মজার ঘটনা
প্রবা প্রতিবেদন
প্রকাশ : ৩০ আগস্ট ২০২৩ ১২:৪০ পিএম
আপডেট : ৩০ আগস্ট ২০২৩ ১২:৪৪ পিএম
জীবের জীবনরহস্য লুকিয়ে থাকা ডিএনএ নিয়ে একসঙ্গে গবেষণা করেছেন বিজ্ঞানী জেমস ডি. ওয়াটসন ও ফ্রান্সিস হ্যারি কম্পটন ক্রিক। এজন্য তারা নোবেল পুরস্কারও পান। সংক্ষেপে তাদের ডাকা হয় ‘ওয়াটসন-ক্রিক’ নামে। দুজনের নাম যেন এক শব্দজোড়।
ক্রিক বয়সে ওয়াটসনের চেয়ে ১২ বছরের বড় হলেও কখনোই ক্রিকের নাম আগে বসানো হয় না। এটা কেন? অনেকের ধারণা, ওয়াটসন-ক্রিকÑ এভাবে বললে শ্রুতিমধুর শোনায় তাই।আসল ঘটনা কিন্তু আলাদা।
১৯৫৩ সালে ওয়াটসন ও ক্রিক দুজনে মিলে ডিএনএর নকশা তৈরি করেন। এরপর তারা এ বিষয়ের ওপর প্রবন্ধ লিখে বিজ্ঞান বিষয়ক পত্রিকা নেচারের ঠিকানায় পাঠিয়ে দেন। তাদের লেখা প্রকাশ করতে গিয়ে পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলী বুঝে উঠতে পারেননি, লেখক হিসেবে কার নাম আগে বসাবেন। অবশেষে দুজনের নাম নিয়ে তারা টস করেন। টসে ওয়াটসনের নাম উঠলে তার নাম আগে বসিয়ে নিবন্ধ ছাপা হয়। সেই থেকে সব জায়গায় ওয়াটসনের নাম আগে বসে, পরে ক্রিক।