী যে যে ব্যবস্থা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নেওয়া দরকার, সেটা নেওয়া হয়েছে। আমরা তারেক রহমানসহ দণ্ডিতদের ফিরিয়ে আনতে যেসব প্রক্রিয়া রয়েছে, সেগুলো অনুসরণ করছি।’

পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, গ্রেনেড হামলা মামলায় ১৮ আসামি পলাতক। এ ছাড়া আসামি মুফতি হান্নান ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদের অন্য মামলায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে। আসামি ব্রিগেডিয়ার আব্দুর রহিম ও শেখ আবদুস সালাম কারাবন্দি থাকার সময় মারা গেছেন। তাদের মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

অন্য পলাতক আসামিদের মধ্যে লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার কানাডায়, জঙ্গি নেতা শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, মাওলানা আবু বকর, মো. ইকবাল, খলিলুর রহমান,
জাহাঙ্গীর আলম ওরফে বদর ও মাওলানা লিটন ওরফে জোবায়ের ওরফে দেলোয়ার পাকিস্তানে অবস্থান করছে বলে ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের। তবে কারও অবস্থান সম্পর্কেই সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই পুলিশের কাছে।

কারাগারে আছেন যারা


কারাগার সূত্র জানায়, এ মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে, সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু ও ডিজিএফআইর সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী কাশিমপুর কারাগারে, মাওলানা শেখ ফরিদ, মাওলানা আবু সাইদ, মুফতি মঈনউদ্দিন শেখ ওরফে আবু জান্দাল, হাফেজ আবু তাহের, মো. ইউসুফ ভাট ওরফে মাজেদ বাট, আবদুল মালেক, মফিজুর রহমান ওরফে মহিবুল্লাহ, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হোসাইন আহমেদ তামিম, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ও মো. উজ্জ্বল ওরফে রতন ঢাকা এবং গাজীপুর কাশিমপুরের পার্ট-২ ও হাইসিকিউরিটি কারাগারে বন্দি আছেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ পাওয়া বিএনপি নেতা আরিফুল ইসলাম আরিফ, জঙ্গিনেতা মুফতি আবদুর রউফ, হাফেজ ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই, মাওলানা আবদুল হান্নান ওরফে সাব্বির, মুরসালিন, মুত্তাকিন, জাহাঙ্গীর বদর, আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, আবু বকর সিদ্দিক ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, মো. ইকবাল, রাতুল আহমেদ, মাওলানা লিটন, মো. খলিল ও শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল ঢাকা ও গাজীপুরের বিভিন্ন কারাগারে রয়েছেন।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত হরকাতুল জিহাদ নেতা মাওলানা মহিবুল মুত্তাকিন, আনিসুল মুরসালিন নামে দুই সহোদর বর্তমানে ভারতের তিহার কারাগারে বন্দি।

সাজা খাটা শেষ হয়েছে যাদের


এ ছাড়া গ্রেনেড হামলা মামলায় বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডিত ১১ জন সাজা খেটে কারাগার থেকে বেরিয়ে গেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেনÑ সাবেক আইজিপি খোদাবক্স চৌধুরী, আশরাফুল হুদা ও শহুদুল হক, মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আমীন, লে. কর্নেল (অব.) সাইফুল ইসলাম জোয়ারদার, লে. কমান্ডার (অব.) সাইফুল ইসলাম ওরফে ডিউক, সাবেক ডিআইজি খান সাঈদ হাসান, ডিএমপির সাবেক ডিসি (পূর্ব) ওবায়দুর রহমান খান, জোট সরকার আমলের তদন্ত কর্মকর্তা সাবেক এএসপি আবদুর রশিদ, সাবেক এএসপি মুন্সী আতিকুর রহমান ও সাবেক পুলিশ সুপার রুহুল আমীন।

অক্টোবরে রিভিউ শেষ হতে পারে


গ্রেনেড হামলার দুই মামলায় (হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলা) আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের আবেদন), আপিল ও জেল আপিলের এখনও রায় হয়নি। তবে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিদের ডেথ রেফারেন্স শুনানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন বলেন, ‘হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট ডেথ রেফারেন্স বেঞ্চ আদালতের তিন হাজার পৃষ্ঠার পেপারবুক নিয়ে কাজ করছে। সেখানে মামলার বিস্তারিত রয়েছে। মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টের ১০-১২টি শুনানি লাগতে পারে। চলতি বছরের অক্টোবরের মধ্যে হাইকোর্টের রিভিউ শেষ হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘দুই সদস্যের হাইকোর্ট বেঞ্চের সিনিয়র বিচারপতির অসুস্থতার কারণে মামলার শুনানি আংশিকভাবে বিলম্বিত হয়। তবে আশা করা যায়, বেঞ্চ পুনরায় শুনানি শুরু করলে এতে বেশি সময় লাগবে না।’ বিচারিক আদালত আসামিদের যে সাজা দিয়েছেন, তা বহাল থাকবে বলেও আশা করেন তিনি।

মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট শিশির মনির বলেন, ‘হাইকোর্টে আশা করছি ন্যায়বিচার পাব। আসামিরা খালাস পাবেন।’ মামলার শুনানি দ্রুত শেষ করার তাগিদ দেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী কর্তৃক মনোনীত বিচারপতি শহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর এই ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের আপিল শুনানির প্রক্রিয়া শুরু হয়। গত বছরের ৩০ ও ৩১ অক্টোবর মামলা দুটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় উঠলে শুনানির অপেক্ষায় রাখেন আদালত।

প্রেক্ষাপট


২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে জঙ্গিবাদী অপশক্তি তৎকালীন ক্ষমতাসীন মহলের প্রত্যক্ষ মদদে গ্রেনেড হামলা চালায়। এতে তৎকালীন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত হন। তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অনেকেই আহত হন।
২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এই মামলায় ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। তাদের মধ্যে ১৪ জন হরকাতুল জিহাদের (হুজি-বি) সদস্য। এ ছাড়া রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন ও অপর ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

কর্মসূচি


২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে নির্মিত শহীদ বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করা হবে। এ ছাড়া বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে ২১ আগস্টের নারকীয় গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদ ও নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভা হবে। এতে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করবেন এবং বক্তব্য দেবেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ এবং তার সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা