জামালপুর প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:৪০ এএম
আপডেট : ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:৪৩ এএম
দশানী নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে একের পর এক বসতবাড়ি। সোমবার জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ কুশলনগর গ্রাম। প্রবা ফটো
জামালপুরের বকশীগঞ্জের বহ্মপুত্র নদ ও দশানী নদীর ভাঙনে হুমকিতে পড়েছে তিনটি ইউনিয়নের ১০টি গ্রাম। এতে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি ও বসতভিটাসহ একাধিক স্থাপনা। ফলে নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা।
উপজেলার সাধুরপাড়া, মেরুরচর ও নিলাখিয়া ইউনিয়নের বুক চিরে বয়ে গেছে ব্রহ্মপুত্র নদ ও দশানী নদী। উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে এবারও আগ্রাসী রূপে ফিরেছে নদী দুটি।
সম্প্রতি পানি বেড়ে যাওয়ায় সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাংগালপাড়া, আইরমারী খানপাড়া, চর আইরমারী, চর কামালের বার্ত্তী, মেরুরচর ইউনিয়নের বাঘাডুবি, ভাটি কলকিহারা, আউলপাড়া, সেকেরচর, নিলাখিয়া ইউনিয়নে দক্ষিণ কুশলনগর ও সাজিমারা গ্রামে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। এরই মধ্যে অর্ধশতাধিক বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। ফলে মানবেতর জীবনযাপন করছে পরিবারগুলো। ভাঙন রোধে স্থায়ী পদক্ষেপের দাবি জানান ক্ষতিগ্রস্তরা।
জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম জানান, ভাঙন রোধে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিরক্ষা কাজের জন্য সিসি ব্লকের একটি প্রকল্প দাখিল করা হবে। আশা করি প্রকল্পটি পাস হলে স্থায়ী সমাধান হবে।