প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১২:০১ পিএম
আপডেট : ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৩:৩৭ পিএম
যে ভাষায় আমরা কথা বলি, যার মাধ্যমে মনের ভাব প্রকাশ করি তাকে অর্জনের জন্যই ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বুকের তাজা রক্ত দিয়েছিল বাংলার সন্তানরা। একুশ মানেই অহংকার। একুশে ফেব্রুয়ারি এখন আর কেবল বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, একে দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার সম্মান। একুশে ফেব্রুয়ারি মানেই বাংলা ভাষার জয়গান পৃথিবীর সব ভাষার মানুষের মুখে, বাঙালির চেতনায় উজ্জীবিত হয় বিশ্ববাসী।
বিশ্বরঙ সব সময়ই শিল্পভাবনায় জাতিগত চেতনার সহযাত্রী। সে চেতনারই বহিঃপ্রকাশ বিশ্বরঙ একুশে ফেব্রুয়ারি সংকলন ২০২৫-এর সব প্রয়াসে। একুশ ঘিরেও তাই বিশ্বরঙের ফ্যাশনে এসেছে নানান বৈচিত্র্য। এখন এটি কেবল উদ্যাপনের দিন না, এটি আমাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশেরও একটি দিন। তাই একুশে ফেব্রুয়ারির পোশাকগুলো সাজানো হয়েছে কালো আর সাদা রঙের আঙ্গিকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে লাল রঙের উপস্থিতি কালো আর সাদা রঙকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। বাংলা বর্ণমালা হয়ে উঠেছে পোশাক অলংকরণে চেতনার অনুষঙ্গ।
শীতের শেষবেলায় পোশাকগুলোয় ব্যবহার করা হয়েছে সুতি কাপড়। বিশ্বরঙের শাড়ি, থ্রি-পিস, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, উত্তরীয়, মগ ইত্যাদিতে তুলে ধরা হয়েছে শহীদ মিনার, বাংলা বর্ণমালাসহ জ্যামিতিক নকশার বিভিন্ন নান্দনিক অনুষঙ্গ। কাজের মাধ্যম হিসেবে এসেছে টাই-ডাই, ব্লক, বাটিক, অ্যাপলিক, কাটওর্য়াক, স্ক্রিনপ্রিন্ট ইত্যাদি।
সুদীর্ঘ ৩০ বছরে দেশব্যাপী বিশ্বরঙের শোরুম সুপ্রিয় শুভানুধ্যায়ীদের আগ্রহী পদচারণে মুখরিত হয়েছে কৃতজ্ঞচিত্তে বারবার। শোরুমে গিয়ে কেনাকাটার সুযোগের পাশাপাশি যে-কেউ ঘরে বসেই শোরুমের সব সামগ্রী কেনাকাটা করতে পারবেন অনলাইনে www.bishworang.com.bd ওয়েবসাইটে, ফেসবুক পেজ BISHWORANG-এ অথবা ০১৮১৯২৫৭৭৬৮, ০১৭৩০০৬৮০৩৬ নম্বরে ফোন করেও কেনাকাটা করতে পারবেন।