প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০১ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:৫৪ পিএম
আপডেট : ০২ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:৫৭ এএম
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। ফাইল ফটো
নির্বাচনী হলফনামায় যেসব প্রার্থীদের সম্পদ বেড়ে যাওয়ার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে, নির্বাচনের পরেও তা নিয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ। তবে প্রার্থীদের ইমেজের কথা ভেবে নির্বাচনের আগে এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানান তিনি। সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে র্যাক বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, ‘নির্বাচন আগামী ৭ তারিখ অনুষ্ঠিত হবে। আর ৬ দিন আছে। নির্বাচনটা সম্পন্ন হোক। এখন অনেক তথ্য আছে, কোন একজনের হয়তো ২ লাখ টাকা ছিল, এখন ১ কোটি টাকা হয়ে গেছে অর্থ্যাৎ প্রায় ৫০ গুণ অর্থ সম্পদ বেড়েছে। একজন সংসদ সদস্য মাসে কতটাকা ভাতা, বিভিন্ন এলাউন্স পায়; এটা যদি যোগ করি ১ কোটি টাকা হতেই পারে। এইগুলো ধরে সঙ্গে সঙ্গে যদি অনুসন্ধান শুরু করি তার ইমেজটা কী হবে।’
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা অনুসন্ধান করে দেখলাম ঠিক আছে। কিন্তু মাঝখান দিয়ে, তার ইমেজটা কী হবে। অনুসন্ধান শুরু করলে, সম্পদ যদি বাড়ে এটা তামাটে হয়ে যাবে না। নির্বাচনটা হোক, সত্য মিথ্যা যা আছে; এটা প্রমাণ করার সুযোগ তো আছেই।’
এ দিন র্যাক বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ডের টেলিভিশন ক্যাটাগরিতে মাইটিভির মাহবুব সৈকত, প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটাগরিতে দৈনিক বাংলার (বর্তমানে বাংলাট্রিবিউন) নুরুজ্জামান লাবু এবং অনলাইন ক্যাটাগরিতে ঢাকা পোস্টের এএফএম আবদুর রহমান মাসুমকে সেরা রিপোর্টের জন্য পুরস্কার দিয়েছে দুদক বিটে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন রিপোর্টার্স অ্যাগনেইস্ট করাপশন (র্যাক)।