× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

বইয়ের মলাট লেখকের ললাট

ইমদাদুল হক মিলন

প্রকাশ : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৫:৩৬ পিএম

বইয়ের মলাট লেখকের ললাট

আমার প্রথম বইয়ের প্রচ্ছদ এঁকেছিলেন প্রাণেশ কুমার মণ্ডল। বইয়ের নাম ভালোবাসার গল্প। প্রকাশক বুক সোসাইটি। ১৯৭৭ সালের কথা। বইটি প্রকাশিত হয়েছিল বেশ অলৌকিকভাবে। সে কথা অন্যত্র একবার লিখেছি বলে এখানে আর লিখছি না। তবে বইটির প্রচ্ছদ আমার পছন্দ হয়নি। কালোর ওপর জন্ডিসের মতো প্যাড়প্যাড়ে একটি রঙে লেখা ভালোবাসার গল্প। আর কালো হলুদ সাদার মিশ্রণে পিনপিনে চোখের দুটি নারীমুখ।

তখন বাংলাদেশের বিখ্যাত শিল্পী কাজী হাসান হাবিব এবং গ্রেট আফজাল হোসেনের সঙ্গে আমার গভীর বন্ধুত্ব। ভালোবাসার গল্পের একটি খুবই আধুনিক এবং চমৎকার কাভার আমার মুখ চেয়ে এঁকেও দিয়েছিলেন হাবিব কিন্তু বুক সোসাইটির স্বত্বাধিকারী মোস্তফা কামাল সাহেব সেই কাভার পছন্দ করলেন না, বাতিল করে দিলেন।

মোস্তফা কামাল সাহেব মানুষ হিসেবে অসাধারণ ছিলেন। রাস্তা থেকে ডেকে নিয়ে আমার বই বের করে দিয়েছিলেন। আর কে না জানে সেই সময় নতুন লেখকের বই বের করা খুব কঠিন ব্যাপার। আজকের মতো চাইলাম আর বই বেরিয়ে গেল এই অবস্থাটা তখন ছিল না। আমার চেয়ে সিনিয়র কত ব্রাইট লেখকের বই তখনও বেরোয়নি।

কিন্তু কামাল ভাই ছিলেন রুচি এবং মেজাজের দিক দিয়ে কিছুটা প্রাচীনপন্থী। অথবা কী ধরনের প্রচ্ছদ হলে বই বিক্রির কিছুটা সম্ভাবনা থাকে তা তিনি যেন ভাল করে জানতেন। অর্থাৎ বাণিজ্যিক দিকটা মাথায় রাখতেন।

কিন্তু আমার মনটা খুঁতখুঁত করে। আহা হাবিবের কাভারটা যদি হতো! কিন্তু সাহস করে কামাল ভাইকে যে বলব সেই সাধ্য নেই। কারণ লেখক হিসেবে আমার তখনও পর্যন্ত কোনও অবস্থানই তৈরি হয়নি। কাভার নিয়ে যে বাড়াবাড়ি করব, কামাল ভাইকে যে বলব হাবিবের কাভারেই বইটা বের করতে হবে, তিনি যদি রেগে যান! রাগ করে যদি বইটাই বের না করেন!

কাভার ভালোমন্দ কোনও ব্যাপার না, বই বেরুনোটাই ব্যাপার। আমি হাসি হাসি মুখ করে কামাল ভাইয়ের সিদ্ধান্ত মেনে নিলাম। যথাসময়ে বই বেরিয়ে গেল। বলতে দ্বিধা নেই, এই বই লেখক হিসেবে আমার ভাগ্য খুলে দিয়েছিল। এখন বাংলাদেশের বাঘা বাঘা লেখকের বইও বছরে দু চার পাঁচ শয়ের বেশি বিক্রি হয় না। ভালোবাসার গল্প এক বছরে বিক্রি হলো দেড় হাজার কপি। কামাল ভাই খুবই খুশি হলেন। প্রথম সংস্করণ ছাপা হয়েছিল সোয়া দু হাজার। ১০২ পৃষ্ঠার বইয়ের দাম সাত টাকা। ফলে আমার প্রথম সংস্করণের রয়্যালটি বাবদ দুবারে চার শ টাকা আমাকে তিনি দিয়েছিলেন। কত পার্সেন্ট হিসেবে দিলেন বুঝিনি।

তবে কামাল ভাইয়ের ধারণা হয়েছিল বইটি ভালো বিক্রির পেছনে প্রাণেশ বাবুর কাভারটি বেশ বড় ভূমিকা পালন করেছে। একদিন কথাটা আমাকে বললেনও।

বইয়ের আকর্ষণীয় প্রচ্ছদ নাকি লেখকের ভাগ্য খুলে দেয়। কথায় আছে বইয়ের মলাট, লেখকের ললাট

কথাটা শুনে ভেতরে ভেতরে একটু অপমান বোধ করেছিলাম। তার মানে কী? আমার লেখার গুণে বইটি বিক্রি হয়নি? হয়েছে কাভারের জন্য?

তবে এখন বুঝি, বই বিক্রির ক্ষেত্রে কাভার সত্যি একটা বড় ভূমিকা পালন করে। বিয়ের কনে যত সুন্দরই হোক, তাকে আকর্ষণীয় করে সাজানো একটা বড় ব্যাপার। বইয়ের মলাট সত্যি লেখকের ললাট। অনেক পচা বইও ভালো কাভারের কারণে হু হু করে বিক্রি হয়ে যায়।

অমর একুশে গ্রন্থমেলাÑ গত শতকের আশির দশকের একটি ছবি


বুক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত আমার অনেকগুলো বইয়ের কাভার করেছিলেন প্রাণেশ মণ্ডল। শুধু বাছাই গল্প-এর কাভার করে দিয়েছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী।

আমার দ্বিতীয় বই বেরিয়েছিল মুক্তধারা থেকে। সেটা আমার প্রথম ছোটদের উপন্যাস চিতারহস্য। কাভার করেছিলেন আফজাল হোসেন। মুক্তধারা আমার প্রথম উপন্যাস যাবজ্জীবন ছেপেছিল। যাবজ্জীবনের প্রচ্ছদ করেছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী। তবে সময় নিয়েছিলেন মাত্র চার বছর। আটাত্তর সালের শেষদিকে তাকে কাভার করতে দেয়া হলো, ঊনআশির শেষদিকে আমি জার্মানিতে চলে গেলাম, আশির শেষদিকে ফিরে দেখি তখনও পর্যন্ত কাভারটা কাইয়ুম ভাই করেননি। কাভারের জন্য সেই বই বেরুল তিরাশি সালে।

কাইয়ুম চৌধুরী আমার পাঁচটি বইয়ের কাভার করেছেন। যাবজ্জীবন, বাছাই গল্প, রূপনগর, বারো রকম মানুষ এবং ভূমিপুত্র। সেগুলোর কোনওটাই এখন আর তাঁর প্রচ্ছদে নেই। বিভিন্ন এডিশান বিভিন্ন প্রকাশকের কাছ থেকে বেরুবার ফলে প্রচ্ছদশিল্পী বদলে গেছে।

একটা সময়ে আমার বইয়ের একচেটিয়া কাভার করেছেন কাজী হাসান হাবিব। তখন অফসেটে কাভার ছাপার কথা প্রকাশকরা ভাবতে চাইতেন না। খরচ বাঁচাবার জন্য ব্লকে ছাপতেন। ফটো কম্পোজ, কম্পিউটার কিছুই আসেনি। বই ছাপা হলো হ্যান্ড কম্পোজে। এই অবস্থায় আমার পরাধীনতা উপন্যাসের কাভার করলেন হাবিব। এক রঙের কাভার। সলিড কালোর ভেতর থেকে সাদায় এক যুবকের মুখ। বললেন কাভারটা অফসেটে ছাপতে হবে। প্রকাশক নওরোজ সাহিত্য সংসদের ইফতেখার রসুল জর্জ। জর্জভাই আমাকে খুবই ভালবাসেন। আমার অনুরোধ রাখলেন। ছাপা হওয়ার পর কাভার দেখে মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার উপক্রম আমার। শুধুমাত্র একটি রঙ ব্যবহার করে যে এমন একটি কাভার করা যায়, ভাবা যায় না। এখনও পর্যন্ত সেই কাভারটির কথা অনেকেই বলেন। ধ্রুব এষ বলেন প্রায়ই। সেদিন বললেন অন্যপ্রকাশের মামুন রহমান।

তারপর কতবার যে পরাধীনতার কাভার বদলেছে কিন্তু হাবিবের সেই কাভারটির ধারে কাছে পৌঁছায়নি কোনওটা। চার রঙ ব্যবহার করেও হাবিবের এক রঙের কাছে দাঁড়াতে পারেনি কেউ।

অনিন্দ্য থেকে প্রকাশিত আমার নির্বাচিত প্রেমের গল্প বইটিরও দুর্দান্ত কাভার করেছিলেন হাবিব। সেই কাভার এখনও আমার চোখে লেগে আছে। বইটির তেরোটি এডিশান হয়েছিল।

হাবিবের পর, আবার কিছুটা একই সময় আমার বহু কাভার করেছেন আফজাল হোসেন। তারও এক রঙে করা দিনগুলি অসাধারণ কাভার। বিদ্যাপ্রকাশ থেকে আমার দিনগুলি আর অভিমান পর্ব একই সঙ্গে বেরিয়েছিল এবং বাংলাদেশের প্রথম লেমিনেটেড কাভারের উপন্যাস এই দুটো। তখন ঢাকায় কোনও লেমিনেশন মেশিন ছিল না। ইন্ডিয়ান একটা মেশিন ছিল বরিশালে। সেখান থেকে করিয়ে আনা হয়েছিল।

আমার বইয়ের বহু স্মরণীয় কাভার করেছেন আফজাল হোসেন। যেমন নায়ক। আহা, কী যে সুন্দর কাভার ছিল নায়কের! আর একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় বই তোমাকে ভালোবাসি। এবার পনেরোতম মুদ্রণ প্রকাশিত হলো বইটির কিন্তু প্রচ্ছদ আমি বদলাতে দেইনি। আফজালের সেই অসাধারণ প্রচ্ছদটিই রয়ে গেছে। এখনও সেই বই হাতে নিলে মন ভালো হয়ে যায়। শুধু প্রচ্ছদের জন্য। তবে প্রচ্ছদের ব্যাপারে আফজালের মতো খুঁতখুঁতে শিল্পী আমি আর দেখিনি। বিদেশিনী নামে আমার একটা বইয়ের কাভার করতে গিয়ে ফ্রি হ্যান্ডে বিদেশিনী শব্দটা সে পর পর চার পাঁচশোবার লিখেছিল। দুপুর থেকে রাত এগারোটা পর্যন্ত। কিন্তু দুঃখজনক ঘটনা হলো সেই বইটা বেরোয়নি। কাভারটা যে কোথায় হারিয়ে গেছে!

হাশেম খান বোধহয় আমার কোনও কাভার করেননি। সৈয়দ ইকবাল একটা করেছিলেন। রফিকুন নবী, মানে রনবী করেছিলেন রাত বারোটা নামে একটি কিশোর গল্পগ্রন্থের প্রচ্ছদ। বইটি বেরিয়েছে প্রতীক প্রকাশন থেকে। প্রতীকের মালিক আলমগীর রহমান আমার দীর্ঘদিনের বন্ধু। রাত বারোটার বিক্রিতে তিনি খুব খুশি নন। ছোট ছোট দুটো এডিশান হয়েছে। একবার বইটির খবর জানতে চেয়েছিলাম, তিনি বললেন, রাত বারোটা আমার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে।

আলমগীর ভাই অবশ্য খুবই ঠাট্টাপ্রিয় মানুষ।

একটা সময়ে মাসুক হেলাল আমার অজস্র কাভার করেছেন। ও রাধা ও কৃষ্ণ উপন্যাসটির একটি এডিশান থেকেই মাসুকের কাভার। প্রথম প্রকাশকের কাছে দুটো এডিশান হয়েছিল, তারপর বইটি চলে এলো অনন্যা প্রকাশনীতে। তখন নতুন করে আবার কাভার করলেন মাসুক। সেই কাভারে এগারো বারোটি এডিশান হয়েছে।

মাসুকের পর সমর মজুমদার এবং ধ্রুব এষ আমার নিয়মিত প্রচ্ছদশিল্পী। সমরের করা ভালোবাসার সুখ দুঃখ উপন্যাসটি বিক্রির ক্ষেত্রে একটা রেকর্ড করেছিল। ৯৩ সালের একুশে বইমেলায় পঁয়ত্রিশ হাজার কপি বই বিক্রি হয়েছিল। সারা বছরে বইটির বিক্রি ছিল পঁয়ষট্টি হাজার কপি। এ পর্যন্ত বোধহয় আশি নব্বই হাজার কপি বিক্রি হয়েছে।

ধ্রুব এষ আমার কাভার করে ৮৮ কিংবা ৮৯ সাল থেকে। তখনও পর্যন্ত তাকে আমি দেখিনি, কোথায় থাকে কী করে কিচ্ছু জানি না। কোনও কোনও প্রকাশক তাকে দিয়ে আমার বইয়ের কাভার করিয়ে আনান, আমাকে দেখান, আমি মুগ্ধ হয়ে দেখি। বেশ নতুন ধরনের, আকর্ষণীয় কাভার। একটার পর একটা কাভার পছন্দ করি, বই ছাপা হতে থাকে। এদিক ওদিক ধ্রুবর একটু আধটু প্রশংসাও শুনছি। প্রকাশকরা ভাবতে শুরু করেছেন, দুর্দান্ত কাজ করছে ছেলেটি। কিন্তু আমি তাকে চিনি না। তখনও পর্যন্ত চোখেই দেখিনি, মুখোমুখি পরিচয়টা হয়নি। লুৎফর রহমান রিটন, আমীরুল ইসলাম, আহমাদ মাযহার ওদেরকে ধ্রুবর কথা জিজ্ঞেস করি। ওদের সঙ্গে ভাল পরিচয় ধ্রুবর। কিন্তু আমার সঙ্গে কিছুতেই দেখা হয় না। তখনও পর্যন্ত ধ্রুব আমার একমাত্র আর্টিস্ট যাকে আমি চিনি না কিন্তু তার করা কাভার একটার পর একটা মুগ্ধ হয়ে একসেপ্ট করছি। যে কোনও প্রকাশক বইয়ের জন্য এলে বলে দিচ্ছি ধ্রুবকে দিয়ে কাভার করাবেন।

এইভাবে নব্বই সাল।

তারকালোক ভবন থেকে ছোটদের পত্রিকা কিশোর তারকালোক বেরুবার প্রস্তুতি চলছে। তারকালোকের মালিক সম্পাদক আরেফিন বাদল চাইলেন আমি কাগজটির সম্পাদকের দায়িত্ব নিই। বাদল ভাই আমার ঘনিষ্ঠজন। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে ভালই লাগবে।

দায়িত্বটা আমি নিলাম।

তখন তারকালোকের অফিস কাঁটাবন এলাকায়। দুপুরের পর গিয়ে আমি সেখানটায় বসি। কিশোর তারকালোকের নানা রকমের প্ল্যান করছি। একবার এক বিকেলে একজন যুবক এসে আমার টেবিলের সামনে দাঁড়াল। লম্বা এবং রোগা ধরনের যুবক। মাথায় এলোমেলো লম্বা ঘন চুল, মুখে ঘন দাড়িগোঁফ, তীক্ষ্ন খাড়া নাক, পোশাক আশাক তেমন সুবিধের না, ঢোলাঢালা শার্ট আর জিনসের প্যান্ট এবং সেগুলো বেশ কয়েকদিন ধোয়া হয়নি। কিন্তু যুবকটির চোখে আশ্চর্য এক দ্যুতি, মুখে স্নিগ্ধ হাসি। এই ধরনের মানুষকেই বুঝি প্রিয়দর্শন বলে।

আমি মুগ্ধ হয়ে তার দিকে তাকিয়েছি। বলল, আমি আপনার সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। আমার নাম ধ্রুব এষ।

নাম শুনে আমি লাফ দিয়ে উঠেছি। তুমি তো আশ্চর্য ছেলে! আমার বইয়ের কাভার কর আর তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় নেই! কতজনকে দিয়ে খবর পাঠিয়েছি তোমাকে, কিন্তু তুমি আমার সঙ্গে দেখা করনি।

ধ্রুব মৃদু হেসে বলল, আমার একটা প্রতিজ্ঞা ছিল।

কী প্রতিজ্ঞা?

আপনার পঁচিশটা বইয়ের কাভার না করে আপনার সঙ্গে দেখা করব না। আজ পঁচিশটা কাভার পুরো হয়েছে। এজন্য আপনার সঙ্গে দেখা করতে এলাম।

শুনে আমি হতভম্ব। ওই মুহূর্তেই বুঝে গেলাম ছেলেটি অন্যরকম। তার চোখের মতো চরিত্রও ভিন্ন। আমি ধ্রুবর প্রেমে পড়ে গেলাম। আজ অনেক বছর, সেই প্রেম একটুও ম্লান হয়নি বরং বেড়ে গেছে। আমার বই মানে এখন ধ্রুবর কাভার। নূরজাহান বইটির ফার্স্ট পার্টের দুটো কাভার করেছে ধ্রুব। এখন যে কাভারটির বই আছে, সেটির কোনও তুলনা হয় না। ওরকম কাভার শুধুমাত্র ধ্রুবর পক্ষেই করা সম্ভব। আর ছোটদের বইয়ের কাভার ইলাস্ট্রেশানে ধ্রুবর তুলনা ধ্রুব। সবকিছু মিলিয়ে এই শিল্পীর ভেতর একজন মহান সাধক কাজ করেন। যিনি নিরন্তর নিজেকে বানাবার সাধনা করে যাচ্ছেন।

আরেকজন প্রচ্ছদশিল্পীর কথা বলে এই লেখা শেষ করব। তার নাম মাসুম রহমান। নিজেদের প্রকাশনা অন্যপ্রকাশের বাইরে কোনও কাজ তিনি করেন না। কিন্তু কাজে নতুনত্ব এবং ভিন্নতা আছে। হ‍ুমায়ূন আহমেদের আজ আমি কোথাও যাব না বইটির অসাধারণ কাভার করেছেন তিনি। এবারের বইমেলায় বেরুবে আমার পলাশ ফুলের নোলক। বইটির প্রচ্ছদ দেখে আমি একটু ভয় পাচ্ছি। বোধহয় আমার লেখার তুলনায় প্রচ্ছদ বেশি ভাল হয়ে গেছে।  

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা