সৌম্য সালেক
প্রকাশ : ২১ মার্চ ২০২৫ ১৩:২২ পিএম
‘দ্যরদ তো হোতা হ্যায়, দ্যরদকে দিন হী পেয়ারে হ্যায়
জ্যায়সে তেজ ছুরি কো হ্যমনে রহ-রহ ক্যর ফির ধার কিয়া’
ব্যথা তো আছেই, ব্যথার দিনগুলোই প্রিয়
বেদনার ছুরিকে বারবার শান দিই আমি।
Ñমীনা কুমারী
শ্রোতারা ইচ্ছুক অপঘাতে আঁতকে উঠলে মীনা কুমারী আরও বেশি উত্তাল হয়ে পড়ে;
বিচ্ছেদের বিগত কাহন থেকে মুখ ফিরিয়ে যেন ওরা দেখে রক্তাক্ত হৃদয়ের ভাষা
যেন বোঝে কাকে বলে অশ্রুর অভিঘাত, কাকে বলে বিরহ-রচনা!
মেঝে তখন ভেঙে বিচ্ছুরিত কাচের বিছানা। টুকরো কাচ, বিক্ষত পা আর নূপুরের নিক্বণে ব্যথিত হৃদয়ের যে সংগীত সে উগরে দিয়েছে, ওরা তার কিছুই দেখল না! ওদের চোখে ছিল শুধু রক্তমাখা দুটি পা, কণ্ঠে কিছু উহুঁ আহা। কেবল অশ্রু দেখেছিল ওরাÑ হৃদয়ের জখম দেখেনি!