× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

অনন্তপুরে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ

প্রবা প্রতিবেদন

প্রকাশ : ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১১:০৪ এএম

আপডেট : ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১২:২১ পিএম

 রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ

দেশি-বিদেশি দুই হাজারের বেশি সম্মানিত অতিথি। তাদের মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন দেশের সম্রাট, বাদশাহ, রাজা-রানী, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এ এক মহামিলন। সবাই এসেছেন ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে। রাজকীয় অথচ ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ আড়ম্বর ও আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে রানীকে শ্রদ্ধা জানান তারা। সোমবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় (বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টা) সেন্ট জর্জেস চ্যাপেলের অভ্যন্তরে অবস্থিত রাজা ষষ্ঠ জর্জ মেমোরিয়াল চ্যাপেলে রানীকে তার প্রয়াত স্বামী ডিউক অব এডিনবরার (প্রিন্স ফিলিপ) সঙ্গে সমাহিত করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রানীর পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠজনরা। তার সমাধির ওপর মার্বেলের ফলকে খোদাই করে লেখা রয়েছে ‘দ্বিতীয় এলিজাবেথ ১৯২৬-২০২২’।

গত ৮ সেপ্টেম্বর স্কটল্যান্ডে নিজের দুর্গ বালমোরালে ৯৬ বছর বয়সে মারা যান ৭০ বছর ধরে ব্রিটেনের সিংহাসনে থাকা রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ। গতকাল স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় (বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টা) শুরু হয় রানীর অন্তিমযাত্রার আনুষ্ঠানিকতা। দিনটি পালিত হয়েছে আবেগঘন, আড়ম্বরপূর্ণ রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। ব্রিটেনে এ ধরনের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্য সর্বশেষ হয়েছিল ৬০ বছর আগে দেশটির প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের ক্ষেত্রে। 

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্তিমযাত্রার দৃশ্য সরাসরি দেখতে লন্ডনের রাস্তার পাশে জড়ো হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। এ শোকযাত্রা ভালোভাবে দেখা যাবে--এমন জুতসই জায়গা খুঁজে পেতে অনেকে সেখানেই রাত কাটিয়েছেন। কেউ এনেছেন হাতে তৈরি তাঁবু, কেউ এনেছেন স্লিপিং ব্যাগ আবার কেউ এনেছেন বাতাস ঢুকিয়ে ফোলানো বিছানা। অনেকে সঙ্গে করে ফ্লাস্কভর্তি চা নিয়ে এসেছেন।

শোকযাত্রার সময় রানীর কফিন একনজর দেখতে আগে থেকেই রাস্তার পাশের বেষ্টনীর ওপারে ভিড় করেছিলেন লোকজন। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়--ব্রিটিশ রাজপ্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেসের বাইরে একটি মল ঘেঁষে যে নিরাপত্তাবেষ্টনী দেওয়া হয়েছে, এর একেবারেই সামনের দিকের একটি জায়গা পেয়েছেন মেলানি ওডে। ৬০ বছর বয়সি এ শিক্ষক রবিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ওখানে আসেন। তাঁবু খাটিয়ে দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে সেখানেই রাত কাটিয়েছেন তিনি। মেলানির জীবনে একবারই ইতিহাসের অংশ হওয়ার, শ্রদ্ধা জানানোর এমন সুযোগ এসেছে। তিনি বলেন, ‘এমন ঘটনা আগে দেখিনি। আমাকে আসতে হলো। ঘটনাটাই এমন যে, না এসে থাকা গেল না।’

রাস্তার পাশের বেষ্টনীর ওপারে মানুষের ভিড়

রাতভরই বিভিন্ন জায়গা থেকে সেখানে এসেন মানুষ জড়ো হয়েছে। কেউ এসেছেন ট্যাক্সিতে, আবার কেউ ট্রেনে চড়ে। ভিড় সামলাতে অতিরিক্ত ট্রেনসেবা চালু করা হয়েছে। শোকযাত্রা অনুষ্ঠানের রাস্তার পাশে যেসব মানুষ অবস্থান নিয়েছেন, তাদের কেউ কালো পোশাক পরে ভাবগাম্ভীর্য বজায় রাখছেন। আবার কেউ পতাকার আদলে পোশাক পরে ‘গড সেভ দ্য কুইন’ গাইছেন। বিভিন্ন বয়সের মানুষের উপস্থিতি সেখানে দেখা গেছে। কেউ আবার হুইলচেয়ারে করেও সেখানে এসেছেন।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ওয়েস্টমিনস্টার হলে রানীর প্রতি সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষ হয়েছে। ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে সামান্য দূরত্বে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের অবস্থান। আগত অতিথিদের প্রবেশের সুবিধার্থে সকাল ৮টায় গির্জাটির গেট খুলে দেওয়া হয়।

সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানের জন্য রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মরদেহবাহী কফিনটি নিয়ে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের দিকে রওনা হয়। রয়েল নেভির স্টেট গান ক্যারেজে করে রানীর কফিনটি নেওয়া হয়। নৌবাহিনীর ১৪২ জন কর্মকর্তা দড়িবাঁধা গাড়িটি টেনে নিয়ে যান। গাড়িটিকে সর্বশেষ প্রিন্স ফিলিপের চাচা লর্ড মাউন্টব্যাটেনের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয়েছিল। এর আগে ১৯৫২ সালে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাবা ষষ্ঠ জর্জের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায়ও এটি ব্যবহার করা হয়। গাড়িটির পেছন পেছন প্রিন্স উইলিয়াম, প্রিন্স হ্যারিসহ রাজপরিবারের সদস্যরা শোকযাত্রায় অংশ নেন।

রয়েল এয়ারফোর্স ও গুর্খার সদস্যদের পাশাপাশি স্কটিশ ও আইরিশ রেজিমেন্টের বাদক দলও এ আয়োজনে অংশ নেয়। ওয়েস্টমিনস্টার হল থেকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে পর্যন্ত সড়কে সারিবদ্ধভাবে রয়েল নেভি ও রয়েল মেরিনসের সদস্যরা দাঁড়িয়ে থাকেন। পার্লামেন্ট স্কয়ারে তিন সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। তাদের সঙ্গে ছিল রয়েল মেরিনসের বাদক দল।

বেলা ১১টায় ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে রানীর রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান শুরু হয়। কিছু দূরে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের দরজা খুলে দেওয়া হয়। এ সময় আমন্ত্রিত অতিথিরা সেখানে এসে প্রবেশ করতে শুরু করেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা রাজপরিবারের সদস্যের সঙ্গে যোগ দেন। তারা রানীর জীবন এবং কাজকে স্মরণ করেন। যুক্তরাজ্যের জ্যেষ্ঠ রাজনীতিবিদরা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীরাও অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ইউরোপের অন্যান্য রাজপরিবারের সদস্য, যাদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন রানীর রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়, তারাও অংশ নেন। তাদের মধ্যে বেলজিয়ামের রাজা ফিলিপ ও রানী মাথিলডা এবং স্পেনের রাজা ফেলিপে ও রানী লেটিজিয়া রয়েছেন।

রানীর শোকযাত্রায় তার ছেলে রাজা তৃতীয় চার্লস

যুক্তরাজ্যে মূলত রাজা ও রানীর ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার আয়োজন করা হয়। এ ধরনের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় কঠোর প্রটোকলবিধি অনুসরণ করা হয়ে থাকে। ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে হলো সেই ঐতিহাসিক গির্জা, যেখানে ব্রিটেনের রাজা ও রানীকে মুকুট পরানো হয়ে থাকে। ১৯৫৩ সালে রানীর অভিষেক অনুষ্ঠানও এখানেই হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে এই ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতেই প্রিন্স ফিলিপের সঙ্গে দ্বিতীয় এলিজাবেথের বিয়ে হয়েছিল। তবে অষ্টাদশ শতাব্দী থেকে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে কোনো রাজা বা রানীর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হয়নি। ২০০২ সালে এ গির্জায় রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মায়ের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া হয়েছিল।

ডিন অব ওয়েস্টমিনস্টার ডেভিড হোয়েল রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ জাস্টিন ওয়েলবি ধর্মীয় বক্তব্য দেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসও ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ করেন।

বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়। এ সময় অন্তিম সুর ‘দ্য লাস্ট পোস্ট’ বাজানো হয়। এরপর জাতীয়ভাবে দুই মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং রানীর বাদক দলের করুণ সুর বাজানোর মধ্য দিয়ে স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা নাগাদ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান শেষ হয়। দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে রানীর কফিনবাহী গাড়িটিকে টেনে টেনে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে থেকে ওয়েলিংটন আর্চে নিয়ে যাওয়া হয়। এ রাস্তায় সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকেন। বিগ বেন থেকে এক মিনিট পরপর ঘণ্টা বাজানো হয়। শোকযাত্রাটি খুব ধীরে রাজধানীর রাস্তা দিয়ে যায়। হাইড পার্ক থেকে প্রতি মিনিটে তোপধ্বনি করা হয়। এই শোকযাত্রায় নেতৃত্ব দেয় রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ। যাত্রাটি সাতটি ভাগে থাকে। প্রতিটি ভাগের অগ্রভাগে ছিল আলাদা বাদক দল। যুক্তরাজ্য এবং কমনওয়েলথের সেনাবাহিনী শোকযাত্রায় অংশ নেয়। এ সময় রাজা তৃতীয় চার্লস আরও একবার রাজপরিবারের সদস্যদের শোকযাত্রায় নেতৃত্ব দেন। সঙ্গে ছিলেন কুইন কনসর্ট, প্রিন্সেস অব ওয়েলস, কাউন্টেস অব ওয়েসেক্স ও ডাচেস অব সাসেক্স।

বেলা ৩টায় উইন্ডসর ক্যাসেলে ঢোকার জন্য পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ লং ওয়াকে আরেকটি শোকযাত্রা হয়। এই সড়কের দুই ধারে সেনাসদস্যরা দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে রাজা এবং রাজপরিবারের জ্যেষ্ঠ সদস্যরা উইন্ডসর ক্যাসেলের ভেতর কোয়ার্ডরেঙ্গেলের কর্টেজে যোগ দেন। বিকাল ৪টায় কিছু ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতার জন্য সেন্ট জর্জেস চ্যাপেল গির্জায় কফিনটি নেওয়া হয়। রানীর প্রয়াত স্বামী প্রিন্স ফিলিপের শেষকৃত্য এ গির্জাতেই হয়েছিল।

অপেক্ষাকৃত কম মানুষ সমবেত হওয়ার সুযোগ ছিল এখানে। ক্যান্টারবারির আর্চবিশপ জাস্টিন ওয়েলবির আশীর্বাদ নিয়ে উইন্ডসরের ডিন ডেভিড কনার ধর্মসভা পরিচালনা করেন। এ সময় রানীর মুকুট, রাজকীয় গোলক ও রাজদণ্ড শেষবারের মতো সরিয়ে নেওয়া হয় কফিন থেকে। আরও কিছু আনুষ্ঠানিকতার পর রানীর কফিন রয়েল ভল্টে নামানো হয়। বাঁশিবাদক দল প্রার্থনা এবং ‘গড সেভ দ্য কিং’ গান করে। বিকাল ৪টা ৩৫ মিনিটে রাজা এবং রাজপরিবারের সদস্যরা চ্যাপেল ছেড়ে চলে যান।

সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় (বাংলাদেশ সময় রাত দেড়টা) পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠজনদের উপস্থিতিতে সেন্ট জর্জেস চ্যাপেলের অভ্যন্তরে অবস্থিত রাজা ষষ্ঠ জর্জ মেমোরিয়াল চ্যাপেল সমাধিতে রানীকে তার প্রয়াত স্বামী ফিলিপের সমাধির পাশে সমাহিত করা হয়। রানীর সমাধির ওপর মার্বেলের ফলকে খোদাই করে লেখা রয়েছে ‘দ্বিতীয় এলিজাবেথ ১৯২৬-২০২২’।

৩২ বছর আগে তৈরি হয়েছিল রানীর বিশেষ ‘রাজকীয়’ কফিন

৯৬ বছর বয়সে মৃত্যুর পর ৭০ বছরের রাজত্ব শেষ হয় রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের। এখন চিরবিশ্রামে শায়িত। স্কটল্যান্ডের বালমোরালে মৃত্যুর পর তার জন্য তৈরি বিশেষ কফিনটি রাখা হয় সেখানকার সেন্ট জাইলস ক্যাথিড্রালে। রাজকীয় শোভাযাত্রা করে আনা হয় কফিনটি। রানীর রাজত্বকালের মতোই কফিনটির মহিমাও রাজকীয়।

৩২ বছর আগে তৈরি করা হয়েছিল কফিনটি। ইংলিশ ওককাঠ দিয়ে তৈরি করা হয় এ কফিন। রাজকীয় রীতি মেনে কফিনটির গায়ে সিসার পরত দেওয়া আছে। সিসার পরত থাকায় কফিনের ভেতর ও বাইরে বাতাস ও আর্দ্রতা প্রবেশ করতে পারে না। এ কারণেই দীর্ঘ সময় ধরে দেহ সংরক্ষণ করা যায়। আর একই কারণে কফিনটি অনেক ভারী।

রানীর কফিন বহন করছেন রাজকর্মীরা

কফিনটি কে তৈরি করেছিলেন, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। ১৯৯১ সাল থেকে লন্ডনে রাজপরিবারের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া পরিচালনা করে লেভারটন অ্যান্ড সন্স। সংস্থাটি জানিয়েছে, ওই বছরই উত্তরাধিকারসূত্রে তারা কফিনটি পেয়েছিল।

কফিনের ভেতর রানীর দেহের সঙ্গে বেশ কিছু মূল্যবান জিনিসপত্র রাখা হয়। সেগুলো যাতে নিরাপদে থাকে, তার জন্য এর ঢাকনাটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। বার্মিংহামের একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কফিনটির পিতলের হাতল তৈরি করেছে। এটি বিশেষভাবে রাজকীয় ক্যাসকেটের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আর কফিনটি সম্পর্কে লেভারটন অ্যান্ড সন্সের মালিক অ্যান্ড্রু লেভারটন বলেন, এটা এমন এক কফিন, যা একদিনে তৈরি করা সম্ভব নয়।

গত বছর মৃত্যু হয়েছিল রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের স্বামী প্রিন্স ফিলিপের। তার জন্য যে কফিনটি তৈরি করা হয়েছিল, রানীর কফিনটি হুবহু এক রকমের।

প্রবা/এনএস/এমজে

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা