যশোর প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ১৯:৪৪ পিএম
আপডেট : ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ২০:০২ পিএম
যশোরের বেনাপোল বন্দরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র অসাধু কাস্টমস কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে অবৈধভাবে বিভিন্ন পণ্য আমদানি করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
চক্রটি কখনও পচনশীল কাঁচামালের ট্রাকে শাড়ি, থ্রি পিস, কখনও শুঁটকি মাছের ভিতরে চিংড়ি মাছ, পানের ভিতরে মাদকদ্রব্যের মতো অবৈধ মাল নিয়ে আসছে। তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। অবৈধ পণ্য প্রায়ই আমদানি হলেও মাঝে মাঝে ধরা পড়ে। সর্বশেষ গত শনিবার একটি ছোট চালান ধরা পড়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মো. আব্দুল হাকিম বলেন, গোপন সাংবাদের মাধ্যমে জানতে পারি ভারত থেকে একটি সামুদ্রিক মাছের চালানে দামি চিংড়ি মাছ আনা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তারা আমদানি চালানটা হেফাজতে নেন। ট্রাক তল্লাশি করে আমদানি করা সামুদ্রিক মাছের চালানের মধ্যে ঘোষণাবহির্ভূত অতিরিক্ত ৪৭০ কেজি বড় আকারের চিংড়ি মাছ জব্দ পাওয়া গেছে। এসব মাছের শুল্ক প্রায় ১৫ লাখ টাকা, যা তারা ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করছিল।’ এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে তিনি জানান। কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, এ চালানটির আমদানিকারক খুলনার বুলবুল ট্রেডার্স। খালাসের দায়িত্বে ছিল বেনাপোলের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট শহিদ ট্রেডিং কর্পোরেশন।