× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ব্রাদার্স ইউনিয়নের দখলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাঠ

জয়নাল আবেদীন

প্রকাশ : ২৮ মে ২০২৩ ১৪:০২ পিএম

আপডেট : ২৮ মে ২০২৩ ১৫:১০ পিএম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মচারী নিবাসের পাশে এ মাঠটি সরকারের বরাদ্দ দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের জমি। দীর্ঘদিন ধরে এটি রয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নের দখলে। প্রবা ফটো

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মচারী নিবাসের পাশে এ মাঠটি সরকারের বরাদ্দ দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের জমি। দীর্ঘদিন ধরে এটি রয়েছে ব্রাদার্স ইউনিয়নের দখলে। প্রবা ফটো

রাজধানীর মতিঝিলে একটি মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে একক আধিপত্য বিস্তার করেছে ব্রাদার্স ইউনিয়ন। কাগজে-কলমে মাঠটির মালিক বাংলাদেশ ব্যাংক। সরকারি নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় মোট ১১ একর জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আরকে মিশন রোডসংলগ্ন ৩৮০, ৩৮৮, ৩৮৯ এবং ৩৯০নং প্লটগুলো এর অংশ। এ স্থানই দীর্ঘদিন ধরে নিয়ন্ত্রণে থাকায় ‘ব্রাদার্স ইউনিয়নের মাঠ’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে।

এদিকে সৌন্দর্য বর্ধনের পাশাপাশি ব্যাংক কর্মকর্তা ও স্থানীয়দের শরীরচর্চার সুবিধার্থে গত এপ্রিল মাসের প্রথমদিকে মাঠের চারপাশে ওয়াকওয়ে তৈরির কাজ শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বাধা দেয় ব্রাদার্স ইউনিয়ন। তারা দাবি করে, কাউকে না জানিয়ে হঠাৎ মাঠ দখলের চেষ্টা করা হচ্ছে। খেলাধুলা বন্ধ করতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে- এমন প্রচারণা চালিয়ে স্থানীয়দের উসকে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ ব্যাংককে ‘ভূমিদস্যু’ আখ্যা দিয়ে ব্যানার তৈরি করে ঝোলানো হয় নানা স্থানে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের ক্রীড়া সাংবাদিকদের নিয়ে এসে ঐতিহ্যবাহী ক্লাব দখলের পাঁয়তারা হচ্ছে, এমন তথ্য দেন ব্রাদার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহী। তিনি দাবি করেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মৌখিকভাবে মাঠ বরাদ্দ দিয়েছেন ব্রাদার্সকে। যদিও এর সপক্ষে কোনো প্রমাণ নেই তার কাছে। কয়েকটি গণ্যমাধ্যমে এ খবর ফলাও করে প্রচারের ব্যবস্থাও করে ক্লাব কর্তৃপক্ষ।

নথিপত্রে জায়গাটি বাংলাদেশ ব্যাংকের নামে

অনুসন্ধানে জানা গেছে, নিজস্ব কোনো মাঠ না থাকায় স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক নেতাদের অনুরোধে মাঠ ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছিল ব্রাদার্স। তবে ঢাকা সিটি করপোরেশনের নথিপত্রেও মাঠের জায়গাটি বাংলাদেশ ব্যাংকের নামেই ভুক্ত। সরকারি নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় মোট ১১ একর জমি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আরকে মিশন রোডসংলগ্ন ৩৮০, ৩৮৮, ৩৮৯ এবং ৩৯০নং প্লট এর অংশ। অর্থাৎ বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মচারী নিবাসের পাশে যে মাঠটি রয়েছে, সেটি সরকার কর্তৃক বরাদ্দ দেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের জমি। সরকারের সঙ্গে চুক্তির শর্ত হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক এককালীন ২ লাখ ৯৯ হাজার ৫৮৬ টাকা ৬৪ পয়সা পরিশোধ করেছে। এরপর প্রাথমিকভাবে প্রতিবছর ১৫ হাজার ৪১১ টাকা এবং পরে সরকার নির্ধারিত হারে খাজনা পরিশোধ করে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম প্রতিদিনের বাংলাদেশকে বলেন, এটি যে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাঠ, এ নিয়ে কোনো বিভ্রান্তির সুযোগ নেই। মাঠের সব কাগজপত্র ব্যাংকের নামে। নিয়মিত খাজনাও দেওয়া হচ্ছে ব্যাংকের পক্ষ থেকে। ব্রাদার্স ইউনিয়ন অনুমতি নিয়ে মাঠটি ব্যবহার করছে। এখন যদি তারা বাংলাদেশ ব্যাংককেই ভূমিদস্যু বলে, সেটি অত্যন্ত দুঃখজনক।’

শর্তসাপেক্ষে পিচ তৈরির অনুমতি দিয়েছিল ব্যাংক 

গত বছরের ২৪ জুলাই ব্রাদার্স ইউনিয়ন লিমিটেডের পরিচালক মো. আমিন খান মাঠে দুটি ক্রিকেট পিচ (টার্ফ) নির্মাণের অনুমতি চেয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেন। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর পিচ তৈরির সাময়িক অনুমতি দেয়। এ সময় কিছু শর্ত দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে- ক্রিকেট পিচ দুটি ব্রাদার্স ইউনিয়ন লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ব্যাংক ক্লাব উভয়ই ব্যবহার করবে। তবে কোনো প্রকার বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা যাবে না। মাঠে ক্লাবটির কার্যক্রম সম্পর্কে ছয় মাস অন্তর ব্যাংককে লিখিতভাবে জানাতে হবে। এ শর্তও রয়েছে যে, এই অনুমতি বাংলাদেশ ব্যাংক যেকোনো সময় বাতিল করতে পারবে। 

একই চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সিদ্ধান্তের কথাও জানানো হয় ক্লাবটিকে। তা হলো ‘মাঠের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে মাঠের চারদিকে হাঁটার পথ নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ এবং সেখানে পর্যাপ্ত আলো সরবরাহ নিশ্চিত করণার্থে বাতি স্থাপন করার জন্য ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।’ অর্থাৎ ওয়াকওয়ে নির্মাণের বিষয়টি শুরুতেই ব্রাদার্সকে জানানো হয়েছে। যদিও পরবর্তী সময়ে তারা এ নিয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়েছে।

২০০৫ সালেও মাঠ দখলের চেষ্টা চলে

এর আগে ২০০৫ সালে মাঠটি দখলের চেষ্টা করে ব্রাদার্স। বাংলাদেশ ব্যাংকের অগোচরে তখন মাঠের পশ্চিমাংশের সীমানাপ্রাচীর ভেঙে ফেলা হয়। ব্যাংকের পক্ষ থেকে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হলে প্রভাবশালীদের সহায়তায় সমঝোতা চুক্তি করে ব্রাদার্স। ২০০৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের তৃতীয় তলার কনফারেন্স রুমে আয়োজিত ওই সভায় মাঠ ব্যবহারের জন্য ব্রাদার্স ইউনিয়নের ওপর বেশ কয়েকটি শর্ত মেনে চলার বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। 

ব্রাদার্স ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকে ১ নম্বর শর্ত ছিলÑ মাঠের পশ্চিম দিকের দক্ষিণ অংশের বাউন্ডারি ওয়াল পুনর্নির্মাণ করবে ব্রাদার্স ইউনিয়ন। মাঠে কোনো প্রকার উন্নয়ন বা সংস্কারকাজ করতে হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমতি নিতে হবে। ব্রাদার্স ইউনিয়ন কর্তৃক মাঠ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের মালিকানা, নিরাপত্তা, আকৃতি ও বৈশিষ্ট্য অবিকৃত থাকবে। সমঝোতা চুক্তিতে মাঠের পূর্বপাশের গাছ কাটা ও পশ্চিমদিকের দক্ষিণ অংশের প্রাচীর ভাঙার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক গৃহীত যাবতীয় আইনি পদক্ষেপ প্রত্যাহারের আশ্বাস দেওয়া হয়। যদিও শর্তগুলো যথাযথভাবে পালন করছে না ব্রাদার্স।

সরেজমিন যা দেখা গেল

সরেজমিন দেখা যায়, মাঠের গেটে নেই বাংলাদেশ ব্যাংকের সাইনবোর্ড। নেই কোনো নিরাপত্তাকর্মী। এ সুযোগে সন্ধ্যার পরই বসছে মাদকসেবীদের আসর। মাঠের পূর্বপাশের সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে চলছে লিটলস ক্লাব নামের আরেকটি ক্লাবের কার্যক্রম। স্থানীয়রা বলছেন, এতদিন তারা জানতেনই না মাঠটি বাংলাদেশ ব্যাংকের। কারণ ব্রাদার্স ইউনিয়ন এটিকে নিজেদের মাঠ হিসেবে প্রচার করে আসছে। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক দোকানি জানান, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের কাছে প্রায়ই মাঠ ভাড়া দেয় ব্রাদার্স। সন্ধ্যার পর মাদক ও ছিনতাইকারীদের আড্ডা বসে। লাইটের ব্যবস্থা না থাকায় ভুতুড়ে অবস্থার সুযোগে ঘটে নানা অপরাধ। 

স্থানীয় বাসিন্দা সোহেল বলেন, ‘এই মাঠের কোনো শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা নেই। বিশৃঙ্খলভাবে খেলাধুলা করে এলাকার ছেলেরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাঠের এমন দুরবস্থা কারোই কাম্য নয়। আমরা অবশ্যই চাই মাঠে খেলার ব্যবস্থা থাকুক। পাশাপাশি বয়স্কদের হাঁটাচলা ও ব্যায়ামের জন্য ওয়াকওয়ে নির্মাণের সিদ্ধান্তও খুবই ভালো। মাঠের সৌন্দর্যবর্ধনও জরুরি।’ ব্রাদার্স অসৎ উদ্দেশ্যেই এসবের বিরোধিতা করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রের সম্পত্তি কেউ দখল করুক, এটা আমরা কেউ চাই না।’ 

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব সম্পত্তি হওয়ার পরও মাঠটিতে এ প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড না থাকায় বিস্ময় প্রকাশ করেন স্থানীয় আরেক বাসিন্দা আব্দুর রহমান।

ব্রাদার্স ইউনিয়নের বক্তব্য

জানতে চাইলে ব্রাদার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহী বলেন, ‘মাঠের চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করলে মাঠের আয়তন কমে যাবে। খেলোয়াড়দের আহত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। আমরা তাই বাধা দিয়েছি। পরে এটি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। আমাদের প্রস্তাবনা লিখিত আকারে তুলে ধরতে বলেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। আমরা অনুরোধ করেছি, যাতে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা না হয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক চাইলে সীমানাপ্রাচীরের ওপর লাইটিং করতে পারে।’ 

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে ব্রাদার্স ইউনিয়ন জড়িত নয়। স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যানার ছাপিয়েছিল। ইউনিয়নের হস্তক্ষেপে তা সরিয়ে নেওয়া হয়।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পত্তি ব্রাদার্স ইউনিয়ন দখল করে রেখেছে কি না, এমন প্রশ্নে মহিউদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পত্তি ব্রাদার্স ইউনিয়ন দখল করেনি, বরং চুক্তির আওতায় ব্রাদার্স ইউনিয়ন মাঠটি ব্যবহার করছে।’ বঙ্গবন্ধুর মৌখিক বরাদ্দের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে এর কোনো দলিলপত্র নেই।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের বক্তব্য

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে ওয়াকওয়ে নির্মাণকাজ শুরু হলে ব্রাদার্স ইউনিয়ন বাধা দেয়। বিষয়টি জানতে পেরে আমরা তাদের ডেকে কথা বলেছি। আশা করি, ভবিষ্যতে ব্রাদার্স এ ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে।’ তিনি বলেন, ‘পত্রপত্রিকা থেকে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণার কথাও জানতে পেরেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে।’

ব্রাদার্স ইউনিয়নের এমন আচরণে ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তারা। 

এ বিষয়ে সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘গভর্নর থাকাকালীন যে কয়েকটি কাজ করে যেতে পারিনি, তার মধ্যে অন্যতম ব্রাদার্স ইউনিয়নের কাছ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাঠ উদ্ধার করতে না পারা।’ তিনি বলেন, ‘মাঠ উদ্ধারের জন্য তৎকালীন ক্রীড়ামন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও বিএনপির ক্রীড়া-বিষয়ক মুখপাত্র সাদেক হোসেন খোকার সঙ্গে বৈঠক করেছিলাম। কিন্তু তারা আশ্বাস দিয়েও অদৃশ্য কারণে সহযোগিতা করেননি। আমি বর্তমান গভর্নরকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য বলব।’

সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পদ সম্পূর্ণ অবৈধভাবে দখল করে রেখেছে ব্রাদার্স ইউনিয়ন। শিগগির এটি দখলমুক্ত করতে হবে।’ এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারকে অনুরোধ জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, গত ২১ মে বাংলাদেশ ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্পদগুলোর রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছি। শিগগির সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে আশা করেন তিনি।

শেয়ার করুন-

মন্তব্য করুন

Protidiner Bangladesh

সম্পাদক : মুস্তাফিজ শফি

প্রকাশক : কাউসার আহমেদ অপু

রংধনু কর্পোরেট, ক- ২৭১ (১০ম তলা) ব্লক-সি, প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড) ঢাকা -১২২৯

যোগাযোগ

প্রধান কার্যালয়: +৮৮০৯৬১১৬৭৭৬৯৬ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (প্রিন্ট): +৮৮০১৯১১০৩০৫৫৭, +৮৮০১৯১৫৬০৮৮১২ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন (অনলাইন): +৮৮০১৭৯৯৪৪৯৫৫৯ । ই-মেইল: [email protected]

সার্কুলেশন: +৮৮০১৭১২০৩৩৭১৫ । ই-মেইল: [email protected]

বিজ্ঞাপন মূল্য তালিকা