প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১১:১৮ এএম
ফাইল ফটো।
বিচারকের সঙ্গে অপেশাদারিত্বমূলক আচরণ, আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আক্রমণাত্মক ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির (বার) সভাপতি মো. মোমতাজুল হক, আইনজীবী মো. আজহারুল ইসলাম, আইনজীবী ফেরদৌস আলম হাইকোর্টে হাজির হয়েছেন। তারা ওই ঘটনার জন্য হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার লিখিত আবেদন করেছেন।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় বিষয়টি প্রতিদিনের বাংলাদেশ নিশ্চিত করে বলেছেন, নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনার আবেদন আমরা হাতে পেয়েছি। আজ বুধবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হবে।
গত ২৫ জানুয়ারি আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আইন-আদালতের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন এবং বিচারকের সঙ্গে অপেশাদারিত্বমূলক, আক্রমণাত্মক ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজুল হক, আইনজীবী মো. আজহারুল ইসলাম, আইনজীবী ফেরদৌস আলমকে তলব করেন হাইকোর্ট।
নীলফামারীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) গোলাম সারোয়ারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৫ জানুয়ারি বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একইসঙ্গে আদালত অবমাননার দায়ে নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. মোমতাজুল হকসহ তিনজনের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।