তাহমিদা ইসলাম
প্রকাশ : ০৬ এপ্রিল ২০২৩ ১৬:১৬ পিএম
ওয়ারসান
শায়ারের জন্ম নাইরোবিতে ১৯৮৮
সালে। সোমালি পরিবারে বেড়ে ওঠা, থিতু
হয়েছেন য়ুক্তরাজ্যে। একাধিক পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে একটি ওয়ার্কশপ চালান
যেখানে ব্যক্তিগত ট্রমা থেকে উদ্ধার পাওয়ার
কাজে কবিতাকে ব্যবহার করার চেষ্টা হয়।
তাঁর কবিতা রূপ-রূপক এসবের
বাইরে বেরিয়ে একটা আলাদা জায়গা
খুঁজে নেয়
বিপরীতে
কবিতাটি
শুরু করা যেতে পারে
একটি
ঘরের উল্টো হাঁটা দিয়ে।
সে
জ্যাকেটটা খুলে এবং
আজীবনের
মতো বসে পড়ে
এভাবেই
আমরা ফিরেয়ে আনি বাবাকে।
আমার
নাক থেকে ঝড়তে থাকা
রক্ত
আবার
পিছনে ফিরে যায়
পিঁপড়েরা
দলবেঁধে গর্তে ফিরে যায়
আমাদের
শরীর ছোট হয়ে আসে
আমার
বুক আবার বুকেই মিশে
যায়
তোমাদের
গাল তুলতুলে হয়ে যায়
দাঁতের
মাড়ি থেকে দাঁত উধাও
হয়ে যায়
আমি
আমাদের ভালোবাসাতে পারি
শুধু
সেই শব্দটা একবার বলো।
অনুমতি
না নিয়ে যারা হাত
ছুঁতে আসে
তাদের
লাথি দাও,
আমি
কবিতাটি লিখতে পারি,
আবার
গায়েব করে দিতে পারি।
সৎ
বাবার মুখ থেকে মদ
আবার গ্লাসে চলে আসলো,
মা
আবার সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে
উপরে উঠতে লাগলো
ভেঙে
যাওয়া হাড়গোড় আবার জোড়া লেগে
গেল
মা
হয়তো অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
হয়তো
আমরা সুস্থ বাচ্চা?
এই
জীবনচক্রের পুরাটাই লিখবো,
আর
এতই দরদ দিয়ে লিখবো
যে
এর
বাইরে আর কিছুই দেখতে
পাবে না।
এর
বাইরে আর কিছুই দেখতে
পাবে না।
আর
এতই দরদ দিয়ে লিখবো
যে
এই
জীবনচক্রের পুরাটাই লিখবো,
হয়তো
আমরা সুস্থ বাচ্চা?
মা
হয়তো অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
ভেঙে
যাওয়া হাড়গোড় আবার জোড়া লেগে
গেল
মা
আবার সিঁড়ি দিয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে
উপরে উঠতে লাগলো
সৎ
বাবার মুখ থেকে মদ
আবার গ্লাসে চলে আসলো,
আবার
গায়েব করে দিতে পারি।
আমি
কবিতাটি লিখতে পারি,
তাদের
লাথি দাও,
অনুমতি
না নিয়ে যারা হাত
ছুঁতে আসে
শুধু
সেই শব্দটা একবার বলো।
আমি
আমাদের ভালোবাসাতে পারি
দাঁতের
মাড়ি থেকে দাঁত উধাও
হয়ে যায়
আমার
বুক আবার বুকেই মিশে
যায়
আমাদের
শরীর ছোট হয়ে আসে
পিঁপড়েরা
দলবেঁধে গর্তে ফিরে যায়
আবার
পিছনে ফিরে যায়
আমার
নাক থেকে ঝড়তে থাকা
রক্ত
এভাবেই
আমরা ফিরেয়ে আনি বাবাকে।
আজীবনের
মতো বসে পড়ে
সে
জ্যাকেটটা খুলে এবং
একটি
ঘরের উল্টো হাঁটা দিয়ে।
কবিতাটি
শুরু করা যেতে পারে