খুলনা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৫ জুলাই ২০২৩ ১৯:৪৯ পিএম
খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ সভা। প্রবা ফটো
প্রথমবারের মতো অধিক উৎপাদনশীল ভেনামি চিংড়ি চাষে খুলনাঞ্চলে সফলতা এসেছে। এ সফলতাকে কাজে লাগিয়ে ভেনামি চিংড়ি চাষে তৃণমূল র্পযায়ে চাষিদের সহায়তা করা গেলে চিংড়ি শিল্প খাত দেশের এক নম্বর রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে উন্নয়ন সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ। মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
‘নিরাপদ মাছে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে খুলনায় জেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ বলেন, ‘খুলনা অঞ্চলে গলদা-বাগদা চিংড়ির ৮০ ভাগ উৎপাদিত হয়। একই সঙ্গে রপ্তানিরও সিংহভাগ এ অঞ্চল থেকেই সরবরাহ করা হয়ে থাকে। কাজেই পরিকল্পিতভাবে চিংড়ি চাষকে উৎসাহিত করতে হবে। বিদেশি প্রজাতির মাছ চাষের পাশাপাশি দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষার কোনো বিকল্প নেই।’
খুলনা জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (সাউথ) মো. তাজুল ইসলাম ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানভীর আহমদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল।