× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ঈদের ৩য় দিনেও সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড়

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৪ ১৪:১৫ পিএম

ঈদের ৩য় দিনে সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। প্রবা ফটো

ঈদের ৩য় দিনে সদরঘাটে ঘরমুখো মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়। প্রবা ফটো

রাজধানীতে ঈদ উদযাপন শেষে আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন অনেকেই। চাঁদপুরগামী লঞ্চগুলোর কেবিন, প্রথম, দ্বিতীয় শ্রেণি বুকড, ডেকেও মিলছে না জায়গা। চাদর, লুঙ্গি বিছিয়ে বসেছে অনেক পরিবার।

বুধবার (১৯ জুন) সকাল থেকেই সদরঘাটে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সকাল ৭টা ২০ মিনিটে ছিল চাঁদপুরগামী লঞ্চের প্রথম ট্রিপ। সোনারতরী, মিতালি, আবে জমজম নামের লঞ্চ তিনটিও যাত্রীবোঝাই হয়েই ছেড়ে গেছে।

সকাল থেকে ঢাকার বিভিন্ন সড়ক ফাঁকা পাওয়া গেলেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদরঘাট পর্যন্ত যানবাহনের ব্যাপক চাপ দেখা গেছে। অনেকেই বাস, সিএনজি, গাড়ি থেকে নেমে শ্যামবাজারের ভেতর দিয়ে হেঁটে হেঁটে টার্মিনালে এসে লঞ্চ ধরেছেন।

যাত্রীদের অনেকে জানিয়েছেন, কোরবানি ঢাকায় দিয়েছেন। ফ্রিজে জমানো মাংস নিয়ে দুই দিন পর গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। আবার কেউ জানিয়েছেন, বিশেষ ডিউটির কারণে ঈদে ছুটি নেননি। তাই অফিস ডিউটি শেষে ছুটি নিয়ে বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে যাচ্ছেন।

চাঁদপুরের যাত্রী বোরহান উদ্দিন বলেন, ঈদে যাত্রাপথে পরিবার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। আগের অভিজ্ঞতায় এবার ঈদের আগে বাড়ি যাওয়ার চিন্তা করিনি। এখন ভোগান্তি ছাড়াই গ্রামের বাড়ি যাচ্ছি।

এদিকে, অনেকেই আবার ঈদের ছুটিতে আত্মীয়র বাড়িতে বেড়াতেও যাচ্ছেন। এমনই একজন বিথী বেগম। নারিন্দা তার শ্বশুরবাড়ি। ঢাকায় ঈদ করে তিনি এখন যাচ্ছেন পটুয়াখালী বাবার বাড়িতে। তিনি বলেন, শ্বশুরবাড়িতে ঈদ করেছি। এখন স্বামী-সন্তান নিয়ে বাবার বাড়িতে বেড়াতে যাচ্ছি।

ঝালকাঠি যাচ্ছেন পোশাক ব্যবসায়ী রুহুল আমিন। তিনি বলেন, অনেকেই চাঁদ রাতে কেনাকাটা করতে আসেন। শেষ সময়ে ব্যবসাও খুব ভালো হয়। তাই প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের আগে বাড়ি যাওয়া হয়নি। তাছাড়া ঈদের দুই একদিন পর ভোগান্তি ছাড়াই আরামে যাওয়া যায়।

যাত্রীবোঝাই লঞ্চ নিয়ে রওনা দিতে পেরে খুশি লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। চাঁদপুরগামী বোগদাদীয়া-৭ লঞ্চের টিকিট কাউন্টার থেকে জানানো হয়, সিঙ্গেল, ডাবল সব কেবিন ভাড়া হয়ে গেছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও বিজনেস ক্লাসের চেয়ারও খালি নেই একটিও। ডেকের যাত্রীদের অনেকে বসার জায়গা না পেয়ে ছাদে বসেছেন। মেঘলা আকাশ, রোদ নেই। যেতে কষ্ট হবে না।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা