চট্টগ্রাম অফিস
প্রকাশ : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৯:০৬ পিএম
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৯:২৯ পিএম
র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ৩০ জলদস্যু। প্রবা ফটো
বঙ্গোপসাগরে ফিশিং বোটে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৩০ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে র্যাব-৭-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব আলম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার জলদস্যুরা হলেন—কক্সবাজারের কুতুবদিয়া এলাকার মো. রুবেল, দেলোয়ার ইসলাম, মো. দিদারুল ইসলাম, মো. নাইম, মহেশখালী এলাকার মো. গিয়াস উদ্দিন, ভোলা চরফ্যাশন এলাকার মো. শামীম, মো. ইউসুফ, শাজাহান, মো. সাহাব উদ্দিন, চট্টগ্রামের আনোয়ারার মো. করিম, মো. জফুর, শফি আলম, আবদুর রহিম, মো. শওকত, মো. ইসমাইল, নুর মোহাম্মদ, আব্দুর রহিম সিকদার, মো. মফিজুর রহমান, ফজল হক, মো. কাছেদ, মো. আকিদ খান, মো. হারুন, মো. ইয়াছিন, মো. খলিলুর রহমান, মো. ইকবাল হোসেন, মো. শাহেদ, মো. হোসেন, মো. আলী হোসেন, আব্দুল মান্নান, মো. সোলায়মান।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল মাহবুব আলম বলেন, ‘চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা ও বরিশাল উপকূলীয় অঞ্চলের জলদস্যু বাহিনী কিছু দিন গা ঢাকা দিয়ে ছিল। সম্প্রতি তারা আবারও সাগরে জেলেদের ওপর অত্যাচার, জুলুম, চাঁদাবাজি ও অপহরণ পরিচালনা করছিল। ভুক্তভোগীদের অভিযোগের ভিত্তিতে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর অঞ্চলের স্থল ও সাগরপথে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে ৩০ জলদস্যুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় দুটি ট্রলার, আটটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, পাঁচটি কার্তুজসহ বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।‘
র্যাব-৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার বলেন, ‘সিডিএমএস পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, আসামিদের মধ্যে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলা রয়েছে। আসামিদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’