× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

করোনার শেষ দেখা যাচ্ছে : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান

প্রবা ডেস্ক

প্রকাশ : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৩:০৪ পিএম

আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৪:৪৯ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ দুই বছরেরও বেশি সময় পর সম্প্রতি নাটকীয়ভাবে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার কমে এসেছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রস আধানম গেব্রিয়েসুস। তবু মহামারির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ জারি রাখার আহ্বান জানান তিনি।

আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক।

তিনি বলেন, ‘মহামারির শেষ বিবেচনায় বিশ্ব এর আগে এখনকার চেয়ে ভালো অবস্থানে কখনোই ছিল না। আমরা এখনও মহামারির শেষ অবস্থায় পৌঁছাতে পারিনি, কিন্তু এখন এর শেষ দেখা যাচ্ছে।’

তিনি এই সুযোগটি কাজে লাগানোর আহ্বান জানান।

চীনে ২০১৯ সালের শেষ দিকে করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর তা অল্প সময়ে সারাবিশ্বে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অফিশিয়াল ঘোষণায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রামিত হয়েছে ৬০ কোটির বেশি মানুষ। তবে প্রকৃত মৃত্যুর হার দেড় কোটির বেশি বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিভিন্ন সময় জানিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিজ্ঞানীদেরও অনুমান সে রকমই।

টেড্রস বলেন, ‘আশার কথা হচ্ছে গত সপ্তাহে সংক্রমণের হার সর্বনিম্ন স্তরে নেমে এসেছে। আমরা যদি এখনই এই সুযোগটি গ্রহণ না করি, তবে আমরা করোনার আরও নতুন ধরন, আরও মৃত্যু, আরও ক্ষতি এবং আরও অনিশ্চয়তার ঝুঁকি বেড়ে যাবে।’

সুযোগ গ্রহণ বলতে তিনি বুঝিয়েছেন, সতর্কতা গৃরুত্বসহকারে অবলম্বন করতে হবে। এছাড়া এ ভাইরাসের সঙ্গে লড়তে ছয়টি নীতিমালা প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

ট্রেড্রোস বলেন, সব দেশের উচিত তাদের নীতিমালাগুলো কঠোরভাবে পর্যালোচনা করা এবং কোভিড-১৯ কিংবা ভবিষ্যতে আসতে পারে এমন সব ভাইরাস মোকাবিলার জন্য উপযুক্ত প্রস্তুতি গ্রহণ। 

তিনি উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় শতভাগ টিকা নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিয়মিত পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার জেষ্ঠ্য মহামারি বিষয়ক বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরখোভ বলেন, করোনা শেষ হয়ে আসলেও পরবর্তীতে বিশ্বে যেকোনো সময় ওমিক্রন বা এ ধরনের অন্যান্য ভাইরাসের আরও সাব-ভ্যারিয়েন্ট দেখা দিতে পারে।

অন্য আরেকটি ভাইরাস মাঙ্কিপক্সের সংক্রমণ এখন কম থাকলেও এ বিষয়েও সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেন টেড্রোস।

গত মাসেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, ভ্যাকসিন এবং নিয়মিত পরীক্ষার আওতায় এনে ইউরোপে মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কমিয়ে আনা সম্ভব।


প্রবা/এনএস/টিকে

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা