২৫১- ৮০০ সিসির বাইক আমদানি
প্রবা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০১ জুন ২০২৩ ২২:৪৩ পিএম
আপডেট : ০২ জুন ২০২৩ ১২:৫৪ পিএম
দেশে সাধারণ মানুষের ব্যবহারের অনুমোদন থাকা মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ১৬৫ সিসি। তবে আমদানি নীতি অনুযায়ী, আপাতত আইশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চাইলে ১৬৫ সিসির বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন মোটরসাইকেল আমদানি করে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবে। আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে ২৫১ থেকে ৮০০ সিসি বা তার বেশি ইঞ্জিন ক্ষমতার মোটরসাইকেল আমদানিতে ১০০ শতাংশ সম্পূরক শুল্কহার প্রস্তাব করা হয়েছে।
তবে সম্পূর্ণ তৈরি অবস্থায় (সিবিইউ) ফোরস্ট্রোক ২৫০ সিসি পর্যন্ত বাইকের সম্পূরক শুল্কহার ৬০ শতাংশ করতে চায় সরকার।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে এ প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বিযুক্ত অবস্থায় (সিকেডি) ২৫০ সিসি পর্যন্ত মোটরসাইকেলের শুল্কহার ২০ শতাংশের প্রস্তাব রেখেছেন।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় এমন মোটরসাইকেলের ইঞ্জিনের সর্বোচ্চ ক্ষমতা ১৬৫ সিসি। আর দীর্ঘদিন ধরে কিছু কোম্পানি মোটরসাইকেলের সিসি ক্ষমতার সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে। তবে তার বিরোধিতা করছে খাতটিরই অনেক কোম্পানি।
আমদানি নীতিতে বলা আছে, আপাতত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চাইলে ১৬৫ সিসির বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন মোটরসাইকেল আমদানি করে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবে। আর ব্যক্তি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে আমদানির ক্ষেত্রে এখনও সীমাটি ১৬৫ সিসির ঘরে। তবে কেউ চাইলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে উৎপাদনের জন্য সর্বোচ্চ ৫০০ সিসি মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ আমদানি করতে পারেন।