প্রবা
প্রকাশ : ১৩ অক্টোবর ২০২৩ ১২:১০ পিএম
আল কুরআনের
বাণী
হে বার্তাবাহক! যারা অবিশ্বাসের পানে ছুটে যেতে নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করে, তাদের জন্য দুঃখ কোরো না। যারা মুখে বলে, ‘আমরা বিশ্বাস করি’ অথচ তাদের অন্তর বিশ্বাস করে না এবং ইহুদিদের মধ্যে যারা তোমার কাছে আসেনি, এরা তেমন কারও পক্ষ হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করে মিথ্য বলার জন্য। তারা তাদের নিজেদের সুবিধামতো শব্দগুলোকে পরিবর্তন করে নেয় এবং বলে, ‘যদি তোমরা এ নির্দেশ পাও তবে গ্রহণ করে নিও এবং যদি এ নির্দেশ না পাও তবে বিরত থেকো।’ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করতে চান তুমি তাকে আল্লাহর কাছ থেকে রক্ষা করতে পারবে না। এরা তারা যাদের অন্তরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে আল্লাহ ইচ্ছে পোষণ করেন না। তাদের জন্য পৃথিবীতে রয়েছে লাঞ্ছনা এবং পরকালে ভয়ংকর শাস্তি।
সুরা আল মায়েদা,
৪১
আল হাদিস থেকে
হজরত আব্বাস (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) মৃত্যুশয্যায় থাকাকালীন হুজরার পর্দা তুলে দিলেন। লোকেরা এ সময় আবু বকরের পেছনে নামাজের কাতারে দাঁড়ানো ছিল। তিনি বলেন, হে লোকসকল! (আমার পর) আর নবুয়তের ধারা অবশিষ্ট থাকবে না। কিন্তু মুসলমানরা সত্যস্বপ্ন দর্শন করবে অথবা তাদের দেখানো হবে। সাবধান, আমাকে নিষেধ করা হয়েছে আমি যেন রুকু বা সিজদারত অবস্থায় কুরআন পাঠ না করি। তোমরা রুকু অবস্থায় মহান প্রভুর শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব বর্ণনা করবে এবং সিজদারত অবস্থায় অধিক দোয়া পড়ার চেষ্টা করবে। কেননা, তোমাদের দোয়া কবুল হবার উপযোগী।
হাদিস ৯৫৮
-সহিহ মুসলিম
শরিফ থেকে