× ই-পেপার প্রচ্ছদ সর্বশেষ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি শিক্ষা ধর্ম ফিচার ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

প্রকল্পের সার্ভেয়ারদের নজিরবিহীন দুর্নীতি

তানভীর হাসান

প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫ ১১:৪৭ এএম

আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০২৫ ১১:৫৭ এএম

প্রকল্পের সার্ভেয়ারদের নজিরবিহীন দুর্নীতি

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক প্রশস্ত করার প্রকল্প নেওয়া হয় ২০২২ সালে। এই প্রকল্পের আওতায় নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় জমি অধিগ্রহণে ঘটেছে নজিরবিহিন দুর্নীতি। ঘুষের বিনিময়ে নাল, ভিটি ও ডোবা হয়েছে বাণিজ্যিক, আর ঘুষ না পেলেই বাণিজ্যিক জমি হয়ে গেছে ভিটা। এতে সরকারের বাড়তি খরচ হয়েছে অন্তত ৪৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। আর এসব কিছুর পেছনে রয়েছেন নারায়ণগঞ্জ ডিসি অফিসের কানুনগো এবিএম হাবিব উল্লাহ, সার্ভেয়ার মো. মামুন হোসেন, মো. আনোয়ার হোসেন এবং সড়ক ও জনপথের সার্ভেয়ার দেওয়ান মো. সোহাগ। সবকিছু জেনেও চুপ ছিলেন জেলার তৎকালীন ডিসি মোস্তাইন বিল্লাহ ও মো. মঞ্জুরুল হাফিজ রাজু। অভিযোগ রয়েছেÑ তারাও ওই ঘুষের একটি মোটা অঙ্কের ভাগ পেয়েছেন। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনে জমা পড়া একটি অভিযোগ থেকে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসে। বিষয়টি আমলে নিয়ে দুদকের পক্ষ থেকে যাচাই করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

এ বিষয়ে দুদকের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া না গেলেও দ্রুতই অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্ত করা হবে বলে দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন মৌজায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক প্রশস্ত করার জন্য প্রকল্প নেওয়া হয় ২০২১ সালে। এরপর এলএ কেসের মাধ্যমে অধিগ্রহণ কার্যক্রম ২০২১ সালে শুরু হয় এবং ২০২২ সালে ৪(১) ধারায় মাঠে নোটিস জারি করা হয়। ৪(১) ধারা নোটিস জারির পর ৪(৭) ধারা মোতাবেক নোটিস জারির পর অসৎ উদ্দেশ্যে স্থাপনা নির্মাণ বা শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনো পরিবর্তন করা হলে তা যৌথ তদন্তে অন্তর্ভুক্ত না করার নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু এ প্রকল্পে একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা ঘুষের বিনিময়ে ৪(১) ধারা নোটিসের পর দীর্ঘদিন পর প্রকল্প সংশোধন করে বাস্তব শ্রেণি পরিবর্তন করতে সহায়তা করেন। 

অভিযোগ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঘুষের টাকা পাওয়ার পর বরপা মৌজার ৩৯১ডিং দাগে আলামিনের মুদি দোকানকে বাণিজ্যিক শ্রেণি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পাশেই সুমি আক্তারের দোকানকে দোকান এবং বরপা মৌজার ৭৭২ নং দাগে মনিরুল আলমের মার্কেটকে দোকান হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। অথচ একই মৌজার ৭৭৩ নং দাগে হাজী মোখলেছুর রহমান ৪(১) ধারা নোটিসের পর ফ্যাক্টরি শেড নির্মাণ করার পরও তার জমি বাণিজ্যিক দেখানো হয়। উল্লেখ্য, নোটিস জারির পর কোনো জমিতে স্থাপনা নির্মাণ করলে তা আগের অবস্থা বিবেচনা করা হয়। অথচ বরপা মৌজার ৭৭৬ নং দাগে ইমাম হোসেনের কোনো স্থাপনা না থাকার পরও ঘুষের বিনিময়ে তার জমিকে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। বরপা মৌজার ৭৮৪ নং দাগে লোকমান হোসেনের দোকান, একই মৌজার ৭৮৭ নং দাগে হাজী চিনু বেপারীর দোকান, ৭৮৯ নং দাগে আবুল হোসেনের দোকান, ৭৯০ নং দাগে শাহ আলম, নুরুজ্জামান, আসলাম ভূইয়া, মোরসালিন ভূইয়ার দোকান, খাদুন মৌজায় ৯২ ও ৯৫ নং দাগে সিটি গ্রুপের খালি জমিকে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। অথচ আধুরিয়া মৌজায় রাজ্জাক টেক্সটাইল মিলের ও মাহনা মৌজার ৩১, ৩৩, ৩৮, ৩৯, ১১৯, ১২০,১২১ নং দাগে মেট্রো স্পিনিং মিল ও রাজ্জাক টেক্সটাইল মিল এবং টেক্স মেন্স লি.-এর খালি জমিকে ভিটি দেখানো হয়েছে। 

খাদুন মৌজার ৪৩২ নং দাগে মাহাবুব আলমের দোকান, আড়িয়াব মৌজার ১০৫ নং দাগে মজিবর ভূইয়ার দোকানকে বাণিজ্যিক হিসেবে দেখানো হয়েছে। আবার ১০৬ নং দাগে শাহিন ভূইয়া ও নুরুল হকের দোকান, ১০৭ নং দাগে ইমাম হোসেনের দোকান, ১৯৫ নং দাগে রিতা রানীর দোকান, ১৯৬ নং দাগে লক্ষ্মী রানী ও অভিরামের দোকানকে দোকান হিসেবে দেখানে হয়েছে।

একইভাবে ভুলতা মৌজার ১৬৫৪ নং দাগেও চান মিয়া, ১৬৫৫ নং দাগেও জসিম, ১৬৫৯ নং দাগের মুরু মিয়ার জমিকে দোকান, আধুরিয়া মৌজার ৮০১ নং দাগে হামিদা বেগমের কোনো স্থাপনা থাকার পরও হামিদা বেগমের দখলবিহীন জমিকে সুকৌশলে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। একইভাবে ৮০৫ নং দাগে জামান মোল্যার দোকানের জমিকে বাণিজ্যিক, ৮২০ নং নাজমুল ও হোসেনুলের বাণিজ্যিক কোনো ঘর না থাকার পরও তা বাণিজ্যিক, ৮২৭, ৮২৮ নং দাগে মফিজুল ইসলাম ও মমতাজ বেগমের কোনো স্থাপনা বা ব্যবসা না থাকার পরও তাদের জমিকে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। ৮২৯ নং দাগে জহিরুল ইসলামের চা-দোকানকে বাণিজ্যিক, ৮৩১ নং দাগে মিলন মিয়ার কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রম না থাকার পরও তার জমিকে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। ৮৩৮, ৮৪২ নং দাগে রাবেয়া আক্তারের দোকানকে বাণিজ্যিক, ৮৪২ নং দাগে জসিম মোল্যার কোনো স্থাপনা না থাকার পরও তা বাণিজ্যিক, ৮৪৩ নং দাগে রাবেয়া আক্তারের কোনো স্থাপনা না থাকার পরও বাণিজ্যিক দেখানো হয়। 

মাহনা মৌজার ৮৯ নং দাগে যৌথ তদন্তের ফিল্ডবুক মোতাবেক রুবিনা বেগমের কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রম দেখা না গেলেও তার রান্নাঘর ও মুরগির ঘরকে বাণিজ্যিক দেখানো হয়। ১০৪ নং দাগে যৌথ তদন্তের ফিন্ডবুক মোতাবেক শাহাব উদ্দিনের কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রম দেখা না গেলেও সুকৌশলে বাড়িকে বাণিজ্যিক, ১০৯ নং দাগেও যৌথ তদন্তের ফিল্ডবুক মোতাবেক বাড়িকে সুকৌশলে বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে।

কেশরাব মৌজার ১৩২৮ নং দাগে সুফিয়া বেগমের জমিকে বাড়ি, দোকান ও বাণিজ্যিক দেখানো হয়েছে। অথচ এখানে আলিফ স্টোর নামের একটি দোকানের বাইরে কোনো স্থাপনা নেই। ১৩৭০ নং দাগে মাসুদা আক্তারের বাড়িকে বাণিজ্যিক, ১৩৭১ নং দাগে যৌথ তদন্তের ফিল্ডবুক মোতাবেক কোনো বাণিজ্যিক কার্যক্রম না থাকার পরও ফজলুল হক ও আলমাছ মিয়ার জমিকে সুকৌশলে বাণিজ্যিক দেখানো হয়। একইভাবে ১৩৭২ নং দাগে আহাদ মিয়ার জমি, ১৩৮০ নং দাগে গোলজার হোসেনের জমি, ১৪১৬ নং দাগে ইলিয়াস মিয়া গংয়ের জমি, ১৪১৭ নং দাগে সাজ্জাদউজ্জামান জমি, ১৪২৪ নং দাগে নাসরিন বেগমের জমিকে সুকৌশলে বাণিজ্যিক দেখানো হয়।

অভিযোগের সূত্রমতে, ৪ (৬) ধারা মোতাবেক গণবিজ্ঞপ্তি আকারে যৌথ তদন্তের ফিল্ডবুক জনসাধারণের জন্য প্রকাশ করার কথা রয়েছে। তবে তাদের এসব অপকর্মের পর ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা স্থানীয় জনগণ যাতে বুঝতে না পারে, সেজন্য ২০২৪ সালের ১৪ অক্টোবরের স্বাক্ষর করা কপি ২১ তারিখে প্রকাশ করা হয়। আর ওইদিনই ছিল আপত্তি দাখিলের শেষ দিন। এতে সাধারণ মানুষ আপত্তি দাখিল করতে পারেনি। এ কারণে তারা দুদকের দ্বারস্থ হয়েছেন বলে অভিযোগে বলা হয়। আর এসব অপকর্মের সহায়তাকারী হিসাবে অভিযুক্ত করা হয়েছে প্রকল্প চলাকালীন সাবেক দুই জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ও ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা এলএ শাখার কানুনগো এবিএম হাবিব উল্লাহ ও সার্ভেয়ার মামুন হোসেন, সার্ভেয়ার আনোয়ার হোসেন এবং সড়ক ও জনপথের সার্ভেয়ার দেওয়ান মো. সোহাগকে। আর এই সিন্ডিকেডের মাধ্যমে আনুমানিক ৩ কোটি ১৭ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে সরকারের প্রকল্প ব্যায় প্রায় ৪৬ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বৃদ্ধি করেছে বলে জানানো হয়। 

অভিযোগের সূত্রমতে, বিক্রমপুর স্টিলের বরপা মৌজার ৫৯৪ দাগের নাল জমিকে ১৫ লাখ টাকার বিনিময়ে বাণিজ্যিক করে ৫ কোটি, একই প্রতিষ্ঠানের ৬০২ দাগের ভিটি জমিকে ২ লাখ টাকার বিনিময়ে ২০ লাখ টাকার বাণিজ্যিক এবং ৬০৩ দাগের ভিটা জমিকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৬০ টাকার বাণিজ্যিক নির্ধারণ করা হয়। ৭৭৩ দাগের ফাতেমা আক্তারের বাড়িকে ১৫ লাখ টাকার ঘুষের বিনিময়ে এক কোটি নির্ধারণ, ৭৭৬ দাগের ইমাম হোসেনের ডোবাকে ৩ লাখের বিনিময়ে ২৫ লাখ, আমিনা বেগমের ৭৭৭ দাগের বাড়িকে ১০ লাখের বিনিময়ে ৭০ লাখ, ৭৮৪ দাগের লোকমান হোসেনের বাড়িকে ৮ লাখের বিনিময়ে ৮০ লাখ, খাদুন মৌজার ৪৩২ দাগের মাহবুব আলম তারুর দোকান ও খালি জায়গাকে ৮ লাখের বিনিময়ে ৭০ লাখ, আড়িয়াব মৌজার ১০৫ নং দাগের দোকান ও বাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, গোলাইকান্দাইল মৌজার ২০৫ নং দাগের পুকুরকে ১০ লাখের বিনিময়ে ৫ কোটি, কেশরাব মৌজার ১১৬২ দাগের বারেক মিয়া ও জাকির হোসেনের বাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ১৩২৮ মৌজার বাড়ি ও দোকানকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ১৩৭০ দাগের মাসুদা আক্তারের বাড়ি ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখের বিনিময়ে ২ কোটি, ১৩৭১ দাগের ফজলুল হক ও আলমাছ মিয়ার বাড়িকে ১৫ লাখের বিনিময়ে দেড় কোটি, ১৩৭২ দাগের অহিদ মিয়া, ইসলাম উদ্দিন ও হানিফ মিয়ার বাড়ি ও দোকানকে ২০ লাখের বিনিময়ে আড়াই কোটি, ১৩৮০ দাগের ইব্রাহিমের বাড়িকে ১৫ লাখের বিনিময়ে ২ কোটি, ১৩৮৪ দাগের মোতাহার হোসেন ও মামুন গংয়ের বাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ১৪১৬ দাগের রেজাউল করিম, আবু বক্কর ছিদ্দিক ও ইলিয়াস মিয়ার বাড়িকে ২০ লাখের বিনিময়ে ৪ কোটি, ১৪১৭ দাগের সাজ্জাদউজ্জামানের বাড়িকে ৮ লাখের বিনিময়ে ১ কোটি, ১৪২২ দাগের সফিকুল ইসলাম ও মোসা. মনসুরার নাল জমিকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ১৪২৪ দাগের নাছরিন বেগমের বাড়িকে ৭ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, মাহনা মৌজার ৭৬ দাগের মনির হোসেনের বাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ৮৯ দাগের রুবিনা বেগমের বাড়িকে ১০ লাখের বিনিময়ে ১ কোটি, ১০৪ দাগের শাহাবউদ্দিনের বাড়িকে ২০ লাখের বিনিময়ে আড়াই কোটি, ১০৯ দাগের আমিনুল ইসলামের বাড়িকে ২০ লাখের বিনিময়ে ২ কোটি, আধুরিয়া মৌজার ৮০১ নং দাগের হামিদার খামারকে ১০ লাখের বিনিময়ে দেড় কোটি, ৮০৩ দাগের আবদুল আলীর নাল জমিকে ১০ লাখের বিনিময়ে দেড় কোটি, ৮০১৭ দাগের বিথি আক্তারের ভিটাবাড়িকে ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে দেড় কোটি, ৮২০ দাগের নাজমুল ইসলাম গং ও হোসেনুল ইসলামের ভিটিবাড়িকে ১০ লাখের বিনিময়ে দেড় কোটি, ৮২১ দাগের নাজমুল ইসলাম গংয়ের ভিটিবাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ১ কোটি, ৮২৭ দাগের মফিজুল ইসলাম ও মমতাজ বেগমের ভিটিবাড়িকে ৩ লাখের বিনিময়ে ৩৫ লাখ, ৮২৮ দাগের মফিজুল ইসলামের ভিটিবাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে দেড় কোটি, ৮৩০ দাগের জহিরুল ইসলামের বাড়িকে ৫ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ, ৮৩১ দাগের মিলন মিয়ার ভিটিবাড়িকে ৬ লাখের বিনিময়ে ৭৫ লাখ, ৮৩৬ দাগের মোস্তফা ভূইয়ার ভিটিবাড়িকে ২ লাখের বিনিময়ে ৫০ লাখ দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে চেয়ে জেলার তৎকালীন ডিসি মোস্তাইন বিল্লাহের সাথে একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। এমন তার ফেসবুক মেসেঞ্জারে বার্তা পাঠানো হলেও তিনি সাড়া দেননি।

সাবেক ডিসি মো. মঞ্জুরুল হাফিজ রাজু প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, আমি থাকাকালীন নারায়ণগঞ্জে অনেক উন্নয়নকাজ চলছিল। আমার বিষয়টি মনে নেই। দুদকে অভিযোগ জমা পড়লে তারা বিষয়টি দেখবেন বলে ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মারুফ কামাল খান

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা