খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা
খাগড়াছড়ি প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১০ নভেম্বর ২০২৪ ২০:২৪ পিএম
আপডেট : ১০ নভেম্বর ২০২৪ ২০:৪০ পিএম
‘সম্প্রীতির কোনো বিকল্প নেই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির জেলা হোক খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা। জাতি-ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সকলে মিলে বৈষম্যহীন সম্প্রীতির খাগড়াছড়ি বিনির্মাণে কাজ করব। জেলার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান পার্বত্য জেলা পরিষদ। প্রতিষ্ঠানের প্রতি সকলের আস্থার পরিবেশ সৃষ্টিতে কাজ করবে ১০ম অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদ। আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি। জেলার সার্বিক উন্নয়নে আপনাদের সুপরামর্শ প্রদানের দরজা সব সময় খোলা রাখলাম।’ রবিবার সকালে খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের কনফারেন্স হলে দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নবনিযুক্ত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরুনা ত্রিপুরা।
জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা
সুমন চৌধুরীর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, নবনিযুক্ত সদস্য শেফালিকা ত্রিপুরা, প্রফেসর
আবদুল লতিফ, প্রশান্ত কুমার ত্রিপুরা, বঙ্গমিত্র চাকমা, অনিময় চাকমা, নিটোল মনি চাকমা,
কংজ্য মারমা, কুমার সুইচিংপ্রু সাইন, সাথোয়াই প্রু চৌধুরী, ধনেশ্বর ত্রিপুরা, মো.
শহিদুল ইসলাম, জয়া ত্রিপুরা, মনজিলা সুলতানা, মো মাহবুবুল আলম, নির্বাহী কর্মকর্তা
টিটন খীসা প্রমুখ।
জিরুনা ত্রিপুরা খাগড়াছড়ি পার্বত্য
জেলা পরিষদের ১০ম অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের চেয়ারম্যান। পাৰ্বত্য জেলা পরিষদ গঠনের
পর থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানদের মধ্যে তিনিই প্রথম নারী চেয়ারম্যান। ১৯৮৯ সালে
বর্তমান পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং পরিষদের ইতিহাসে এটিই
ছিল শেষ নির্বাচন। আর এই দীর্ঘ বছর ধরে অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদ গঠন করে জেলা পরিষদের
কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। জেলার সামগ্রিক উন্নয়ন তথা সরকারি ৩৩টি বিভাগ জেলা
পরিষদের হাতে ন্যস্ত।