‘চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে ৪৯ পেশায় উচ্চ প্রবৃদ্ধি’

‘চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে ৪৯ পেশায় উচ্চ প্রবৃদ্ধি’ বলে জানিয়েছে আইএলও বাংলাদেশ এবং কক্সবাজার চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। ‘চট্টগ্রাম-কক্সবাজার অঞ্চলে দক্ষতার চাহিদা এবং সরবরাহ মূল্যায়ন’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এমন তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বাধা সৃষ্টিকারী দক্ষতার ঘাটতি গুলো চিহ্নিত করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রশিক্ষকের অভাব, বিশেষ করে নারী প্রশিক্ষকের অভাব কর্মী দক্ষতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাধা হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। এ ছাড়া নিয়োগকর্তার সেক্টর ভিত্তিক তথ্যের অভাবে কর্মী দক্ষতা উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করে। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে কম সংখ্যক নারীর অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য এবং টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য কতটা জরুরিভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাধানের প্রয়োজন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল ) বিকালে কক্সবাজারের কলাতলীর সমুদ্র পাড়ের অভিজাত  রামাদা হোটেলে এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। 

সভায় বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু মুর্শেদ চৌধুরী, জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) সদস্য মো. জোহর আলী, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের (ডিওয়াইডি) পরিচালক (পরিকল্পনা) এম এ আখের, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক অঞ্জন শেখর দাস, এ কে খান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কে এ এম মাজেদুর রহমান, জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চিফ পিপল অফিসার শারমিন সুলতান প্রমুখ।