প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৩ জুন ২০২৩ ২১:১৩ পিএম
আপডেট : ০৩ জুন ২০২৩ ২১:৫২ পিএম
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং উন্নয়ন সমন্বয়ের সভাপতি ড. আতিউর রহমান। ছবি : সংগৃহীত
বহুমুখী সামষ্টিক অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট উচ্চাভিলাষী নয়। একে বরং আশাবাদী ও সংস্কারমুখী বাজেট বলা যায়। তবে বাজেটের লক্ষ্যগুলো বাস্তবায়নে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৈপ্লবিক সংস্কার দরকার। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং উন্নয়ন সমন্বয়ের সভাপতি ড. আতিউর রহমান এমন মতামত দিয়েছেন।
শনিবার (৩ জুন) রাজধানীর বাংলামোটরে উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে ‘কেমন হলো বাজেট ২০২৩-২৪’ শীর্ষক এক সেমিনারে মূল প্রবন্ধে তিনি এসব মতামত ব্যক্ত করেন।
ড. আতিউর বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক অস্থিরতা থেকে সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বাজেট ও মুদ্রানীতির সুসমন্বয় জরুরি। এজন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সেখানে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয় তা দেখতে হবে। তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ে মানুষের মধ্যে শঙ্কা বিরাজ করছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক চাপ আসছে আবার নির্বাচনমুখী বাজেটের প্রত্যাশা রয়েছে। চলতি বছরে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ওপরে। তা কমিয়ে ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনা চ্যালেঞ্জিং। তবে বিশ্বমূল্যস্ফীতি ৪৩ শতাংশ কমে এসেছে। পণ্যদ্রব্যের মূল্য কমবে। তাই আশা করা যায়, মূল্যস্ফীতি কমিয়ে আনা অসম্ভব নয়।